অমৃতবাজার পত্রিকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সংশোধিত রূপ!
Gotitbro (আলোচনা | অবদান)
India newspaper; unrelated to the Bangladeshi newspaper launched under the same name
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক সংবাদপত্র
|name=অমৃতবাজার পত্রিকা
|logo=Amrita-Bazar-Logo.png
|image=
|caption=
|type=দৈনিক [[সংবাদপত্র]]
|format=[[ব্রডশিট]]|owners=অমৃতবাজার প্রা. লি.
|owners=
|founder=[[শিশির কুমার ঘোষ]] এবং মতিলাল ঘোষ
|publisher=
|editor=
|editor=মাহমুদ হোসেন
|chiefeditor=
|assoceditor=
|staff=
|foundation={{start date and age|df=yes|১৮৬৮|২|২০}}
|language=[[বাংলা ভাষা|বাংলা]] এবং ইংরেজি (দ্বিভাষিক)
|ceased publication= {{end date|df=yes|১৯৯১}}
|headquarters=
|headquarters=৭৭, সি আর দত্ত রোড, [[ঢাকা]]-১২০৫
|circulation=২৫,০০০ (১৯৯১-এর আগে)
|sister newspapers=|ISSN=|oclc=
১৭ ⟶ ২২ নং লাইন:
}}
 
'''''অমৃতবাজার পত্রিকা''''' হল [[দক্ষিণ এশিয়াভারত|দক্ষিণ এশিয়ারভারতীয়]] একটা অন্যতম প্রাচীন বাংলা ভাষার [[সংবাদপত্র|দৈনিক]] [[সংবাদপত্র]] এবং [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]] প্রাচীনতম। মূলত [[বাংলা লিপি|বাংলা লিপিতে]] প্রকাশিত,<ref name="agent">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.tribuneindia.com/2003/20030102/nation.htm#11|শিরোনাম=Amrita Bazar Patrika may be relaunched|শেষাংশ=Gupta|প্রথমাংশ=Subhrangshu|তারিখ=2 January 2003|কর্ম=[[The Tribune (Chandigarh)|The Tribune]]|সংগ্রহের-তারিখ=2006-12-28}}</ref> এটা প্রথম দ্বিভাষিক থেকে [[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি]] বিন্যাসে বিবর্তিত হয়ে [[কলকাতা]] এবং অন্যান্য স্থান যেমন [[কটক]], [[রাঁচি]] এবং [[এলাহাবাদ]] থেকে প্রকাশিত হয়েছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Registrar of Newspapers for India |ইউআরএল=https://rni.nic.in/ |সংগ্রহের-তারিখ=২৯ অক্টোবর ২০১৯ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150313012936/https://rni.nic.in/ |আর্কাইভের-তারিখ=১৩ মার্চ ২০১৫ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> এই সংবাদপত্র প্রথম প্রকাশিত হওয়ার ১২৩ বছর পর ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দে এর প্রকাশনা বন্ধ করে দেওয়া হয়,<ref name="ABCIND">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.indiatoday.in/magazine/society-the-arts/media/story/19910715-debts-kill-123-year-old-english-daily-amrita-bazar-patrika-815485-199119ff91-07-15|শিরোনাম=Debts kill 123-year-old English daily Amrita Bazar Patrika|শেষাংশ=Banerjee|প্রথমাংশ=Ruben|তারিখ=15 July 1991|সংগ্রহের-তারিখ=24 September 2018|প্রকাশক=India Today}}</ref> যদিও এই সংবাদপত্র ২০০৬ খ্রিস্টাব্দে [[ঢাকা|ঢাকায়]] পুণরায় চালু করা হয়েছিল যেখান থেকে বর্তমানে এটা আবার [[বাংলা ভাষা|বাংলা]] ভাষায় প্রকাশিত হয়।
 
১৮৬৮ খ্রিস্টাব্দের ২০ ফেব্রুয়ারি অমৃতবাজার পত্রিকা প্রথম প্রকাশিত হয়। [[ব্রিটিশ ভারত|ব্রিটিশ রাজের]] সময়ে [[বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি|বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির]] [[যশোর জেলা|যশোর জেলার]] [[মাগুরা জেলা|মাগুরার]] (অধুনা [[বাংলাদেশ]]) ধনী ব্যবসায়ী হরি নারায়ণ ঘোষের পুত্রদ্বয় শিশির ঘোষ এবং মতি লাল ঘোষ এই সংবাদপত্র শুরু করেছিলেন। হরি নারায়ণ ঘোষের স্ত্রী অমৃতময়ীর নামে এই পরিবার একটি বাজার তৈরি করেছিল। শিশির ঘোষ এবং মতি লাল ঘোষ প্রথমে একটা সাপ্তাহিক পত্র হিসেবে ''অমৃতবাজার পত্রিকা'' প্রকাশ করতে শুরু করেন। এই পত্রিকা প্রথম সম্পাদনা করেছিলেন মতিলাল ঘোষ, যাঁর প্রথাগত কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ছিলনা। [[সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়|সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের]] তত্ত্বাবধানে প্রকাশিত ''বেঙ্গলি'' পত্রিকার প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে গড়ে উঠে এটা নিজের পাঠককুল তৈরী করেছিল।<ref>''Political Agitators in India, A Confidential Report'', pp. 15, Available in Digitized form on Archives.org, contributed by Library of University of Toronto, Digitized for Microsoft Corporation by Internet Archive in 2007, provided by University of Toronto, accessed on 8 June 2009 and link at https://archive.org/details/politicalagitato00slsnuoft</ref> শিশির ঘোষের অবসর নেওয়ার পর তদ্বীয় পুত্র তুষার কান্তি ঘোষ তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন এবং ১৯৩১ থেকে ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত পরবর্তী ষাট বছর সম্পাদনা করে পত্রিকাটি পরিচালনা করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://apnews.com/4db3a17ced7793bb6c774707a733e334|শিরোনাম=Tushar Kanti Ghosh, Independence Crusader, Dies at 96|ওয়েবসাইট=AP NEWS|সংগ্রহের-তারিখ=2019-10-17}}</ref>
 
== ইতিহাস ==
''অমৃত বাজার পত্রিকা'' ছিল কোনো ভারতীয় মালিকানায় পরিচালিত সবচেয়ে পুরোনো ইংরেজি দৈনিক। এটা ভারতীয় সাংবাদিকতার বিবর্তন ও বিকাশে প্রধান ভূমিকা নিয়েছিল এবং [[ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন|ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রাম]] প্রস্তুতের ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করেছিল। ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে রুশ কমিউনিস্ট বিপ্লবী [[ভ্লাদিমির লেনিন]]''এবিপি-''কে ভারতের সেরা জাতীয়তাবাদী সংবাদপত্র বলে বর্ণনা করেছিলেন।{{তথ্যসূত্র প্রয়োজন|date=July 2017}}
 
১৮৬৮ খ্রিস্টাব্দের ফেব্রুয়ারি মাসে [[যশোর জেলা|যশোর জেলার]] (অধুনা বাংলাদেশ) [http://www.amritabazar.com/ অমৃত বাজার] গ্রামে এক বাংলা সাপ্তাহিক পত্ররূপে ''অমৃতবাজার পত্রিকা'' আত্মপ্রকাশ করেছিল। নীলকর সাহেবরা যে সকল কৃষককে শোষণ করত তাদের পক্ষে লড়াইয়ের জন্য ঘোষ ভাইয়েরা এই পত্রিকা শুরু করেছিলেন। এর প্রথম সম্পাদক ছিলেন শিশির কুমার ঘোষ। ৩২ টাকা দিয়ে কেনা পেটানো কাঠের মুদ্রণ যন্ত্রের সাহায্যে এই ''পত্রিকা'' ছাপা হয়েছিল।
 
অমৃত বাজারে প্লেগ রোগের প্রকোপ দেখা দেওয়ার কারণে ১৮৭১ খ্রিস্টাব্দে অমৃতবাজার পত্রিকা কলকাতায় স্থানান্তরিত হয়। ইংরেজি এবং বাংলা দুই ভাষাতেই সংবাদ ও মতামত প্রকাশ করে এখানে এই পত্রিকা একটা দ্বিভাষিক সাপ্তাহিক হিসেবে চালু হয়। এর সরকার-বিরোধী মতামত এবং জনগণের মধ্যে বিপুল প্রভাবের ফলে সরকারের গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়ায়। ভারতের ভাইসরয় [[লর্ড লিটন]] প্রধানত এবিপি-এর বিরুদ্ধেই ১৮৭৮ খ্রিস্টাব্দে 'ভার্নাকুলার প্রেস অ্যাক্ট' প্রবর্তন করেছিলেন।
৫২ ⟶ ৫৭ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:ইংরেজি সংবাদপত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা সংবাদপত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সংবাদপত্র]]