ইসলামে বিবাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Naik Mahbub (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Naik Mahbub (আলোচনা | অবদান)
৩২ নং লাইন:
হয়ে গিয়েছিল আর তার থেকে শাদ্দাদ বিন সা‘ঈদ এর
শ্রবণ ইখতিলাত্বের আগের না পরের তা জানা যায় না।</ref>
ইসলামী বিবাহে বর, কনে এবং কনের অভিভাবকের(ওয়ালী) সম্মতির(কবুল) প্রয়োজন হয়।<ref></ref> বৈবাহিক চুক্তিটি অবশ্যই কনের অভিভাবক(ওয়ালী) এবং বরের দ্বারা সম্পাদিত হতে হবে, বর এবং কনের দ্বারা নয়।<ref></ref> কনের নিকটস্থ পুরুষ অভিভাবক কনের ওয়ালী হবেন, প্রাথমিকভাবে কনের বাবাকেই ওয়ালী হিসেবে গণ্য করা হয়। মুসলিম বিয়েতে ওয়ালীকেও অবশ্যই একজন মুসলিম হতে হবে।<ref></ref> বৈবাহিক চুক্তির সময় চাইলে কনেও সে স্থানে উপস্থিত থাকতে পারে, তবে তা বাধ্যতামূলক নয়।<ref></ref> বিবাহের পর ঘোষণা করে বা অন্য যে কোন পন্থায় সামাজিকভাবে তা জানিয়ে দিতে হবে, যাকে "এলান করা" বলা হয়।<ref></ref>
=== পূর্বশর্তসমূহ ===
এবং নারীদের মধ্যে তাদের ছাড়া সকল সধবা স্ত্রীলোক তোমাদের জন্যে নিষিদ্ধ; তোমাদের দক্ষিণ হস্ত যাদের মালিক হয়ে যায়-এটা তোমাদের জন্য আল্লাহর হুকুম। এদেরকে ছাড়া তোমাদের জন্যে সব নারী হালাল করা হয়েছে, শর্ত এই যে, তোমরা তাদেরকে স্বীয় অর্থের বিনিময়ে তলব করবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করার জন্য-ব্যভিচারের জন্য নয়। অনন্তর তাদের মধ্যে যাকে তোমরা ভোগ করবে, তাকে তার নির্ধারিত হক দান কর। তোমাদের কোন গোনাহ হবে না যদি নির্ধারণের পর তোমরা পরস্পরে সম্মত হও। নিশ্চয় আল্লাহ সুবিজ্ঞ, রহস্যবিদ।