পাবনা জিলা স্কুল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ArmanH.0407 (আলোচনা | অবদান)
ছবি বদলানো হয়েছে
ArmanH.0407 (আলোচনা | অবদান)
add
১৮ নং লাইন:
|website = pzs.edu.bd
|logo = পাবনা জিলা স্কুল লোগো.jpeg
|নীতিবাক্য=শিক্ষার জন্য এসো । সেবার জন্য বেরিয়ে যাও}}
}}
'''পাবনা জেলা স্কুল''' পাবনা জেলার সবচেয়ে পুরাতন উচ্চ বিদ্যালয় এবং এটি বাংলাদেশ এর অন্যতম পুরানো বিদ্যালয়। '''বাংলাদেশের সেরা বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে এটি অন্যতম।''' এটি তৃতীয় শ্রেণী হইতে এস. এস. সি. পর্যন্ত শিক্ষা দিয়ে থাকে। এই বিদ্যালয়এ দুইটি শিফট রয়েছে। এগুলো হল প্রভাতী ও দিবা। প্রভাতী শাখা সকাল ৭.১৫ মিঃ থেকে ১১.১৫মিঃ পর্যন্ত এবং দিবা শাখা দুপুর ১২.১৫ মিঃ থেকে ৪.৪৫ মিঃ পর্যন্ত । এছাড়াও পত্যেক ভাগ এই ৩য় ঘন্টার পর ২০মিনিট এর টিফিন বিরতি থাকে।
 
এটি শুধুমাত্র ছেলেদের স্কুল হলেও এখানে পুরুষ ও মহিলা উভয় শিক্ষক রয়েছেন। এই স্কুলে একজন প্রধান শিক্ষক এবং দিবা ও প্রভাতী শাখার জন্য পৃথক পৃথক শিক্ষক রয়েছেন। পাবনা জিলা স্কুলে বিশালাকার একটি খেলার মাঠ এবং তিনটি বড় স্থাপনা রয়েছে। এগুলো যথাক্রমে প্রশাসনিক, একাডেমিক ও [[বিজ্ঞান]] ভবন নামে পরিচিত। এছাড়া এখানে একটি হল রুম , একটি ছাত্রাবাস এবং একটি মসজিদ রয়েছে। এখানে তিনটি সুসমৃদ্ধ কম্পিউটার ল্যাব ছাড়াও দুইটি স্থায়ী মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম,চারটি পৃথক ল্যাব রয়েছে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন, বায়োলজি এবং কৃষি শিক্ষার জন্য। এখানে আরও সমৃদ্ধ লাইব্রেরী রয়েছে । ছাত্ররা লাইব্রেরীতে বসে নানা বিষয়ের বই পড়তে পারে , প্রয়োজনে তা বাড়িতে নিয়ে যেতে পারে । স্কুল এ একটি বড় মাঠ আছে যেখানে নিয়মিত সমাবেশ হয়ে থাকে এবং বিদ্দালয়েরবিদ্যালয় ছাত্ররা এখানে টিফিনের বিরতি ও স্কুল শেষে খেলাধুলা করে। এছাড়াও প্রত্যেক্টিপ্রত্যেকটি শাখার সপ্তাহে একদিন একটি ঘন্টা খেলাধুলার জন্য নির্ধারিত । এখানে দুইটি সাইকেল গ্যারেজ আছে(একটি হোস্টেল ভবনের পাশে অন্যটি একাডেমিক ভবনের পাশে অবস্থিত। এছাড়াও স্কুল মাঠের একপাশে শহীদ মিনার আছে।
 
== অবস্থান ==
২৭ নং লাইন:
 
== ইতিহাস ==
পাবনা জেলা স্কুল এংলো-ভার্নিকুলার টাইপের স্কুল হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৮৩৬-১৮৪০ সালের মধ্যে। স্কুলটির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন ''বাবু দিগম্বর সাহা'' এবং তার সহায়ক ছিলেন ''বাবু রাধাগোবিন্দ মিত্রা'' । বাবু রামচন্দ্র নন্দী এই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছিলেন ১৮৪৪ থেকে ১৮৫৩ সাল পর্যন্ত। ১ নভেম্বর, ১৮৫৩ স্কুলটি সরকারি স্কুল ঘোষণা করা হয় এবং পাবনা জিলা স্কুল নামকরণ করা হয়। ১৯৬৬-৬৭ সময়কালে বিদ্যালয়ে ছাত্র সংখ্যা ছিল ৭১৭ জন। কিন্তু বর্তমানে বিদ্যালয়ে ছাত্র সংখ্যা বহুগুণপ্রায় বৃদ্ধি২৫০০ পেয়েছে।এর ও বেশী।
 
== ভর্তি ==
সাধারণত প্রতিবছর তৃতীয় শ্রেণীতে ছাত্র ভর্তি করা হয়। বর্তমানে এই বিদ্যালয়ে ভর্তি বেশ প্রতিযোগিতামূলক হয়ে উঠেছে। প্রতিবছর ৫০০০ এর বেশি প্রতিযোগীর মধ্যে মাত্র ২৪০ জন ছাত্রকে ভর্তি করা হয়। প্রথম অবস্থায় ভর্তি ফরমপ্রক্রিয়াতে সাধারণতকিছু প্রতিবছরসময় ডিসেম্বরলাগলেউ মাসেরবর্তমানে প্রথমঅনলাইন আবেদন এর পদ্ধতি ব্যবহার করার জন্য ভর্তি পক্রিয়া আগের থেকে অনেক দ্রুত সপ্তাহেএবং পাওয়াসহজতর যায়।হয়েছে। এই ভর্তি পরীক্ষার জন্য পাবনা শহরে অনেকগুলো কোচিং সেন্টার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
 
== একাডেমী ==