মসুল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0 |
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0 |
||
৬১ নং লাইন:
=== ধর্ম ===
মসুলের সুন্নি জনসংখ্যা রয়েছে। এই শহরে একটি প্রাচীন ইহুদি সম্প্রদায় ছিল। ইরাকের অন্য অঞ্চলের তাদের সহধর্মীদের মতো বেশিরভাগই ১৯৫০-৫১ সালে বহিষ্কৃত হয়েছিল। বেশিরভাগ ইরাকি ইহুদি ইস্রায়েলে চলে গেছে, এবং কিছু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে গেছে। ২০০৩ সালে, ইরাক যুদ্ধের সময় আমেরিকান সেনাবাহিনীর একজন ইহুদি রাব্বি মসুলে একটি পরিত্যক্ত ও জরাজীর্ণ উপাসনালয় পেয়েছিলেন যা ১৩শ শতাব্দীর পূর্ববর্তী বলে ধারণা করা হয়।<ref>Cf. Carlos C. Huerta, ''[http://www.almosul.org/History/MosulHistory/MosulJews_HuertaCC.htm Jewish heartbreak and hope in Nineveh] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20101119025208/http://www.almosul.org/History/MosulHistory/MosulJews_HuertaCC.htm |তারিখ=
আইএস দখলের সময়, আইএস ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ইসলামে ধর্মান্তর, জিজিয়া অর্থ প্রদান, ত্যাগ বা হত্যা করার জন্য তাদের টার্গেট করেছিল। মসুলের আইএসের আক্রমণ চলাকালীন সময়ে এক লক্ষেরও বেশি খ্রিস্টান এই শহর ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছিল। মসুল এবং আশেপাশের নাইনভেহ সমভূমিতে খ্রিস্টানদের অত্যাচারের ফলে খ্রিস্টীয় সম্প্রদায়কে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল যা খ্রিস্টীয় প্রথম শতাব্দীর পর থেকে এই অঞ্চল তাদের আবাসস্থল ছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.cbsnews.com/news/iraq-christians-persecuted-by-isis-60-minutes/ |শিরোনাম=Iraq's Christians persecuted by ISIS |শেষাংশ১=Logan |প্রথমাংশ১=Lara |তারিখ=22 March 2015 |প্রকাশক=CBS News |সংগ্রহের-তারিখ=20 October 2016}}</ref>
|