আইজাক নিউটন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন
{{ভালো নিবন্ধ}}
১ নং লাইন:
{{ভালো নিবন্ধ}}
{{তথ্যছক বিজ্ঞানী
| honorific_prefix = [[স্যার]]
২৩ ⟶ ২৪ নং লাইন:
'''[[স্যার]] আইজ্যাক নিউটন''' {{post-nominals|country=GBR|size=100%|পিআরএস}} ({{lang-en|Sir Isaac Newton}}; ৪ জানুয়ারি ১৬৪৩ - ৩১ মার্চ ১৭২৭) প্রখ্যাত ইংরেজ পদার্থবিজ্ঞানী, গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, প্রাকৃতিক দার্শনিক এবং আলকেমিস্ট। অনেকের মতে, নিউটন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সবচেয়ে প্রভাবশালী বিজ্ঞানী।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=The biography book: a reader's guide to nonfiction, fictional, and film biographies of more than 500 of the most fascinating individuals of all time|প্রথমাংশ১=ড্যানিয়েল এস.|শেষাংশ১=বার্ট|প্রকাশক=গ্রিনউড পাবলিশিং গ্রুপ|বছর=২০০১|আইএসবিএন=1-573-56256-4
|পাতা=৩১৫|ইউআরএল=http://books.google.com/books?id=jpFrgSAaKAUC}}, [http://books.google.com/books?id=jpFrgSAaKAUC&pg=PA315 Extract of page 315]
</ref> ১৬৮৭ খ্রিস্টাব্দে তার বিশ্ব নন্দিত গ্রন্থ ''[[ফিলসফিয়া ন্যাচারালিস প্রিন্সিপিয়া ম্যাথামেটিকা]]'' প্রকাশিত হয় যাতে তিনি সর্বজনীন মহাকর্ষ এবং গতির তিনটি সূত্র বিধৃত করেছিলেন। এই সূত্র ও মৌল নীতিগুলোই [[চিরায়ত বলবিজ্ঞান|চিরায়ত বলবিজ্ঞানের]] ভিত্তি হিসেবে কাজ করেছে, আর তার গবেষণার ফলে উদ্ভূত এই চিরায়ত বলবিজ্ঞান পরবর্তী তিন শতক জুড়ে বৈজ্ঞানিক চিন্তাধারার জগৎেজগতে একক আধিপত্য করেছে। তিনিই প্রথম দেখিয়েছিলেন, পৃথিবী এবং মহাবিশ্বের সকল বস্তু একই প্রাকৃতিক নিয়মের অধীনে পরিচালিত হচ্ছে। কেপলারের গ্রহীয় গতির সূত্রের সাথে নিজের মহাকর্ষ তত্ত্বের সমন্বয় ঘটিয়ে তিনি এর সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে সমর্থ হয়েছিলেন। তার গবেষণার ফলেই সৌরকেন্দ্রিক বিশ্বের ধারণার পেছনে সামান্যতম সন্দেহও দূরীভূত হয় এবং বৈজ্ঞানিক বিপ্লব ত্বরান্বিত হয়।
 
[[বলবিজ্ঞান|বলবিজ্ঞানের]] ভিত্তিভূমি রচনা করেছেন নিউটন। রৈখিক এবং কৌণিক ভরবেগের সংরক্ষণ সূত্রের মাধ্যমে তিনি এই ভিত্তি রচনা করেন। আলোকবিজ্ঞানের কথায় আসলে তার হাতে তৈরি প্রতিফলন দূরবীক্ষণ যন্ত্রের কথা এসে যায়। একই সাথে তিনি আলোর বর্ণের উপরএকটি তত্ত্ব দাড় করান যা একটি পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে তিনি নিশ্চিত হয়েছিলেন। পর্যবেক্ষণটি ছিল ত্রিভুজাকার প্রিজমের মধ্য দিয়ে যাওয়া আলোর বিক্ষেপণের উপর যার মাধ্যমে দৃশ্যমান বর্ণালির সৃষ্টি হয়েছিল। শব্দের দ্রুতি এবং শীতলীকরণ প্রক্রিয়া বিষয়েও তিনি গবেষণা পরিচালনা করেন যা থেকে [[নিউটনের শীতলীকরণ সূত্র]] এসেছে।
১৯৮ ⟶ ১৯৯ নং লাইন:
* {{বই উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Levenson|প্রথমাংশ=Thomas|শিরোনাম= Newton and the Counterfeiter: The Unknown Detective Career of the World's Greatest Scientist|প্রকাশক=Mariner Books|বছর=2010|আইএসবিএন=978-0-547-33604-6 }}
* {{বই উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Stewart|প্রথমাংশ=James|শিরোনাম= Calculus: Concepts and Contexts|প্রকাশক=Cengage Learning|বছর=2009|আইএসবিএন=978-0-495-55742-5}}
* {{বই উদ্ধৃতি|লেখক-সংযোগ=Richard S. Westfall |শেষাংশ=Westfall |প্রথমাংশ=Richard S. |শিরোনাম=Never at Rest |প্রকাশক=Cambridge University Press |বছর=1980, 1998১৯৮০ |আইএসবিএন=0-521-27435-4 }}
* {{বই উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Westfall|প্রথমাংশ=Richard S.|শিরোনাম=Isaac Newton|প্রকাশক=Cambridge University Press|বছর=2007|আইএসবিএন=978-0-19-921355-9}}
* {{বই উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Westfall|প্রথমাংশ=Richard S.|শিরোনাম=The Life of Isaac Newton|প্রকাশক=Cambridge University Press|বছর=1994|আইএসবিএন=0-521-47737-9}}
২১৭ ⟶ ২১৮ নং লাইন:
* {{বই উদ্ধৃতি|লেখক=Cohen, I. B |শিরোনাম=The Newtonian Revolution |বছর=1980 |অবস্থান= Cambridge |প্রকাশক=Cambridge University Press |আইএসবিএন=0-521-22964-2}}
* {{বই উদ্ধৃতি|লেখক=Craig, John |শিরোনাম=Newton at the Mint |বছর=1946 |প্রকাশক=Cambridge University Press |অবস্থান=Cambridge, England }}
* {{বই উদ্ধৃতি|লেখকলেখক১=Dampier, William C |coauthorsলেখক২=Dampier, M. |শিরোনাম=Readings in the Literature of Science |প্রকাশক=Harper & Row |অবস্থান=New York |বছর=1959 |আইএসবিএন=0-486-42805-2 }}
* {{বই উদ্ধৃতি|লেখক=[[Richard de Villamil|de Villamil, Richard]] |শিরোনাম=Newton, the Man |প্রকাশক=G.D. Knox |অবস্থান=London |বছর=1931}}&nbsp;– Preface by Albert Einstein. Reprinted by Johnson Reprint Corporation, New York (1972).
* {{বই উদ্ধৃতি|লেখক=Dobbs, B. J. T |শিরোনাম=The Foundations of Newton's Alchemy or "The Hunting of the Greene Lyon" |বছর=1975 |প্রকাশক=Cambridge University Press | স্থান = Cambridge }}
২৩৭ ⟶ ২৩৮ নং লাইন:
* Snobelen, Stephen "'God of Gods, and Lord of Lords': The Theology of Isaac Newton's General Scholium to the Principia," ''Osiris,'' 2nd Series, Vol. 16, (2001), pp.&nbsp;169–208 [http://www.jstor.org/stable/301985 in JSTOR]
* {{সাময়িকী উদ্ধৃতি | শেষাংশ১ = Snobelen | প্রথমাংশ১ = Stephen D. | শিরোনাম = Isaac Newton, Heretic: The Strategies of a Nicodemite | jstor = 4027945 | সাময়িকী=British Journal for the History of Science | খণ্ড = 32 | পাতাসমূহ = 381–419 | ডিওআই=10.1017/S0007087499003751 | বছর = 1999 | সংখ্যা নং = 4}}
* {{সাময়িকী উদ্ধৃতি | শেষাংশ১ = Pfizenmaier | প্রথমাংশ১ = Thomas C. | month=January | বছর = 1997জানুয়ারি ১৯৯৭ | শিরোনাম = Was Isaac Newton an Arian? | jstor = 3653988 | সাময়িকী=Journal of the History of Ideas | খণ্ড = 58 | সংখ্যা নং = 1| পাতাসমূহ = 57–80 }}
* Wiles, Maurice. ''Archetypal Heresy. Arianism through the Centuries.'' (1996) 214 pages, with chapter 4 on 18th century England; pp.&nbsp;77–93 on Newton, [http://books.google.com/books?id=DGksMzk37hMC&printsec=frontcover&dq=%22Arianism+through+the+Centuries%22 excerpt and text search].
{{refend}}