বুড়িগঙ্গা নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NicoScribe (আলোচনা | অবদান)
27.147.206.50 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 3582899 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে ?
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
নিলয় সরকার (আলোচনা | অবদান)
ভাষা
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৭৬ নং লাইন:
 
==ইতিহাস==
[[ব্রহ্মপুত্র নদ|ব্রহ্মপুত্র]] আর [[শীতলক্ষ্যা নদী|শীতলক্ষ্যার]] পানি এক স্রোতে মিশে বুড়িগঙ্গা নদীর সৃষ্টি হয়েছিল। তবে বর্তমানে এটা [[ধলেশ্বরী নদী|ধলেশ্বরীর]] শাখাবিশেষ। কথিত আছে, [[গঙ্গা নদী|গঙ্গা]] নদীর একটি ধারা প্রাচীনকালে ধলেশ্বরী হয়ে সোজা দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে মিশেছিল। পরে গঙ্গার সেই ধারাটির গতিপথ পরিবর্তন হলে গঙ্গার সাথে তার সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। তবে প্রাচীন গঙ্গা এই পথে প্রবাহিত হতো বলেই এমন নামকরণ। মূলত ধলেশ্বরী থেকে বুড়িগঙ্গার উৎপত্তি। [[কলাতিয়া ইউনিয়ন|কলাতিয়া]] এর উৎপত্তিস্থল। বর্তমানে উৎসমুখটি ভরাট হওয়ায় পুরানো কোন চিহ্ন খোঁজে পাওয়া যায় না।
 
বুড়িগঙ্গার সৌন্দর্য বাড়ানোর কাজ করেছিলেন বাংলার [[সুবাদার মুকাররম খাঁ]]। তার শাসনামলে শহরের যেসকল অংশ নদীর তীরে অবস্থিত ছিল, সেখানে প্রতি রাতে আলোক সজ্জা করা হতো। এছাড়া নদীর বুকে অংসখ্য নৌকাতে জ্বলতো [[বেলুন|ফানুস]] বাতি। তখন বুড়িগঙ্গার তীরে অপরুপ সৌন্দর্য্যের সৃষ্টি হতো। [[১৮০০]] সালে [[টমাস এডওয়ার্ড লরেন্স|টেইলর]] বুড়িগঙ্গা নদী দেখে মুগ্ধ হয়ে লিখেছিলেন- [[বর্ষা|বর্ষাকালে]] যখন বুড়িগঙ্গা পানিতে ভরপুর থাকে তখন দুর থেকে ঢাকাকে দেখায় [[ভেনিসের]] মতো। তবে বুড়িগঙ্গার আগের ঐতিহ্য এখন আর নেই। কালের বিবর্তনে দখল হয়ে যাচ্ছে বুড়িগঙ্গার নদীতীর।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://www.bonikbarta.com/2015-07-02/news/details/41358.html |সংগ্রহের-তারিখ=২০১৫-০৭-০৩ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160306134958/http://www.bonikbarta.com/2015-07-02/news/details/41358.html |আর্কাইভের-তারিখ=২০১৬-০৩-০৬ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
 
==অন্যান্য তথ্য==