বাংলা সাহিত্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[অপরীক্ষিত সংশোধন] | [অপরীক্ষিত সংশোধন] |
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ →সমসাময়িক সাহিত্যিক (১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দ থেকে বর্তমান): সম্প্রসারণ |
বানান সংশোধন ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১৫ নং লাইন:
বাংলা সাহিত্যের উন্মেষের পূর্বে বাংলায় [[সংস্কৃত ভাষা|সংস্কৃত]], [[প্রাকৃত]] ও [[অবহট্ঠ|অবহট্ঠ ভাষায়]] সাহিত্য রচনার রীতি প্রচলিত ছিল। এই সাহিত্যের মাধ্যমেই বাংলা সাহিত্যের আদি অধ্যায়ের সূচনা হয়।<ref>''বাংলা সাহিত্য পরিচয়'', পৃ. ৮</ref> ত্রয়োদশ শতাব্দীতে তুর্কি বিজয়ের বহু পূর্বেই বাঙালিরা একটি বিশেষ জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। উন্মেষ ঘটে বাংলা ভাষারও। তবে প্রথম দিকে বাংলায় আর্য ব্রাহ্মণ্য সংস্কৃতি ও অনার্য সংস্কৃতির মেলবন্ধন ঘটেনি। সংস্কৃত ভাষায় লেখা [[অভিনন্দ]] ও [[সন্ধ্যাকর নন্দী|সন্ধ্যাকর নন্দীর]] ''[[রামচরিত]]'', শরণ, ধোয়ী, গোবর্ধন, [[উমাপতিধর|উমাপতি ধরের]] কাব্যকবিতা, [[জয়দেব|জয়দেবের]] ''[[গীতগোবিন্দম্]]'', ''[[কবীন্দ্রবচনসমুচ্চয়]]'' ও ''[[সদুক্তিকর্ণামৃত]]'' নামক দুটি সংস্কৃত শ্লোকসংগ্রহ; এবং অবহট্ঠ ভাষায় রচিত কবিতা সংকলন ''[[প্রাকৃত-পৈঙ্গল]]'' বাঙালির সাহিত্য রচনার আদি নিদর্শন। এই সকল গ্রন্থ বাংলা ভাষায় রচিত না হলেও সমকালীন বাঙালি সমাজ ও মননের একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল হিসেবে বিবেচিত হয়।<ref>"বিদ্যায় সাহিত্যে শিল্পে", ''বঙ্গভূমিকা'', সুকুমার সেন, পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি, কলকাতা, পৃ. ১৪৫-৯৬</ref><ref>''বাংলা সাহিত্যের সমগ্র ইতিহাস'', ক্ষেত্র গুপ্ত, গ্রন্থনিলয়, কলকাতা, ২০০১, পৃ. ৩৭-৪৩</ref> পরবর্তীকালের বাংলা বৈষ্ণব সাহিত্যে ''[[গীতগোবিন্দম্]]'' কাব্যের প্রভাব অনস্বীকার্য।
বাংলা ভাষায় রচিত সাহিত্যের আদিতম নিদর্শন হল [[চর্যাপদ]]। খ্রিষ্টীয় দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর
=== মধ্যযুগ ===
|