শালগম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Nahid Hosen Mitul (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Nahid Hosen Mitul (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩১ নং লাইন:
শালগমের শেকড় উচ্চমাত্রার [[ভিটামিন সি]]-এর উৎস। এছাড়া শালগম পাতা [[ভিটামিন এ]], [[ভিটামিন কে]], [[ক্যালসিয়াম]] ও ফলেটের ভালো উৎস। শালগম পাতাতে উচ্চমাত্রার লুটেইনও থাকে।
 
==পুষ্টিতথ্য==
==পুষ্টিগুণ==
শালগম মূলত শীতকালীন [[সবজি]]। প্রতি ১০০ গ্রাম শালগমে আছে ০.৫ গ্রাম আমিষ, ৬.২ গ্রাম শর্করা, ০.৯ গ্রাম আশ, ০.২ গ্রাম চর্বি, ২৯ কিলোক্যালরি শক্তি, ৩০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ৪০ মিলিগ্রাম ফসফরাস, ৪৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘সি’।
শালগম অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি সবজি। সাধারণত শীতকালের এই সবজিতে প্রচুর ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম এবং প্রচুর পরিমাণে আঁশ আছে। এর পাতা শাক হিসেবে খাওয়া যায় যা অত্যন্ত পুষ্টিকর।
 
==উপকারিতা==
শরীরে অগ্ন্যাশয় যদি যথার্থ ইনসুলিন তৈরি করতে না পারে অথবা শরীরে ইনসুলিনের সঠিক কাজ ব্যাহত হয় তাহলে সেটাকে ডায়াবেটিস বলা হয়। এ রোগে আক্রান্ত রোগীদের ঘন ঘন প্রস্রাব হয়; অধিক তৃষ্ণার্ত অনুভব করে এবং বার বার মুখ শুকিয়ে যায়।আক্রান্তরা অতিশয় দুর্বলতা, সার্বক্ষণিক ক্ষুধা, স্বল্প সময়ে দেহের ওজন হ্রাস, চোখে ঝাপসা দেখাসহ নানান সমস্যায় ভোগে। তারা ঔষধের পাশাপাশী সবুজ শাক-সবজি খাবেন। বিশেষ করে শালগম খাবেন। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি অত্যন্ত উপকারী।শালগম দেহের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এটি হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী। এতে থাকা ভিটামিন-সি দেহের কোষ ক্ষয় রোধ করে। শালগমের পাতায় গ্লুকোসিনোলেট নামক উপকারী উপাদান রয়েছে, যা ক্যান্সার প্রতিরোধ করে রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। শালগমে প্রচুর আঁশ থাকায় এটি কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময় করে। শালগম কফ, ব্রঙ্কাইটিস ও অ্যাজমা নিরাময়ে সাহায্য করে শালগম রক্ত পরিশোধিত করে এবং রক্তকণিকা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এটি দেহে রোগসংক্রমণে বাধা দেয় শালগম ক্ষুধামন্দা দূর করে শালগমের রস রক্তে ই।রিক এসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে এটি ব্রণসহ ত্বকের অন্যান্য সমস্যা নিরাময়ে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।শালগম অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি সবজি। সাধারণত শীতকালের এই সবজিতে প্রচুর ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম এবং প্রচুর পরিমাণে আঁশ আছে। এর পাতা শাক হিসেবে খাওয়া যায় যা অত্যন্ত পুষ্টিকর। আসুন জেনে নেই শালগম খাওয়ার উপকারিতা গুলো।শালগম দেহের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।এর লিউটিন নামক উপাদান হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী।এতে থাকা ভিটামিন-সি দেহের কোষ ক্ষয় রোধ করে।শালগমের পাতায় গ্লুকোসিনোলেট নামক উপকারী উপাদান রয়েছে, যা ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।শালগমে প্রচুর আঁশ থাকায় এটি কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময় করে।ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি অত্যন্ত উপকারী।শালগম কফ, ব্রঙ্কাইটিস ও অ্যাজমা নিরাময়ে সাহায্য করে।শালগম রক্ত পরিশোধিত করে এবং রক্তকণিকা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।এটি দেহে রোগসংক্রমণে বাধা দেয়।শালগম ক্ষুধামন্দা দূর করেশালগমের রস রক্তে ইউরিক এসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করেএটি ব্রণসহ ত্বকের অন্যান্য সমস্যা নিরাময়ে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।