শির্‌ক (ইসলাম): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১৩ নং লাইন:
(দুই) আল্লাহর গুণাবলিতে শিরক করা। যেমন: নবী, রাসূল ও আওলিয়াগণ গায়েব জানেন বলে মনে করা ,কারণ গায়েবের জ্ঞান শুধু আল্লাহ জানেন। সূফীগণ এই ধরনের শিরক করে থাকে। (শিরিক করলে মুমীন থাকেনা সুফি হওয়াতো দুরের কথা, শিরক করলে তাকে কখনো সূফি বলা যাবেনা। আল্লাহ তায়ালা কোরান মাজীদে বলেছেন আল্লাহ নবীদের মধ্যে কাউকে কাউকে গায়েবের খবর দিয়ে থাকেন, সুরা জ্বীন আয়াত ২৭. ‌‌‌‌। সুতরাং নবী সা: গনের মধ্যে যাদের আল্লাহ দিয়েছেন তারা জানে বললে শিরক হবে কেন? )
 
(তিন)আল্লাহর ইবাদতে শিরক করা। যেমন: কবর কিংবা মাজারে সিজদা দেওয়া। কোন পীরকে সেজদা দেওয়া।(মাজারে ও পীরকে সিজদা করলে গুনাহ হবে তবে শিরক হবেনা কারণ বুজুর্গ ব্যক্তিদের রব হিসেবে সিজদা দেয়না। বর্তমানে ফিতনার যুগে এসব কাজ হারাম হবে শিরক নয়। রব হিসেবে সিজদা করলে শিরক হবে।) উপাসনার নিয়তে কারো সামনে মাথা নত করাও শিরকের অন্তর্ভুক্ত।
 
==তৎকালীন মক্কার মুশরিকদের অবস্থা==