ললিত কালুপেরুমা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট - নতুন অনুচ্ছেদ!
৮৭ নং লাইন:
 
== প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট ==
১৯৭০-৭১ মৌসুম থেকে ১৯৮২-৮৩ মৌসুম পর্যন্ত ললিত কালুপেরুমা’র [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। পরিচ্ছন্ন অফ-স্পিনার হিসেবে সুনাম ছিল তার। এছাড়াও তিনি নিচেরসারিতে কার্যকরী ব্যাটিং করতেন। তবে, আন্তর্জাতিকে ক্রিকেটে তিনি এর প্রভাব ফেলতে পারেননি। কালুতারা বিদ্যালয়ে অধ্যয়নে করেন। এরপর কলম্বোর নালন্দা কলেজে ভর্তি হন। টেস্টে মর্যাদা লাভের পূর্বে ঘরোয়া ক্রিকেটে সেরা অফ স্পিনারের মর্যাদা লাভ করেছিলেন।
 
== আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ==
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে দুইটিমাত্র [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]] ও চারটিমাত্র [[একদিনের আন্তর্জাতিক|ওডিআইয়ে]] অংশগ্রহণ করেছেন ললিত কালুপেরুমা। শ্রীলঙ্কার পক্ষে ষষ্ঠ টেস্ট ক্যাপধারী তিনি। ১৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮২ তারিখে কলম্বোয় সফরকারী [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ড দলের]] বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। এরপর, ১৪ মার্চ, ১৯৮২ তারিখে ফয়সালাবাদে স্বাগতিক পাকিস্তানের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
 
ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত [[১৯৭৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ|১৯৭৫]] সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের উদ্বোধনী আসরে অংশ নেন। ঐ প্রতিযোগিতায় তার দল গ্রুপ পর্বে সর্বনিম্ন স্থান দখল করে ও কোন খেলায় জয় পায়নি।
 
১৯৮১-৮২ মৌসুমে ইংল্যান্ড দল শ্রীলঙ্কা গমন করে। এ সফরে শ্রীলঙ্কা দল তাদের ক্রিকেটের ইতিহাসের উদ্বোধনী টেস্টে অংশ নেয়। কলম্বোর [[পাইকিয়াসোথি সারাভানামুত্তু স্টেডিয়াম|পাইকিয়াসোথি সারাভানামুত্তু স্টেডিয়ামে]] অনুষ্ঠিত ঐ টেস্ট খেলার সুযোগ ঘটে তার। তবে, ২১ ওভার বোলিং করেও কোন [[উইকেট]] পাননি। তিনজন স্পিনার রাখা হয়। [[সোমাচন্দ্র ডি সিলভা|ডিএস]] ও [[অজিত ডি সিলভা|অজিতের]] সাথে বোলিংয়ের দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
 
এরপর পাকিস্তানে সফরে যান। ফয়সালাবাদে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে অংশ নেন। এবারো ডি সিলভার বোলিংয়ের কাছে তার বোলিং ম্লান হয়ে পড়ে। ছয় ওভার বোলিং করে উইকেট শূন্য অবস্থায় মাঠে ছাড়তে হয়েছিল তাকে।
 
== অবসর ==
অধিনায়ক দিলীপ মেন্ডিসের পছন্দের পাত্র না থাকার বিষয়টি ঐ সময়ে প্রচলিত ছিল। ফলশ্রুতিতে তাকে আর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে খেলতে দেখা যায়নি।
 
১৯৮২-৮৩ মৌসুমে তৎকালীন নিষিদ্ধঘোষিত দক্ষিণ আফ্রিকা গমন করলে তাকে আর জাতীয় দলে রাখা হয়নি। এরফলে তাকে ২৫ বছরের জন্যে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে অংশগ্রহণের উপর নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা হয়। ২০০৩ সালে শ্রীলঙ্কা দলের নির্বাচকমণ্ডলীর সদস্যরূপে যোগদান করেন। এর দুই বছর পর [[শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট|বোর্ডের সভাপতি]] হিসেবে মনোনীত হন। [[অশান্ত ডিমেল|অশান্ত ডিমেলের]] কাছে দায়িত্বভার হস্তান্তর করেন তিনি।
 
তার ভ্রাতা সনথ কালুপেরুমা প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে [[Bloomfield Cricket and Athletic Club|ব্লুমফিল্ড ক্রিকেট ও অ্যাথলেটিক ক্লাবে]] অংশ নিয়েছেন।