পেটার হান্ডকে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
{{কাজ চলছে}} ট্যাগ |
অ পরিষ্কারকরণ, সংশোধন |
||
৩৭ নং লাইন:
সমসাময়িক কালের গুরুত্বপূর্ণ জার্মানভাষী লেখকদের মধ্যে অস্ট্রেয়ার পিটার হান্টকা অন্যতম। গত প্রায় তিরিশ বছর যাবৎ তিনি ফ্রান্সে থাকছেন। জীবন সায়াহ্নে তিনি আফ্রিকায় চলে যাওয়ার কথা ভাবেন। ফ্রান্সে থাকলেও নিয়মিত তিনি দেশ-বিদেশ ভ্রমণ করেন। কখনও কখনও তিনি পায়ে হেঁটে বেড়াতে ভালবাসে।
১৯৬৫ সালে ‘দ্য হর্ণেটস্’ নামীয় উপন্যাস প্রকাশের মধ্য দিয়ে তাঁর লেখক হিসাবে আত্মপ্রকাশ। ‘এ সরো বিয়ণ্ড ড্রিম’, 'মোরাভিয়ান নাইট’, ‘দ্য গোলি‘স এঙযাইটি অ্যাট দি পিনাল্টি কিক’ এবং ‘রেপিটিশান’ ইত্যাদি তাঁর সুপ্রসিদ্ধ বিখ্যাত গ্রন্থ। ১৯৬৭ সালে প্রকাশিত ‘ক্যাস্পার’ একটি যুগশ্রেষ্ট নাটক হিসাবে প্রসিদ্ধ। এই নিরীক্ষমূলক নাটকে হান্টকা মানুষের মুখনিঃসৃত ভাষাকে ‘নির্যাতনের মাধ্যম’ হিসাবে চিত্রায়িত করেছেন।<ref>[https://thegoaliesanxiety.com/2019/10/11/nobel-prize-for-peter-handke/ হান্টকা সম্পর্কে সকট অ্যাবট]{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=অক্টোবর ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }} পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় তার গ্রন্থাবলী অনূদিত হয়েছে। তিনি নিজের লেখা ‘লেফট হ্যান্ডেড উওম্যান’ এবং ‘এবসেন্স’ নিয়ে দুটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন। তিনি ভিম ওয়েণ্ডার্স নির্মিত Wrong Movie এবং Wings of Desire-এর চিত্রনাট্য লিখেছেন।</ref> <ref>[https://us.macmillan.com/author/peterhandke PETER HANDKE]</ref>
==প্রারম্ভিক জীবন==
পিটার হান্টকা ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দের ৬ ডিসেম্বর অস্ট্রিয়ার বাণিজ্যনগরী গ্রিফেন-এ জন্মগ্রহণ করেন। পিটার হান্টকা ও তার মা ১৯৪৪ থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত স্লোভেনীয় অধ্যুষিত বার্লিনের পানকৌতে বসবাস করতেন। তার পিতৃ পরিচয় অজ্ঞাত। ১৮ বৎসর বয়সে তিনি জানতে পারেন যাকে এতো দিন পিতা বলে জেনেছেন তিনি আদৌ তার জন্মদাতা নন।
১৯৫৪ সালে পিটার ক্যারিনথিয়া অঙ্গরাজ্যের তানজেনবার্গ ক্যাসেল এ অবস্থিত ক্যাথলিক মারিয়াম বয়েজ বোর্ডিং স্কুলে ভর্তি হন। বোংর্ডি স্কুলের অভিজ্ঞতা তার মনঃস্তত্ব ও চরিত্রে এক ধরণের কাঠিন্য আরোপ করেছে। বোর্ডিং স্কুলে তিনি প্রায়শঃ হাত
এখানেই স্কুলের পত্রিকাতে তার প্রথম লেখা "ফ্যাকেল" প্রকাশিত হয়। ১৯৫৯ সালে তিনি ক্লাজেনপুর্টে চলে যান, সেখানে তিনি গিয়ে উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়ার জন্য ভর্তি হন। ১৯৬১ সালে [[ইউনিভার্সিটি অব গ্রাৎস্]]-এ ভর্তি হন আইন শাস্ত্র অধ্যয়নের উদ্দেশ্যে।<ref>{{বিশ্বকোষ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.britannica.com/EBchecked/topic/254210/Peter-Handke |শিরোনাম=Peter Handke |বিশ্বকোষ=[[Britannica.com]] }}</ref> তবে পড়া সমাপ্ত না করেই তিনি ১৯৬৫তে সম্পূর্ণভাবে লেখালেখির জগতে নিজেকে সমর্পণ করেন।
৬২ নং লাইন:
১৯৭৮ সালে মুক্তি পাওয়া [[:en:Die linkshändige Frau]] এর পরিচালকও ছিলেন তিনি। ১৯৭৫ সালে হ্যান্ডকে ইউরোপীয় সাহিত্য পুরস্কার প্যাট্রারকা প্রিস এ জুরি বোর্ডের সদস্যও ছিলেন।
গ্রাজ থেকে চলে আসার পর তিনি [[বার্লিন]], [[ফ্রান্স]] এবং ১৯৭৮-১৯৭৯ পর্বে [[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে]] বসবাস করেন। পরবর্তীতে তিনি ১৯৭৯ থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত অস্ট্রিয়ার [[সালজবার্গ]] বসবাস করেন।
১৯৭০-এ তিনি লেখেন Die Angst des Tormanns beim Elfmeter (ইং: Goalkeeper's Anguish Before Penalty) যার ভিত্তিতে ১৯৭২-এ একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন Wim Wenders।
১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে তার মা মারিয়া হান্দকে, একান্ন বৎসর বয়সে, আত্মহত্যা করেন। অব্যবহিত পরে হান্দকা একটি আত্মজৈবনিক উপন্যাস লেখেন যার নাম "Wunschloses Unglück" ("স্বপ্নাতীত এক যন্ত্রণা - একটি জীবনকাহিনী")।<ref>[https://austria-forum.org/af/AEIOU/Handke%2C_Peter Handke, Peter]</ref> এই রচনার মধ্যে দিয়ে তার লিখনশৈলীতে একটি পরিবর্তন আসে।
১৯৭৩ খ্রিস্টাব্দে [[গেয়র্গ বুশনার পুরস্কার]] প্রাপ্তির মধ্য দিয়ে তার সাহিত্য কর্মের স্বীকৃতি শুরু হয়। এ পুরস্কারকে জার্মানভাষী লেখকদের জন্য সবচেয়ে বড় পুরস্কার গণ্য করা হয়। দু বছর পরেই ১৯৭৫-এ তিনি লাভ করেন মর্যাদাপূর্ণ ফ্রানৎ কাফকা পুরস্কার।
১৯৯১ খ্রিস্টাব্দে তিনি ফ্রান্সে চলে আসেন। বর্তমানে [[প্যারিস]] শহরে থেকে ১২ মাইল দূরে শহরতলী শাভেলে বনাচ্ছাদিত এলাকায় বিচ্ছিন্ন এক বাড়ীতে একা বসবাস করছেন। এখানে বই পড়ে, লিখে এবং বনের মধ্যে হাঁটাহাটি করে তাঁর সময় কাটে। বনের মধ্যে হাঁটাহাটির সময় মাশরুম কুড়োতে তাঁর ভাল লাগে।<ref>http://weltwoche.ch/artikel/?AssetID=17200&CategoryID=62 {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20071017230351/http://weltwoche.ch/artikel/?AssetID=17200&CategoryID=62 |তারিখ=১৭ অক্টোবর ২০০৭ }} An idiot in the Greek sense</ref>
৭১ ⟶ ৭৩ নং লাইন:
১৯৯৩-এ ক্যাথলিক বিশ্ববিদ্যালয়, আইসস্ট্যাট তাকে সম্মানজনক ডক্টরেট প্রদান করে। একই ধারায় বহু বিশ্ববিদ্যালয় তাকে পরবর্তীকালে সম্মানজনক ডক্টরেটে ভূষিত করে।
২০১২ খ্রিস্টাব্দে তাকে তার নিজ শহর গ্রিফিনের সম্মানিত নাগরিকের মর্যাদা প্রদান করা হয়।
২০০৬ সালে তাকে হাইনে পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। এ নিয়ে বিতর্ক ওঠায় তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন। এ সময় তিনি বলেছিলেন, তার কাছে প্যারিসের উপকণ্ঠে [[হাইনরিখ হাইনে|হাইনের]] সমাধিতে গিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করাই সহজতর।
২০০৮ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর অন্যতম বিখ্যাত উপন্যাস Die morawische Nacht (ইং: The Night of Morava)। এ বইয়ে বাস্তব এবং কল্পিত চক্রাকার ভ্রমণবৃত্তান্তের মধ্য দিয়ে হানৎকার নানা মানসিক অভিভূতি ফুটে উঠেছে।
তাকে নিয়ে ২০১৬ সালে [[করিনা বেল্জ]] পরিচালনায় পিটার হ্যান্টকা: ইন দ্য ওডস, মাইট বি লেইট নামক প্রামাণ্য চলচ্চিত্র তৈরি করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.filmportal.de/film/peter-handke-bin-im-wald-kann-sein-dass-ich-mich-verspaete_100a01ffe8a44abebd904afe10b2462e|শিরোনাম=Peter Handke – Bin im Wald. Kann sein, dass ich mich verspäte...|ভাষা=German|কর্ম=[[Filmportal.de]]|সংগ্রহের-তারিখ=14 May 2017}}</ref>
৭৭ ⟶ ৮৩ নং লাইন:
===অনুবাদ ===
নিজের লেখা পাশাপাশি পিটার হানৎকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ লেখককে জার্মাণ ভাষায় অনুবাদ করেছেন। এদের মধ্যে আধুনিক ও প্রাচীন উভয় সময়ের কবি-লেখক রয়েছেন। যেমন, সিরিয়ার কবি আদুনিস, একিলো, দিমিত্রি আনালিস, ব্রুনো বায়েন, আমানয়েল বোভ, রেনে মাঁ, [[জঁ
== ব্যক্তিগত জীবন ==
পিটার হান্টকা সুদর্শন ব্যক্তি। তার মুখাবয়বে
তিনি ঈশ্বরের অস্তিত্বে গভীরভাবে বিশ্বাস করেন। তিনি একজন ক্যাথলিক খ্রিস্টান। তবে জীবনের এক পর্বে তিনি ক্যাথলিক চার্চের প্রতি আনুগত্য পরিত্যাগ করেন ও সার্বিয় অর্থোডক্স চার্চ-এ যোগ দেন। তিনি বাঁচতে ভালবাসেন কিন্তু মৃত্যু অপ্রতিরোধ্য। তার ভাল লাগে ভাবতে যে লেখার টেবিলে লেখার সময় হাতে পেন্সিল -- এমন সময় মৃত্যু এল। কিংবা, কাউকে বাঁচাতে করতে গিয়ে, যেমন আগুনধরা বাড়ী থেকে কাউকে উদ্ধার করতে গিয়ে, তিনি নিজেই মারা পড়লেন।
৮৬ ⟶ ৯২ নং লাইন:
বই পড়ে কাটে তার অধিকাংশ সময়; বন্ধুরা এলে তাস পেটানো। আসন্ন বার্ধক্য তাকে দুশ্চিন্তাগ্রস্থ করে কেননা এমন দিন তো আসতে পারে যেদিন তিনি আর চোখে দেখবেন না, বই পড়তে পারবেন না। কোনো কোনো দিন বিষণ্ণ হয়ে ওঠে। বিষণ্ণতা কাটাতে তিনি দোকানে চলে যান। কেনেন একটি পেন্সিল ইরেজার, এক কৌটা নিভিয়া ক্রিম, সুতার বল - লাল সুতা।
তিনি প্রথমে ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে অভিনেত্রী লিবগার্ট শোয়ার্জ-এর সঙ্গে পরিণয় সূত্রে আবদ্ধ হন। দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনের পর ১৯৯৪-এ তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে। ১৯৯৫-এ বিয়ে করেন সোফি সেমিনকে। তিনি দুই কন্যা সন্তানের জনক যাদের নাম আমিনা হান্দকে এবং লিওকাদি হানদকে।<ref>[https://gossipgist.com/peter-handke পিটার হানৎকার জীবনী]</ref>
==কর্ম তালিকা==
৯৫ ⟶ ১০১ নং লাইন:
=== কথাসাহিত্য ===
* The Frelons (
* Welcome to the Board of Directors (
* The Peddler (
* The Anxiety of the goalkeeper at the time of the penalty (
* The Short Letter for a Long Farewell (
* I live in an ivory tower (
* The Unhappy Woe (1972, Anne Gaudu, 1975)
* The Hour of the True Sensation (1975, translation by Georges-Arthur Goldschmidt)
* False Movements (
* The Left Woman (
* The Weight of the World (
* Slow Back (
* Children's Story (
* The History of the Pencil , notebook (
* The Chinese Pain (
* The recommencement (
* Absence (
* The Afternoon of a writer (
* My year in the Bay of Person (1994, Claude-Eusebe Porcell)
* A winter journey to the Danube, Save, Morava and Drina (1996)
* On a dark night I left my quiet home (
* The loss of the image or by the Sierra de Gredos (
* Don Juan (2004)
* At my window in the morning , Paris, Verdier (
* Kali (
* The Moravian Night (
* Cuckoos by Velika Hoča (
* The Great Fall (
* Yesterday on the way: Carnets, November 1987-July 1990 (
* A year called out of the night (
=== নাটক ===
২২৭ ⟶ ২৩৩ নং লাইন:
১৯৯৯-এর ২৪শে মার্চ ন্যাটো সামরিক বলয় যুগোস্লাভিয়াতে বোমা বর্ষণ শুরু করে। জুনের ১০ তারিখ পর্যন্ত অব্যাহত থাকে এই বোমাবর্ষণ যতক্ষণ না পর্যন্ত যুগোস্লাভিয়ার শাসকবর্গ [[কসোভো]] থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মত হয়। অন্যদিকে ন্যাটো এই সামরিক আগ্রাসনকে একটি ‘মানবিক অভিযান’ হিসেবে অভিহিত করেছিল। ন্যাটোর তথাকথিত ’মানবিক‘ অভিযানে স্তম্ভিত হয়েছিলেন পিটার হান্টকা। তাঁর মনে হয়েছিল, ‘এটা তাঁর পৃথিবী নয় – যারা বোমা ফেলে হাজার হাজার মানুষ মেরে রক্তগঙ্গা বইয়ে দিচ্ছে তারা ইয়োরোপের কেউ নয়; এ পৃথিবীর মানুষ নয় তারা।’ বোমাবর্ষণ শুরুর দিন তাঁর মনে পড়েছিল আততায়ীর গুলিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জন এফ কেনেডির নিহত হওয়ার কথা। এ কথা বলার পর থেকে বিশ্বব্যাপাী নিন্দাপ্রবাহের সূত্রপাত হয়। এমনকি পরিচিত কেউ কেউ তাকে এড়িয়ে চলতো। কোনো বই বিক্রেতা চিঠি লিখে তার বই আর বিক্রি না করার প্রতিজ্ঞা ব্যক্ত করেছিল।
২০০৬-এ মিলোসেভিচের শেষকৃত্যানাষ্ঠানে যোগ দিয়ে তিনি বলেছিলেন, ‘এই বিশ্ব, তথাকিথত এই বিশ্ব যুগোস্লাভিয়া সম্পর্কে সবর্জ্ঞ; সার্বিয়া সম্পর্কেও সবজান্তা। এই বিশ্ব, তথাকিথত এই বিশ্ব, স্লোবোদান মিলোসেভিচ সম্পর্কেও সর্বজ্ঞ। কেবল তথাকথিত এই বিশ্বই যেনই ঠিক সত্যটা জানে। আর সে কারণেই তথাকিথত বিশ্ব আজ এখানে অনুপস্থিত। কিন্তু কেবল এখানে না, আজই শুধু নয়। সত্য কোন্টি আমি জানি না। কিন্তু আমি দেখি, আমি শুনিও। আমি উপলব্ধি করি। আমি মনে রাখি। আমি প্রশ্ন করি। এ কারণেই আমি আজ এখানে এসেছি। ঠিক যুগোস্লাভিয়ার পাশে, সার্বিয়ার পাশে, স্লোবোদান মিলোসেভিচের পাশে।‘ – এই বক্তব্য তাকে তীব্র ভর্ৎসনার লক্ষ্যে পরিণত করে। তবে মিথ্যা প্রচারণাও চালানো হয় এই বলে যে তিনি মিলোসেভিচের কবরে গোলাপ নিবেদন করেছিলেন, চুম্বন করেছিলেন তার শবাধারে। ক্রোয়েশিয়ার এক পত্রিকা লিখেছিন তিনি মিলোসেভিচকে নিয়ে উপন্যাস লিখছেন। কিন্তু স্মরণীয় আরো আগে, ১৯৯৬এ তিনি সার্বিয়ার জন্য ন্যায় বিচার চেয়েছিলেন ’এক শীতার্ত অভিযাত্রা‘ শিরোনামীয় ভ্রমণকাহিনী প্রকাশ করে (A Winter Journey to the Danube, Sava, Morava and Drina Rivers or Justice for Serbia)।<ref>[https://arts.bdnews24.com/?p=23946 বলকান কসাই ও নোবেল বিজয়ী নাট্যকার পিটার হ্যান্ডকে]</ref>{{Cref2|খ}}
এ রকম অবস্থায় ধারণা করা হয়েছিল শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখক হলেও নোবেল পুরস্কারের জন্য কখনো তিনি বিবেচিত হবেন না।<ref>[https://www.tellerreport.com/news/2019-10-10---peter-handke--controversial-explorer-of-language-.HyQLn92_r.html Peter Handke, controversial explorer of language]</ref>
২৩৪ ⟶ ২৪০ নং লাইন:
{{Cnote2 Begin|liststyle=upper-alpha|colwidth=40em}}
{{Cnote2|ক|সুইডিশ একাডেমির ভাষায়: The Nobel Prize in Literature 2019 was awarded to Peter Handke "for an influential work that with linguistic ingenuity has explored the periphery and the specificity of human experience."}}
{{Cnote2|খ|সাহিত্য সমালোচক Ignacio Echevarría হানৎকের পক্ষাবলম্বন করে লিখেছিলেন: "The cause of Handke is not that of Serbia. It is not even that of the Serbian people, with whom he is in solidarity. He is the one who - like Karl Kraus long ago, as Rafael Sánchez Ferlosio right now - recognizes in the war 'the poison of words' and challenges the perverse alliance of journalism and bombs, consummated in the name of Humanity."}}
{{Cnote2 End}}
|