জামিল উদ্দিন আহমেদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ
২১ নং লাইন:
| laterwork =
}}
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল '''জামিল উদ্দিন আহমেদ''' (কর্ণেল জামিল নামেই পরিচিত; জন্ম:১ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৬-১৫ আগস্ট ১৯৭৫) ছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন কর্মকর্তা। তিনি ১৯৭৫ সালে রাষ্ট্রপতির প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের তৎকালিন রাষ্ট্রপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের দেহরক্ষী হিসেবে কর্তব্যরত অবস্থায় নিহত হন। ২০১০ সালে তাঁকে মরণোত্তর ‘বীর উত্তম’ পদক প্রদান করা হয় ও সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে উন্নীত করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জামিলকে মরণোত্তর বীর উত্তম পদক প্রদান|ইউআরএল=http://archive.prothom-alo.com/detail/news/56718|ওয়েবসাইট=[[দৈনিক প্রথম আলো]]|সংগ্রহের-তারিখ=২ জুলাই ২০১৮|তারিখ=১৬ এপ্রিল ২০১০}}</ref>
 
== স্বীকৃতি ==
কর্ণেল জামিলের আত্মত্যাগের প্রতি সম্মান জানিয়ে ২০০৯ সালে তাঁকে বীর-উত্তম খেতাবে ভূষিত করে সরকার। সেনাবাহিনীও তাদের এই বীর সেনাকে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদমর্যাদা দিয়ে সম্মানিত করে। ১৯৯৭ সালে পরিবারের উদ্যোগে গঠন হয় কর্নেল জামিল ফাউন্ডেশন। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.kalerkantho.com/print-edition/first-page/2016/08/15/393528|শিরোনাম=বাবার লাশ দেখার শর্ত ছিল, কাঁদা যাবে না {{!}} কালের কণ্ঠ|ওয়েবসাইট=Kalerkantho|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2019-09-06}}</ref>
 
== পারিবারিক জীবন ==
কর্নেল জামিল আহমেদের স্ত্রী [[আঞ্জুমান আরা জামিল]] সংরক্ষিত আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন ১৯৯৬ সালে। ২৯ নভেম্বর ২০১২ সালে তিনি মারা যান। চার মেয়ের মধ্যে বড় মেয়ে তাহমিনা এনায়েত তনু ঢাকায় থাকেন। মেজ মেয়ে আফরোজা জামিল পেশায় চিত্রশিল্পী। সেজ মেয়ে ফাহমিদা আহমেদ শ্বেতা যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী। আর সবার ছোট কারিশমা জামিল মেকআপ আর্টিস্ট।
 
==তথ্যসূত্র==