আরিফুর রহমান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Rayhanabir (আলোচনা | অবদান)
বিষয়শ্রেণী
MainulIslam19 (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
২৫ নং লাইন:
 
== কর্মজীবন ==
আরিফুর রহমান ২০০৪ সালে [[শাহজাদপুর সরকারি কলেজ|শাহজাদপুর সরকারি কলেজে]] ছাত্রাবস্থায় কার্টুনিস্ট হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন, [[সম্পাদকীয়]], বিদ্রূপাত্মক কার্টুন এবং [[কমিক্স]] অঙ্কন শুরু করেন। ২০০৪-২০০৭-এর সময় [[দৈনিক যুগান্তর|যুগান্তর]], [[দৈনিক ভোরের কাগজ]], [[দৈনিক সমকাল]], [[যায়যায়দিন]], [[দৈনিক আমার দেশ]], [[দৈনিক ইত্তেফাক]] এবং [[দৈনিক প্রথম আলো|দৈনিক প্রথম আলোর]] মতো বিভিন্ন বাংলাদেশি সংবাদপত্রে তার কার্টুন প্রকাশিত হয়েছে। ২০০৫ সালে, ডেইলিদৈনিক প্রথম আলো-এর সাময়িকী [[আলপিন (ক্রোড়পত্র)|আলপিন]] কতৃর্ক আয়োজিত “পিন হান্ট” শীর্ষক প্রতিযোগিতায় আরিফুর রহমান তৃতীয় পুরস্কার বিজয়ী হয়েছিলেন এবং ২০০৬ সালে [[ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ|ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)]] আয়োজিত দুর্নীতি বিরোধী কার্টুন প্রতিযোগিতায় তৃতীয় পুরস্কার অর্জন করেছিলেন। ২০০৭ সালে দ্য ডেইলি স্টার আয়োজিত দুর্নীতি বিরোধী কার্টুন প্রতিযোগিতায় প্রথম পুরষ্কার বিজয়ী হয়েছিলেন। দুর্নীতি বিরোধী কার্টুনের জন্য [[রফিকুন নবী]], [[শিশির ভট্টাচার্য্য]], এবং [[আহসান হাবীব (কার্টুনিস্ট)|আহসান হাবিবে]]<nowiki/>র মতো কিংবদন্তি বাংলাদেশী কার্টুনিস্টদের দ্বারা তাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছিল। ২০০৭ সালে প্রথম আলো তাকে প্রদায়ক কার্টুনিস্ট হিসাবে কার্টুন আঁকার জন্য নিযুক্ত করেছিলেন।
 
নরওয়েতে, তার কার্টুন বিভিন্ন সংবাদপত্রগুলিতে প্রকাশিত হয়েছিল, যেমন অ্যাকেরশাসঅ্যাকেরশুশ অ্যাম্টিসিডেন্ডেঅ্যামতিদেন্সদে, ন্যি টিডতিদ, সিন ওগ সেগন, সামটিডেনসামতিদেন, আফটেনপস্টেন, ওস্টল্যান্ডপস্টেন, ওস্টল্যান্ডস-পোস্টেন, ব্ল্যাডেট ওয়েস্টার্নেন, এভিসাআভিসা নর্ডল্যান্ড, গ্ল্যামডলেন, স্টাভানগার আফটেনব্যাড এবং মেলডিং টু স্তুরটিঙে ([[নরওয়ে|নরওয়ের পররাষ্ট্র  মন্ত্রণালয়]] থেকে প্রকাশিত)।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.regjeringen.no/no/dokumenter/Meld-St-10-20142015/id2345623/|শিরোনাম=Meld. St. 10 (2014-2015)|শেষাংশ=Utenriksdepartementet|তারিখ=2014-12-12|ওয়েবসাইট=Regjeringen.no|ভাষা=no|সংগ্রহের-তারিখ=2019-07-20}}</ref>
 
== প্রদর্শনী ==
৬৪ নং লাইন:
=== ২০১৭ বাক স্বাধীনতা ===
{{মূল নিবন্ধ|কার্টুনে বাক স্বাধীনতা}}
আন্তর্জাতিক এই প্রতিযোগিতায় মোট ১৫৫৬ টি কার্টুন জমা পরেছিল, কার্টুন নিয়ে [[পুলিৎজার পুরস্কার]] বিজয়ী মার্কিন কার্টুনিস্ট আন টেলনেস সহ বিভিন্ন দেশের মোট ১০ জন কার্টুনিস্ট। প্রতিযোগিতায় ৮৩ টি দেশের ৫১৮ জন কার্টুনিস্ট অংশগ্রহণ করেছিলেন। নির্বাচিত ৮৪ টি দেশের ১২০ জনের ১২০ টি কার্টুন দিয়ে প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয় এবং ক্যাটালগ প্রকাশ করা হয়। প্রদর্শনী হয়েছিল ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ কার্টুনিস্ট এর গ্যালারি [[বেঙ্গালুরু|ব্যাঙ্গালোর]], ভারত। নরওয়েজিয়ান কার্টুনিস্ট গ্যালারি দ্রব্যাক, নরওয়েজিয়ান  সাহিত্য ফেস্টিভ্যাল লিল্লাহম্মের, নরওয়ে এবং [[স্লোভাকিয়া|স্লোভাক]] দূতাবাস অসলো,  এড্সভিল মিউজিয়াম, নরওয়ে। স্লোভাকিয়ার প্রেসব শহরে। প্রদর্শনীর সহযোগী হিসেবে ছিল, টুনস ম্যাগ, নরওয়েজিয়ান কার্টুনিস্ট গ্যালারী, ফ্রেট অর্ড, লিলেহ্যামার নরওয়েজিয়ান সাহিত্যের ফেস্টিভাল, ব্রেইন স্নিজিং গ্যালারি, প্রিসভ, ফেডারেশন অফ [[স্লোভাকিয়া|স্লোভাক রিপাবলিক]] এবং কার্টুনিস্ট ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট।ইনস্টিটিউট অফ কার্টুনিস্ট। <ref name=":1" /><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://mia.no/avistegnerne/freedom-of-expression|শিরোনাম=Freedom of Expression - Avistegnernes Hus|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-26}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://litteraturfestival.no/en/2016/12/frie-ytringer-freedom-of-expression/|শিরোনাম=Freedom of Expression|সংগ্রহের-তারিখ=2019-06-26}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.eub.no/nyheter/fra-fengsel-i-hjemlandet-til-utstilling-paa-verket|শিরোনাম=Fra fengsel i hjemlandet til utstilling på Verket|ওয়েবসাইট=www.eub.no|ভাষা=nb-NO|সংগ্রহের-তারিখ=2019-07-20}}</ref>
 
== রাজনীতি ==