ইট্রিয়াম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ
→‎প্রাচুর্যতা: সম্প্রসারণ
১৯ নং লাইন:
ইট্রিয়াম বিরল খনিজ যা আকরিক অবস্থায় পাওয়া যায় <ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.worldcat.org/oclc/12525763|শিরোনাম=Elements of human geography|শেষাংশ=Whynne-Hammond, Charles.|তারিখ=1985|প্রকাশক=Allen & Unwin|অবস্থান=London|আইএসবিএন=0049100815|সংস্করণ=2nd ed}}</ref>। এটি [[ইউরেনিয়াম|ইউরেনিয়ামের]] আকরিকে ও পাওয়া যায় কিন্তু ভূগর্ভে মুক্ত অবস্থায় কখনো পাওয়া যায় না<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://dx.doi.org/10.1215/01642472-26-2_95-np|শিরোনাম=Contributors|তারিখ=2008|সাময়িকী=Social Text|খণ্ড=26|সংখ্যা নং=2|পাতাসমূহ=np–np|doi=10.1215/01642472-26-2_95-np|issn=0164-2472}}</ref>। প্রাচুর্যতার দিক থেকে ইট্রিয়াম ভূগর্ভের ২৮ তম ধাতু। এটি ভূগর্ভে ৩১ [[প্রতি-অংশ অঙ্কানুপাত]] হারে পাওয়া যায় যা রুপার তুলনায় ৪০০ গুন বেশি <ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://dx.doi.org/10.1038/35093175|শিরোনাম=Good news is no news|শেষাংশ=Emsley|প্রথমাংশ=John|তারিখ=সেপ্টেম্বর ২০০১|সাময়িকী=Nature|খণ্ড=413|সংখ্যা নং=6852|পাতাসমূহ=113–113|doi=10.1038/35093175|issn=0028-0836}}</ref>। এটি মাটিতে ১০-১৫০ [[প্রতি-অংশ অঙ্কানুপাত]] ( শুকনো ভরে ২৩ [[প্রতি-অংশ অঙ্কানুপাত]] ) এবং সমূদ্রের পানিতে ২৩ [[প্রতি-অংশ অঙ্কানুপাত]] হারে পাওয়া যায় <ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://dx.doi.org/10.1038/35093175|শিরোনাম=Good news is no news|শেষাংশ=Emsley|প্রথমাংশ=John|তারিখ=সেপ্টেম্বর ২০০১|সাময়িকী=Nature|খণ্ড=413|সংখ্যা নং=6852|পাতাসমূহ=113–113|doi=10.1038/35093175|issn=0028-0836}}</ref> । [[অ্যাপোলো (মহাশূন্য অভিযান)|অ্যাপোলো মহাশূন্য অভিযানে]] সংগ্রহকৃত চন্দ্র পাথর নমুনায় অতি উচ্চ মাত্রায় '''ইট্রিয়ামের''' উপস্থিতি লক্ষ করা যায় <ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://dx.doi.org/10.2307/4447866|শিরোনাম=Population Growth, Change, and Impact Eve Stwertka Albert Stwertka|তারিখ=সেপ্টেম্বর ১৯৮৪|সাময়িকী=The American Biology Teacher|খণ্ড=46|সংখ্যা নং=6|পাতাসমূহ=349–349|doi=10.2307/4447866|issn=0002-7685}}</ref>।
 
'''ইট্রিয়াম''' প্রায় সকল জীবদেহে পাওয়া যায় তথাপি জীবে এর ভূমিকা এখনো অজানা। মানবদেহের যকৃত, বৃক্ক, প্লীহা, ফুসফুস এবং হাড়ে এর উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://dx.doi.org/10.1021/ac60065a009|শিরোনাম=Emission Spectrographic Analysis of Organic Solids for Inorganic Constituents|শেষাংশ=Alexander|প্রথমাংশ=G. V.|শেষাংশ২=Nusbaum|প্রথমাংশ২=R. E.|তারিখ=মে ১৯৫২|সাময়িকী=Analytical Chemistry|খণ্ড=24|সংখ্যা নং=5|পাতাসমূহ=793–795|doi=10.1021/ac60065a009|issn=0003-2700}}</ref>। সাধারণত, সমগ্র মানবদেহে মাত্র ০.৫ মিলিগ্রাম ইট্রিয়াম পাওয়া যায়। বুকের দুধে ৪ পিপএম ইট্রিয়াম পাওয়া যায়। গাছপালায় ২০ পিপিএম পর্যন্ত ইট্রিয়াম পাওয়া যায়। সবচেয়ে বেশি ১০০ পিপিএম পাওয়া যায় বাধাকপিতে। গাছের বীজে সবচেয়ে বেশি ৭০০ পিপিএম পর্যন্ত ইট্রিয়াম পাওয়া গেছে <ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://dx.doi.org/10.1038/35093175|শিরোনাম=Good news is no news|শেষাংশ=Emsley|প্রথমাংশ=John|তারিখ=অগাস্ট ২০০১|সাময়িকী=Nature|খণ্ড=413|সংখ্যা নং=6852|পাতাসমূহ=113–113|doi=10.1038/35093175|issn=0028-0836}}</ref>।
 
২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে জাপানের ছোট একটি দ্বীপে বিশাল পরিমাণ [[বিরল মৃত্রিকা ধাতু|বিরল মৃত্রিকা ধাতুর]] মজুদ আবিষ্কৃত হয়। [[:en:Minami-Tori-shima|মিনামি-তরি-সিমা]] দ্বীপটি মারকাস দ্বীপ নামেও পরিচিত যেখানে বিরল মৃত্রিকা ধাতু এবং ইট্রিয়ামের বিশাল মজুদ রয়েছে। সাইন্টিফিক রিপোর্ট প্রকশিত এক বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধে বলা হয় বিরল মৃত্রিকা ধাতু এবং ইট্রিয়াম যুক্ত কাদার প্রচুর সম্ভাবনা আছে। প্রবন্ধটিতে আরো বলা হয় নিকট ভবিষ্যতে ১৬ মিলিয়ন টনের অধিক ইট্রিয়াম সহ অন্যান্য বিরল মৃত্রিকা উপাদান আহরণ করা সম্ভব, যা ক্যামরা লেন্স এবং মোবাইল ফোনের পর্দায় ব্যবহার হবে<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://dx.doi.org/10.1787/mei-v2018-12-table49-en|শিরোনাম=Imports, billions of US dollars|তারিখ=2018-12-11|ওয়েবসাইট=dx.doi.org|সংগ্রহের-তারিখ=2019-08-14}}</ref>।