মোরশেদ খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎দলত্যাগ: সমালোচনা
৭৪ নং লাইন:
মোরশেদ দম্পতি ও তার ছেলের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগে ২০১৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর রমনা থানায় মামলা দায়ের করে [[দুর্নীতি দমন কমিশন (বাংলাদেশ)|দুদক]]। মামলার প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের ৪টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে দেশের বাইরে ৩২১ কোটি  টাকা পাচারের অভিযোগ তদন্তে মোর্শেদ খানের ছেলে ফয়সাল খানকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ২০১৮ সালের ২০ সেপ্টেম্বর তলব করা হয়।
 
মামলায় বলায় মোরশেদ খানের প্রতিষ্ঠান ফারইস্ট টেলিকম লিমিটেডের মাধ্যমে মোট ১১টি বিভিন্ন ধরনের ব্যাংক হিসাব ব্যবহার করে মোট ৩২১ কোটি সাত লাখ ৫৩ হাজার ৩৫৯ টাকা দেশের বাইরে পাচার করেছেন।
মোরশেদ খান এবং তার ছেলে ফয়সাল মোরশেদ খানের নামে হংকংয়ের স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের হিসাব বন্ধে নিম্ন আদালতের দেয়া রায় ১৮ নভেম্বর ২০১৯ সালে ১৮ নভেম্বর হাইকোর্টের বিচারপতি [[ওবায়দুল হাসান]] ও বিচারপতি [[একেএম জহিরুল হক]] সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ বহাল রাখে।
 
মামলায় মোরশেদ খান এবং তার ছেলে ফয়সাল মোরশেদ খানের নামে হংকংয়ের স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের হিসাব বন্ধে নিম্ন আদালতের দেয়া রায় ১৮ নভেম্বর ২০১৯ সালে হাইকোর্টের বিচারপতি [[ওবায়দুল হাসান]] ও বিচারপতি [[একেএম জহিরুল হক]] সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ বহাল রাখেন। তাদের টেলিকম সিটিসেল প্রতিষ্ঠানটি ২০১৬ সালের ২০ অক্টোবর [[বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন|বিটিআরসি]] এর কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়। পরে ৩ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে সিটিসেলের তরঙ্গ আবার খুলে দেওয়া হলেও যা ৬ নভেম্বর আবার বন্ধ করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jugantor.com/politics/90093/মোর্শেদ-খান-ও-তার-স্ত্রী-পুত্রকে-দুদকে-তলব/print|শিরোনাম=মোর্শেদ খান ও তার স্ত্রী-পুত্রকে দুদকে তলব|ওয়েবসাইট=Jugantor|সংগ্রহের-তারিখ=2019-11-18}}</ref>
 
==তথ্যসূত্র ==