তিনি কর্মজীবনে কিছুকাল অধ্যাপনা ছাড়া বাকি জীবন পেশাগতভাবে যুক্ত ছিলেন সাংবাদিকতার সংগে।সঙ্গে। [[স্টেটসম্যান]] পত্রিকার সহ-সম্পাদক ছিলেন। ১৯৫৭ সালে অনুবাদকের কাজ নিয়ে [[সোভিয়েত ইউনিয়ন]] যান। বহু রাশিয়ান সাহিত্যের বাংলা অনুবাদ তারতাঁর কীর্তি। ১৯৬১ সালে দেশে ফিরে একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থায় কাজে যোগদান করেন। তারপর [[হিন্দুস্থান স্ট্যান্ডার্ড]] পত্রিকায় কাজ করেছেন। মতের অমিল হহওয়ায়হওয়ায় সেই চাকরি ছেড়ে দেন এবং [[হুমায়ুন কবির|হুমায়ুন কবিরে]]<nowiki/>র ইংরেজি পত্রিকা 'নাও' এর সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। এখানেও মতবিরোধ দেখা দিলে নিজেই ফ্রন্টিয়ার নামক ইংরেজি পত্রিকা প্রকাশ করতে থাকেন। এছাড়াও দিল্লির [[অল ইন্ডিয়া রেডিও|অল ইন্ডিয়া রেডিওর]] সংবাদ বিভাগে কিছুকাল কাজ করেছেন। মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন "Frontier" নামের প্রগতিশীল পত্রিকার।<ref>সমর সেন, খালেদ হোসাইন ও সাজ্জাদ আরেফিন সম্পাদিত, ''সমর সেন'', দিব্যপ্রকাশ, ঢাকা, সেপ্টেম্বর ২০০২, পৃষ্ঠা-২৮৮</ref><ref name="ReferenceA">[[সেলিনা হোসেন]] ও নুরুল ইসলাম সম্পাদিত; ''[[বাংলা একাডেমী]] চরিতাভিধান''; ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৭; পৃষ্ঠা- ৩৯৪।</ref>