লটকন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
0টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 1টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14)
Ahmed Imran Halimi (আলোচনা | অবদান)
তথ্যসূত্র
২০ নং লাইন:
লটকনের বেশ কয়েকটি নাম রয়েছে; যেমন- হাড়ফাটা, ডুবি, বুবি, কানাইজু, লটকা, লটকাউ, কিছুয়ান ইত্যাদি।<ref name="এগ্রোবাংলা ডটকম"/>
== অর্থনৈতিক গুরুত্ব ==
বাংলাদেশে একসময় অপ্রচলিত ফলের তালিকায় ছিল লটকন। অধুনা এর বানিজ্যিক উৎপাদন ব্যাপক আকারে হচ্ছে। উন্নত জাতের সুমিষ্ট লটকনের চাষ বৃদ্ধির সাথে সাথে এর জনপ্রিয়তাও বেশ বেড়েছে। এদেশের নরসিংদীতেই লটকনের ফলন বেশি। এ ছাড়া সিলেট, নেত্রকোনা, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, গাজীপুর—এসব জেলায়ও ইদানীং বাণিজ্যিক ভিত্তিতে লটকনের চাষ হচ্ছে।<ref name="এগ্রোবাংলা ডটকম"/> বাংলাদেশ থেকে লটকন বিদেশেও রফতানি করা হয়।<ref>[http://www.ekrishi.com/news/index.php?page_id=3&article_id=171&category_id=3 লটকন যাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যে], ই-কৃষি ডটকম</ref>লটকনে আছে অ্যামাইনো অ্যাসিড ও এনজাইম যা দেহ গঠন ও কোষকলার সুস্থতায় সহায়তা করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://greeniculture.com/more-likely-fruits/grow-burmese-grapes/|শিরোনাম=লটকনের পুষ্টিগুণ ও চাষ পদ্ধতি|শেষাংশ=Br|প্রথমাংশ=Follow MeSuriya Jaman BarshaCo founder at GreenicultureFemale Entrepreneur ।|শেষাংশ২=Religious|প্রথমাংশ২=Ambassador ।|তারিখ=2019-07-05|ওয়েবসাইট=Greeniculture|ভাষা=en-US|সংগ্রহের-তারিখ=2019-07-14}}</ref>
 
== [[রথযাত্রা]] ও লটকন ==
'https://bn.wikipedia.org/wiki/লটকন' থেকে আনীত