গ্রির গারসন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎কর্মজীবন: সম্প্রসারণ
সম্মাননা ও পুরস্কার
২৩ নং লাইন:
'''এইলিন ইভলিন গ্রির গারসন''', [[সিবিই]] ({{lang-en|Eileen Evelyn Greer Garson}}; জন্ম: ২৯ সেপ্টেম্বর ১৯০৪ - ৬ এপ্রিল ১৯৯৬) ছিলেন একজন ব্রিটিশ মার্কিন অভিনেত্রী। তিনি [[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ]]কালীন জনপ্রিয়তা অর্জন করেন এবং মোশন পিকচার হেরাল্ড তাকে ১৯৪২ থেকে ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেরা দশ বক্স অফিস আকর্ষণ বলে তালিকাভুক্ত করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Quigley's Annual List of Box-Office Champions, 1932-1970 |ইউআরএল=http://www.reelclassics.com/Articles/General/quigleytop10-article.htm |ওয়েবসাইট=রিল ক্লাসিক |সংগ্রহের-তারিখ=২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮}}</ref>
 
১৯৪০-এর দশকে [[মেট্রো-গোল্ডউইন-মেয়ার]]ের অন্যতম তারকা গারসন সাতবার [[একাডেমি পুরস্কার]]ের মনোনয়ন লাভ করেন। তিনি অভিনয়ের জন্য [[বেটি ডেভিস]]ের সাথে যৌথভাবে রেকর্ড সংখ্যক টানা পাঁচবার (১৯৪১-১৯৪৫) [[শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার]]ের মনোনয়ন লাভ করেন এবং ''[[মিসেস মিনিভার]]'' (১৯৪২) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে একটি পুরস্কার লাভ করেন।<ref name="অস্কার">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Persons With Acting Nominations in 3 or More Consecutive Years |ইউআরএল=http://awardsdatabase.oscars.org/Help/Statistics?file=Act-ConsecutiveNoms.pdf |ওয়েবসাইট=অস্কার |প্রকাশক=[[একাডেমি অব মোশন পিকচার আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস]] |সংগ্রহের-তারিখ=২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮}}</ref>
 
==প্রারম্ভিক জীবন==
২৯ নং লাইন:
 
==কর্মজীবন==
গারসন ১৯৪১ সালে [[জোন ক্রফোর্ড]]ের সাথে ''হোয়েন লেডিজ মিট'' চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, এটি কোড-পূর্ববর্তী [[অ্যান হার্ডিং]] অভিনীত একই নামের চলচ্চিত্রের পুনর্নির্মাণ। একই বছর টেকনিকালার নাট্যধর্মী ''[[ব্লুসমস ইন দ্য ডাস্ট]]'' চলচ্চিত্রে [[ওয়াল্টার পিজিয়নপিজেয়ন]]ের বিপরীতে অভিনয় করে শীর্ষ বক্স অফিস তারকা হয়ে ওঠেন। এই কাজের জন্য তিনি তার [[শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার]]ের টানা পাঁচবার (১৯৪১-১৯৪৫) মনোনয়নের প্রথম মনোনয়নটি লাভ করেন, যা অভিনয়ের জন্য টানা মনোনয়নের রেকর্ডের দিক থেকে [[বেটি ডেভিস]]ের সাথে যৌথভাবে রেকর্ড সমান সংখ্যক এবং এই রেকর্ডটি এখনো বিদ্যমান।
 
তিনি ১৯৪২ সালে [[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ]] মধ্যবর্তী সময়ের পটভূমিতে নির্মিত ''[[মিসেস মিনিভার]]'' (১৯৪২) চলচ্চিত্রে একজন ব্রিটিশ স্ত্রী ও মায়ের ভূমিকায় অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে অস্কার লাভ করেন। গিনেজ বুক বিশ্ব রেকর্ড তার পুরস্কার অর্জনের বক্তব্যকে দীর্ঘতম অস্কার গ্রহণের বক্তব্য হিসেবে ঘোষণা দেয়, যার দৈর্ঘ্য ছিল পাঁচ মিনিট ত্রিশ সেকেন্ড,<ref>{{cite web|url=http://www.infoplease.com/askeds/longest-oscar-acceptance-speech.html|title=The Longest Acceptance Speech|work=ইনফোপ্লিজ|accessdate=২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯}}</ref> এরপর থেকে [[একাডেমি পুরস্কার]] পুরস্কার গ্রহনের বক্তব্যের একটি সময়সীমা নির্ধারণ করে দেয়।
৩৬ নং লাইন:
 
তিনি বাকি তিনটি অস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন ''[[মাদাম ক্যুরি (চলচ্চিত্র)|মাদাম ক্যুরি]]'' (১৯৪৩), ''[[মিসেস পার্কিংটন]]'' (১৯৪৪) ও ''[[দ্য ভ্যালি অব ডিসিশন]]'' (১৯৪৫) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে। ১৯৪৫ সালে [[ক্লার্ক গেবল]] যুদ্ধ থেকে ফিরে আসার পর গারসন তার বিপরীতে ''অ্যাডভেঞ্চার'' চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটির প্রচারণায় বলা হয় "গেবল ফিরে এসেছেন, এবং গারসন তাকে খুঁজে পেয়েছেন!"।<ref>গারনেট, টে (১৯৭৩)। ''Light Your Torches, and Pull up your Tights''। নিউ রোশেল, নিউ ইয়র্ক: আর্লিংটন হাউজ। {{ISBN|0-87000-204-X}}</ref>
 
==সম্মাননা ও পুরস্কার==
গারসন ১৯৯১ সালে [[ডালাস]]ের সাউদার্ন মেথডিস্ট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডক্টর অব আর্টস ডিগ্রি অর্জন করেন।<ref>{{Cite web|url=https://sites.smu.edu/des/registrar/HonoraryDegrees/?a=year|title=SMU Honorary Degrees|website=এসএমইউ.এডু |access-date=২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯}}</ref>
 
১৯৯৩ সালে [[দ্বিতীয় এলিজাবেথ|রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ]] তার কাজের স্বীকৃতি হিসেবে তাকে [[অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার]]ের কমান্ডার ([[সিবিই]]) খেতাবে ভূষিত করেন।<ref>{{Cite web| url=https://www.encyclopedia.com/women/encyclopedias-almanacs-transcripts-and-maps/garson-greer-1904-1996| title=Garson, Greer (1904–1996)|website=এনসাইক্লোপিডিয়া |access-date=২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯}}</ref>
 
গারসন সাতবার [[শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার]]ের মনোনয়ন লাভ করেন এবং একবার এই পুরস্কার লাভ করেন।<ref name="অস্কার">
 
==তথ্যসূত্র==