ক্লোরিন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Tahia Tasneem (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Tahia Tasneem (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৪ নং লাইন:
ক্লোরাইডের সবচেয়ে পরিচিত পদার্থ, সোডিয়াম ক্লোরাইড সেই প্রাচীনকাল থেকে ব্যবহৃত হয়ে আসছে৷ প্রত্নতত্ত্ববিদগণ রকসল্ট খ্রিস্টপূর্ব 3000 সাল এবং ব্রাইন প্রায় খ্রিস্টপূর্ব 6000 সালে ব্যবহারের প্রমাণ পেয়েছেন। ক্লোরিন পদার্থ সর্বপ্রথম আলাদা করা হয় প্রায় 1200 শতাব্দীতে একুয়া রিজিয়া এর আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে৷ একুয়া রিজিয়া সোনানে গলিয়ে দিতে পারত,যেহেতু একুয়া রিজিয়ার সাথে সোনার বিক্রিয়ায় ক্লোরিন গ্যাস উতপন্ন হয়৷ যদিও তখন ক্লোরিন গ্যাসকে স্বতন্ত্র পদার্থের মর্যাদা দেয়া হয়নি। প্রায় 1630 শতাব্দীতে ফ্লেমিশ রসায়নবিদ এবং চিকিৎসক জন ব্যাপিস্ট ভন হেলমন্ট সর্বপ্রথম ক্লোরিনকে গ্যাস হিসেবে চিহ্নিত করেন৷ সুইডিশ রসায়নবিদ কার্ল উইলিউয়াম স্কিল ( scheele) সর্বপ্রথম ক্লোরিন নিয়ে গবেষণা শুরু করেন 1774 সালে। scheele ম্যাঙ্গানিজ ডাই অক্সাইডের সাথে হাইড্রোক্লোরিক এসিডের বিক্রিয়ায় ক্লোরিন উৎপন্ন করেন। (reaction)
 
scheele ক্লোরিনের বিভিন্ন বৈশিস্ট পর্যবেক্ষণ করেন, যেমন লিটমাসের ওপর বিরঞ্জন প্রভাব, পোকামাকড়ের মৃত্যু, হলুদাভ সবুজ রঙ আর একুয়া রিজিয়া এর মতো গন্ধ। তিনি এর নাম দিয়েছিলেন "dephalogisticated muriatic acid air), (যেহেতু এটি গ্যাস, আর তখন গ্যাসকে airs বলা হতো, আর হাইড্রোক্লোরিক এসিডকে তখন মুরিয়াটিক এসিড বলা হত, আর এটি তিনি হাইড্রোক্লোরিক এসিড থেকে উতপন্ন করেছিলেন। তবে তিনি ক্লোরিনকে পদার্থ হিসেবে প্রমাণ করতে ব্যার্থ হন।
scheele ক্লোরিনের বিভিন্ন বৈশিস্ট পর্যবেক্ষণ করেন
 
ততকালীনসময়ে প্রচলিত ধারণা ছিল সকল এসিড অক্সিজেন ধারন করে (oxygen এর ডাচ অথবা জার্মান নাম অনুবাদ করলে পাওয়া যায় এসিড পদার্থ)। তাই অনেক রসায়নবিদ, এমনকি ক্লড বার্তগেলটও ধারণা করেন বিজ্ঞানী সিলের (dippmnd) হয়ত অক্সিজেনের কোন মৌল, আর muruaticum undiscovered element.
 
1809 খ্রিস্টাব্দে বিজ্ঞানী জোসেফ লুইস গে লুসাক এবং লুইয়া জ্যকোস থেনার্ড (dipapdkj) কে চারকোলের সঙ্গে বিক্রিয়া করিয়ে বিশ্লেষণ করার চেস্টা করেন (mitajjdh) যৌগটি পাওয়ার জন্য। কিন্তু তারা ব্যার্থ হন এবং এ জন্য তারা একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেন যেখানে তারা (bfjfjhfjdj) কে একটি পদার্থ হওয়ার সম্ভাবনা তুলে ধরেন। তবে তারা সন্তুষ্ট ছিলেন না।৷
 
1810 সালে স্যার হাম্ফ্রি ড্যাভি একই experiment আবার চালান। এবং সিদ্ধান্ত নেন এই বস্তুটি একটি মৌল, কোন যৌগ নয়৷ তিনি সেই বছরের 15 নভেম্বর রয়েল সোসাইটিতে এই পরীক্ষার ফল ঘোষণা করেন। তিনি এই নতুন মৌলের নাম দেন ক্লোরিন, গ্রীক নাম (ব্দব্দব) থেকে, যার অর্থ হলুদাভ সবুজ। হ্যালোজেন, যার অর্থ লবণ producer originally ক্লোরিনের জন্য ব্যাবহৃত হয়েছিল 1811 সালে (bjjdjdjfj) দ্বারা৷ পরবর্তীতে (ভধদ্ভদব্বদব্দভদ্ভ) এর suggestion এ 1826 সালে হ্যালোজেন নামটি সাধারণভাবে ক্লোরিন পরিবারের সকল মৌলের (ক্লোরিন, ফ্লোরিন, ব্রোমিন, আয়োডিন) জন্য ব্যাবহৃত হয়৷