সত্যানন্দ দাশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
৪৮ নং লাইন:
 
==শিক্ষা ও কর্ম জীবন==
সত্যানন্দ দাশ [[বরিশাল জিলা স্কুল]] এ মাধ্যমিক পাঠ শেষে, কলকাতার ব্রাহ্ম মহাবিদ্যালয় সিটি কলেজে ভর্তি হন। সেখানে স্নাতক শেষে, হবিগঞ্জে একটি বিদ্যালয়ে শিক্ষাকতা শুরু করেন। ১৮৮৪ সালে মহাত্মা [[অশ্বিনীকুমার দত্ত]] বরিশালে [[ব্রজমোহন বিদ্যালয়|ব্রজমোহন ইনস্টিটিউশ]] নামে একটি ইংরেজি হাই স্কুল প্রতিষ্ঠা করলে সেখানে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন ও কালক্রমে তার সহকারী প্রধান শিক্ষক হন। তাঁর পুত্র [[জীবনানন্দ দাশেরদাশ|জীবনানন্দ দাশের]] ভাষায়,
 
<blockquote>‘বাবাকে কেন্দ্র করে বি.এম. স্কুলের উচ্চ শ্রেণির ছেলেদের এক উন্মেষধর্মী সংঘ গড়ে উঠেছিল যেখানে সাহিত্যিক নৈতিক রাষ্ট্রিক আলোচনারও প্রসার ছিল কিন্তু তিনি প্রচলিত ও স্বদেশপ্রীতির পার্থক্য অনুভব করতেন...জোর দিয়েছিলেন তিনি চরিত্র ও চেতনাশুদ্ধির উপর।' </blockquote>
৫৫ নং লাইন:
 
ছাত্রাবস্থাতেই সত্যানন্দ দাশ বরিশাল ছাত্র সেবাদল ও তার মুখপত্র ‘স্বদেশী’ পাক্ষিক পত্রিকার সম্পাদক হয়েছিলেন। ১৯০০ সালে সত্যানন্দ দাশ ব্রাহ্মসমাজের মুখপাত্র হিসেবে ''ব্রহ্মবাদী'' নামে একটি মাসিক পত্রিকা সম্পাদনা শুরু করেন। তার ভগ্নীপতি মনমোহন চক্রবর্তীও পত্রিকার সম্পাদনার সাথে জড়িত ছিলেন। পত্রিকাটির প্রথম দিকের বেশ কিছু কবিতা মনমোহন চক্রবর্তীই লিখেছিলেন; এবং কবি কুসুমকুমারী দাশের প্রায় শখানেক কবিতা ছাপা হয়। বাংলা শেখানো এবং প্রার্থনাপুস্তকের অনুবাদসূত্রে বরিশালের অক্সফোর্ড মিশনের সাধুদের সঙ্গেও সত্যানন্দ দাশের যোগ ছিল। মনোরঞ্জন গুহের সঙ্গে ‘সহযোগী’ সাপ্তাহিকপত্র প্রকাশ করেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=বাঙালি চরিতাভিধান|শেষাংশ=দাশ|প্রথমাংশ=সত্যানন্দ|বছর=|প্রকাশক=সংসদ|অবস্থান=|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=}}</ref>
 
 
== তথ্যসূত্র==