রবীন্দ্রসঙ্গীত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ভুল তথ্য সংশোধন করে।
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪৪ নং লাইন:
 
== চলচ্চিত্রে রবীন্দ্রসংগীতের প্রয়োগ ==
[[বাংলা]] চলচ্চিত্রে রবীন্দ্রসংগীতের প্রয়োগ শুরু হয় ১৯৩৭ সালে। ওই বছর [[নিউ থিয়েটার্স প্রাইভেট লিমিটেড]] প্রযোজিত ও [[প্রমথেশ বড়ুয়া]] পরিচালিত ''মুক্তি'' চলচ্চিত্রে প্রথম রবীন্দ্রসংগীত ব্যবহার করা হয়। এরপর [[সত্যজিৎ রায়]], [[ঋত্বিক ঘটক]], [[গৌতম ঘোষ]],[[অপর্ণা সেন]], [[ঋতুপর্ণ ঘোষ]] প্রমুখ আন্তর্জাতিক-খ্যাতিসম্পন্ন পরিচালকগণ তাঁদের ছবিতে সার্থকভাবে রবীন্দ্রসংগীত প্রয়োগ করেছেন। মূলধারার বহু জনপ্রিয় চলচ্চিত্রেও জনপ্রিয় রবীন্দ্রসংগীতগুলি ব্যবহার করা হয়।
=== ''মুক্তি'' ===
[[নিউ থিয়েটার্স প্রাইভেট লিমিটেড]] প্রযোজিত ও [[প্রমথেশ বড়ুয়া]] পরিচালিত ''মুক্তি'' (১৯৩৭) চলচ্চিত্রে প্রথম রবীন্দ্রসংগীত প্রয়োগ করা হয়েছিল। এই ছবির সংগীত পরিচালক ছিলেন বিশিষ্ট রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী [[পঙ্কজ কুমার মল্লিক]]। পঙ্কজকুমার মল্লিক রবীন্দ্রনাথের অনুমতি নিয়ে কবির ''খেয়া'' কাব্যগ্রন্থের "শেষ খেয়া" কবিতাটিতে সুরারোপ করেন এবং এই চলচ্চিত্রে প্রয়োগ করেন।<ref>''বেতার ও চলচ্চিত্রের জগতে প্রবাদপ্রতিম সংগীত সাধক পঙ্কজ কুমার মল্লিক'', রাজীব গুপ্ত, পঙ্কজ মল্লিক মিউজিক অ্যান্ড আর্ট ফাউন্ডেশন, কলকাতা, পৃ. ৮৩-৮৫</ref> গানটি "দিনের শেষে ঘুমের দেশে" শিরোনামে রেকর্ডে প্রকাশিত হয় ও জনপ্রিয়তা অর্জন করে। ''মুক্তি'' চলচ্চিত্রে পঙ্কজকুমার মল্লিক রবীন্দ্রনাথের "আজ সবার রঙে রঙ মেশাতে হবে", "তার বিদায়বেলার মালাখানি" ও "আমি কান পেতে রই" গান তিনটিও ব্যবহার করেছিলেন।<ref>''বেতার ও চলচ্চিত্রের জগতে প্রবাদপ্রতিম সংগীত সাধক পঙ্কজ কুমার মল্লিক'', রাজীব গুপ্ত, পঙ্কজ মল্লিক মিউজিক অ্যান্ড আর্ট ফাউন্ডেশন, কলকাতা, পৃ. .১২৯</ref>