পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
S.M.Tanim (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
বাক্য সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৮ নং লাইন:
'''পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার''' বা '''সোমপুর বিহার''' বা '''সোমপুর মহাবিহার''' বর্তমানে ধ্বংসপ্রাপ্ত একটি প্রাচীন [[বৌদ্ধ বিহার]]। [[পালবংশ|পালবংশের]] দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপাল দেব (৭৮১-৮২১) অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে এই বিহার তৈরি করছিলেন। ১৮৭৯ খ্রিস্টাব্দে [[আলেকজান্ডার কানিংহাম|স্যার আলেকজান্ডার কানিংহাম]] এই বিশাল স্থাপনা আবিষ্কার করেন।
 
পাহাড়পুরকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বৌদ্ধবিহার বলা যেতে পারে। আয়তনে এর সাথে ভারতের নালন্দা মহাবিহারের তুলনা হতে পারে। এটি ৩০০ বছর ধরে বৌদ্ধদের অতি বিখ্যাত ধর্ম শিক্ষাদান কেন্দ্র ছিল। শুধু উপমহাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকেই শুধু নয়, বরং চীন, তিব্বত, মায়ানমার (তদানীন্তন ব্রহ্মদেশ), মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া প্রভৃতি দেশের বৌদ্ধরা এখানে ধর্মজ্ঞান অর্জন করতে আসতেন। খ্রিস্টীয় দশম শতকে বিহারের আচার্য ছিলে [[অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান]]।
 
[[১৯৮৫]] খ্রিস্টাব্দে [[ইউনেস্কো]] এটিকে [[বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান|বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের]] স্বীকৃতি প্রদান করে।