বীজগাণিতিক সংখ্যাতত্ত্ব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪৬ নং লাইন:
===আর্টিন===
[[এমিল আর্টিন]] ১৯২৪, ১৯২৭ এবং ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে ধারাবাহিক তত্ত্বপত্র প্রকাশ করে তার [[আর্টিনের অন্যোন্যতার সুত্র|অন্যোন্যতার সূত্রটি]] প্রতিষ্ঠা করেন৷ এই সুত্রটি সংখ্যাতত্ত্বের একটি মৌলিক উপপাদ্য, যা বিশ্বজনীন শ্রেণী ক্ষেত্র মতবাদের একটি বিশেষ স্থান দখল করেছে৷<ref>[[Helmut Hasse]], ''History of Class Field Theory'', in ''Algebraic Number Theory'', edited by Cassels and Frölich, Academic Press, 1967, pp. 266&ndash;279</ref> "অন্যোন্যতার সূত্র" হলো একটি বৃহদ্ক্ষেত্র যা সংখ্যাতত্ত্বের [[চতুর্ঘাতী অন্যোন্যতার সূত্র|চতুর্ঘাতী অন্যোন্যতার সূত্রের]] একটি সাধারণ আকার৷ এটি [[ফার্ডিনান্ড আইজেনস্টাইন]] ও কুমেরের অন্যোন্যতা সূত্রসহ হিলবার্টের গুণানুপাত ও [[হিলবার্ট চিহ্ন|হিলবার্ট চিহ্নের]] (নর্ম চিহ্ন) সহায়ক৷ আর্টিনের সুত্রের ফলাফল [[হিলবার্টের নবম সমস্যা]]র আংশিক সমাধান করতে সক্ষম৷
 
===আধুনিক মতবাদ===
১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দ নাগাদ জাপানী গণিতজ্ঞ [[গোরো শিমুরা]], [[ইয়ুতাকা তানিয়ামা]] গণিতের দুই আন্তঃসম্বন্ধ্যহীন বিষয় তথা [[উপবৃৃত্তাকার বক্র]] এবং মডিউলার আকারের মধ্যে একটি সংযোগ থাকার আভাস পান৷ ফলস্বরূপ তারা মন্তব্য করেন যে প্রতিটি উপবৃত্তাকার বক্রই এক একটি মডিউলার উপবৃত্তাকার বক্র যা মডিউলার আকারের সাথে সম্পর্কযুক্ত৷ ঐ সময়ে এই লব্ধপ্রাপ্ত [[মডিউলারিটি উপপাদ্য]]টি "তানিয়ামা-শিমুরার অনুমান" নামে পরিচিতি পায়৷
 
প্রাথমিকভাবে তাদের এই অনুমান বিশেষভাবে গুরুত্ব পায়নি৷ কিন্তু অপর এক সংখ্যাতত্ত্ববিদ [[আন্দ্রে ওয়েইল]] এর পক্ষে একাধিক তথ্যপ্রমাণ দিতে সক্ষম হলে মতবাদটি আলোচ্য বিষয় হিসাবে উঠে আসে, ফলস্বরূপ অপ্রমাণিত মতবাদটি তথ্যনির্ভর হওয়ার পর তার সম্মানে "তানিয়ামা-শিমুরা-ওয়েইল মতবাদ" নামে পরিচিতি পায়৷<ref name="Singh">''[[Fermat's Last Theorem (book)|Fermat's Last Theorem]]'', [[Simon Singh]], 1997, {{ISBN|1-85702-521-0}}></ref> এটি [[ল্যাংল্যান্ডের কর্মসূচী]]র অন্তর্ভুক্ত হয়, যা বিভিন্ন গণিতজ্ঞের অনুমানকে প্রমাণিত বা বাতিল করার একটি গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচী৷
 
==তথ্যসূত্র==