ঘোষণা এবং বাজেয়াপ্তকরণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
|||
১১ নং লাইন:
==ঘোষণা==
ব্যাটিং পার্শ্বের অধিনায়ক, খেলা চলাকালীন যে কোন সময় বা যদি বলটিকে ডেড মনে হয়, তখন একটি ইনিংসকে সমাপ্ত ঘোষণা করতে পারেন। <ref name="law15">{{
একজন অধিনায়ক অবশ্যই ঘোষণার পূর্বে তার ঘোষণার সঠিকতা যাচাই করেন, দ্রুত ঘোষণার ঝুঁকি (যেখানে প্রতিপক্ষ দলের জন্য খুবই ছোট লক্ষ্যমাত্রা থাকবে), বা বেশী দেরি করে ঘোষণা করা অথবা একদমই না করা (ফলস্বরূপ প্রতিপক্ষের জন্য ড্র এর পথকে সহজ করে দেয়া যাতে তারা বাকী খেলাটি শেষ করতে না পারে।) বিষয়ে সুক্ষ্ম বিচার করতে হয়।
[[1890 English cricket season|১৮৯০]] সালে সর্বপ্রথম ইনিংস ঘোষণাকারী অধিনায়ক ছিলেন [[Charles Wright (cricketer)|চার্লস রাইট]] [[Kent County Cricket Club|কেন্ট]] ক্লাবের বিপক্ষে খেলায়। রাইট [[নটিংহামশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|নটিংহামশায়ারের]] ২য় ইনিংসকে ৫ উইকেটে ১৫৭ রানে ঘোষণা করেন এবং কেন্ট ক্লাবের জন্য ২৩১ রানের জয়ের টার্গেট দেয়। যদিও তার এ কৌশল কোন কাজে আসেনি, কারণ খেলাটি ড্র হয়। স্কোরবোর্ডে কেন্ট ক্লাব ৯ উইকেটে ৯৮ রান করে, কিন্তু নটিংহামশায়ারকে জয়ের জন্য আরো একটি উইকেট দরকার।<ref>{{
ইনিংস ঘোষণার এই পদ্ধতিটি বৈধ হওয়ার পূর্বে, যদি কোন দলের ব্যাটসম্যান চাইত যে, প্রতিপক্ষ দলের ব্যাটসম্যানদেরকে পুনরায় ব্যাটিং করানোর জন্য, তখন তারা ইচ্ছাকৃতভাবে আউট হওয়ার চেষ্টা করত, অপরদিকে ফিল্ডিং পক্ষের খেলোয়াড়রা কোন চেষ্টাই করতো না ব্যাটসম্যানকে আউট করার জন্য, যদিও ব্যাটসম্যান চেষ্টা করছে আউট হয়ে যাওয়ার জন্য। {{তথ্যসূত্র প্রয়োজন}}
২৬ নং লাইন:
কেবল মাত্র একটি ইনিংসে সৌজন্যমূলকভাবে বাজেয়াপ্ত করা যেতে পারে [[টেস্ট ক্রিকেট]]ে। এটা ঘটেছিল ১৮ জানুয়ারি ২০০০ সালে [[SuperSport Park|সেঞ্চুরিয়ান]], [[দক্ষিণ আফ্রিকা]]য়, [[South Africa cricket team|দক্ষিণ আফ্রিকা]] এবং [[England cricket team|ইংল্যান্ডের]] মধ্যকার ৫ম ও শেষ টেস্টে। পাঁচ ম্যাচ সিরিজের চার ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকা ২-০ তে এগিয়ে সিরিজ জিতেই নিয়েছে (যেখানে ২টি ম্যাচ ছিল ড্র)। ৫ম টেস্টের ১ম দিনে দক্ষিণ আফ্রিকা ৬ উইকেটে ১৫৫ রান করার পর বৃষ্টির কারণে খেলা বন্ধ হয়ে যায় এবং পরবর্তী ৩দিন পর্যন্ত কোন খেলা সম্ভব হয়নি। বাকী কেবল একদিন এবং ম্যাচটি ড্র এর সম্ভাবনার দিকে এগোচ্ছিল।
অতপর দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়ক [[হানসি ক্রনিয়ে]] এবং প্রতিপক্ষের অধিনায়ক [[নাসের হুসেন]] একটি সমঝোতায় আসার চেষ্টা করেন, যেখানে দক্ষিণ আফ্রিকা ২৫০ রানের লক্ষ্যমাত্রা তৈরীর পূর্ব পর্যন্ত ব্যাটিং চালিয়ে যাবে এবং এর পরেই ঘোষণা করবে। তখন ইংল্যান্ড এবং দক্ষিণ আফ্রিকা উভয়েই তাদের একটি করে ইনিংস বাজেয়াপ্ত করে এবং ইংল্যান্ডকে ২৫০ রানের জয়ের লক্ষ্যমাত্রা দেয় (যদিও মূল খেলায় লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৪৯)। ঐ সময়ই কেবল উক্ত আইনটি কোন দলের দ্বিতীয় ইনিংস বাজেয়াপ্ত করার অনুমতি দিয়েছিল।<ref>
{{ওয়েব উদ্ধৃতি
|
| প্রথমাংশ =
|
|
|
|
|
|
|
</ref> ধরে নেয়া হয়েছিল যে, ইংল্যান্ড তাদের প্রথম ইনিংসটি ০ বলে ০ উইকেটে ০ রানে ঘোষণা করেছে। পরে ব্যাট করতে গিয়ে ইংল্যান্ড ৮ উইকেটে ২৫১ রানে পৌছে যায় এবং ২ উইকেটে জয় লাভ করে।<ref>{{
পরবর্তীতে প্রকাশ পায় যে, ক্রনিয়েকে কোন ব্রোকার প্রলোভনের মাধ্যমে রাজি করিয়েছিলেন যে, খেলার ফলাফল যেন তাদের অনুকূলে থাকে।<ref>{{
== তথ্যসূত্র ==
|