ইসলাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[পরীক্ষিত সংশোধন][পরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎অর্থ ও উৎপত্তি: টীকা যুক্তকরন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
→‎অর্থ: সং শোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২৭ নং লাইন:
ইসলাম একটি দ্বীন (৩:১৮), পারস্পরিক ব্যবহার, লেন-দেন সবই এর অন্তর্ভুক্ত। দ্বীনের উৎস কুরআন। এটি একটি পরিপূর্ন জীবন ব্যবস্থা। সেকারনে ইবাদত ও দার্শনিক বিষয়াবলির পাশাপাশি এটি মানবজীবনের সর্বক্ষেত্রে, সর্ববিষয়ে নিয়ন্ত্রন ও নিয়মাবলির প্রতিও গুরুত্ব দেয়।
"রিলিজিয়ন" বা "ধর্ম" বলতে যে আধ্যাতিক ও পারত্রিক জীবন-দর্শন ও ক্রিয়াকর্ম বুঝায় সেই অর্থে একে "ধর্ম" বললে কোনভাবেই এর পুরো অর্থ প্রকাশ পায়না।<ref name=":1" />
 
ইসলাম মানুষের চিরন্তন ধর্ম (৩:১৮)। এর মূল কথা হল (ক) আল্লহর একত্ব ও অদ্বিতীয়ত্বে বিশ্বাস, (খ) রাওমূ'ল আখির বা মৃত্যুর পর পুনরুত্থান ও বিচারান্তে অনন্ত পরজীবনে বিশ্বাস, এবং আমাল-স.আলিহ্ বা সৎকর্মে আত্ননিয়োগ। বিশ্বাসের পর্যায়গুলো হল (১) ফিরিশতাগন, (২) আসমানী কিতাবমূহ এবং (৩) নবী -রাসূল, আর (৪) আল্লাহর সর্বময় নিয়ন্ত্রণ (তাকদীর)-এ বিশ্বাসও; উপরের তিনটি মৌলিক উপাদানের সাথে যুক্ত হয়। প্রথম মানব ও নবী আদম হতে শেষ নবী মুহাম্মদ (সাঃ) পর্যন্ত কুরআনে উল্লেখিত/ অনুল্লিখিত সকল নবী-রাসূল (৪০:৭৮), পৃথিবীর বিভিন্ন গোত্র ও জাতীর কাছে (১০: ৪৭, ১৩ : ৭, ৩৫ : ২৪) , উপরের তিন উপাদান সম্বলিত ইসলাম প্রচার করেছিলেন। এই তিনের ভিত্তিতে কুরআন সমসাময়িক য়াহূদী, খৃষ্টান, স.আবিঈ ও মাজূসী অর্থাৎ সকল ধর্মাবলম্বীকে ইসলাম গ্রহনের আহ্বান জানিয়েছিল (২ :৬২) এবং আহ্বানে সাড়া দিলে নিরাপত্তা ও মুক্তির নিশ্চয়তা দিয়েছিল। এখনও সেই আহ্বান কার্যকর রয়েছে।<ref name=":1" />