ইউনিকর্ন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২২ নং লাইন:
এছাড়া স্ট্র্যাবো, প্লিনির মতো অন্য অনেকেই বর্ণনা করে গেছেন। প্রাচীন নগরী পার্সিপোলিসে ইউনিকর্নের ভাস্কর্য দেখেও তার প্রভাব অনুমেয়। কসমাস ইন্ডিকোপ্লেসটেস নামে আলেকজান্দ্রিয়ার এক ব্যবসায়ীর লেখা থেকেও বেশ তথ্য পাওয়া যায়। তিনি ভারত ও ইথিওপিয়া ভ্রমণ করেন। তার দাবি ছিল ইউনিকর্নের সমস্ত ক্ষমতা থাকে শিংয়ের মাঝে।
মার্কো পলোর বর্ণনা প্রশ্নবিদ্ধ হলেও উল্লেখ করার মতো। তিনি খুব কাছ থেকে দেখার দাবি করেন। আকারে হাতির মতো। চুলগুলো অনেকটা মহিষের সাথে তুলনীয়। মাথার মধ্যখানে কালো শিং আছে। প্রাণীটা বেশিরভাগ সময় কাদাতে থাকতে পছন্দ করে। অত্যন্ত দুঃখভারাক্রান্ত মনে তিনি বলেছেন, বহুদিন থেকে শুনে আসা ইউনিকর্নের সাথে চোখে দেখার কত পার্থক্য। তার বর্ণনা থেকে মনে হয়, তিনি যে প্রাণীকে দেখে বিহ্বল হয়েছেন, তা আসলে গণ্ডার ছিল।
=== পুরাতন ইতিহাস অনুযায়ী ===
[[File:Indus civilisation seal unicorn at Indian Museum, Kolkata.jpg|thumb|ইন্দুর সিলে ইউনিকর্ন ভাল্লে, [[ভারতীয় যাদুঘর]], [[ভারত]]
[[File:wesh unicorn statue.jpg|thumb|right|ইউনিকর্নের গিল্ট মূর্তি [[সিটি হল, ব্রিসটল]]]]
 
===মধ্যযুগে বিশ্বাস ===