গামা রশ্মি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
103.79.219.22-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে InternetArchiveBot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Ei holo ovik (আলোচনা | অবদান)
Fixed typo, Added links
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Gamma Decay.svg|thumb|200px|শিল্পীর কল্পনায় একটি পারমাণবিক নিউক্লিয়াস থেকে গামা বিকিরণ।]]
'''গামা রশ্মি''' বা গামা বিকিরণ (প্রতীক γ) একপ্রকার উচ্চ [[কম্পাঙ্ক|কম্পাঙ্কের]] খুব ছোট [[তরঙ্গদৈর্ঘ্য]] [[তড়িচ্চুম্বকীয় বিকিরণ|তড়িৎ-চুম্বকীয় বিকিরণ]]। ইহা বিভিন্ন সাব-এটমিক কণার মিথষ্ক্রিয়া, যেমন ইলেক্ট্রন-পজিট্রন অবলুপ্ত প্রক্রিয়া, পাইয়ন আবক্ষয়অবক্ষয়,[[তেজস্ক্রিয় আবক্ষয়অবক্ষয়]], ফিউসান[[ফিউশন বিক্রিয়া]], ফিসান[[ফিশন বিক্রিয়া]], বিপরীত [[কম্পটন বিচ্ছুরণ]] ইত্যাদির মাধ্যমে তৈরি হয়। গামা রশ্মির কম্পাংক সাধারণতঃসাধারণত ১০<sup>১৯</sup> [[হার্জ]] এরের উপরে, তাই এর শক্তি ১০০ কিলো [[ইলেকট্রন-ভোল্ট]] উপরে এবং তরঙ্গদৈর্ঘ্য ১০ [[পিকোমিটার]] চেয়ে ছোট, যা প্রায়শঃপ্রায়শ অণুর আয়তনের তুলনায় অনেক ছোট। ফরাসি রসায়নবিদ এবং পদার্থবিজ্ঞানী [[পল ভিলার্ড]] ১৯০০ সালে [[রেডিয়াম]] বিকিরণ নিয়ে পরীক্ষা করার সময় গামা রশ্মি আবিষ্কার করেন। ইতিপূর্বেইতঃপূর্বে [[আর্নেস্ট রাদারফোর্ড]] [[আলফা রশ্মি]] এবং [[বিটা রশ্মি]] নামের দুই প্রকার বিকিরণ ১৮৯৯ এবং ১৯০৩ সালে আবিষ্কার কারেন। রাদারফোর্ড ভিলার্ডের এই নতুন আবিষ্কৃত বিকিরণের নাম দেন গামা রশ্মি।
 
== জীবদেহে প্রভাব ==