রাজা সীতারাম রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
→‎শৈশব ও যৌবন: সংশোধন
২৯ নং লাইন:
সীতারামের শৈশব কাটে কাটোয়ায় তার মাতুলালয়। সুজন পাঠশালায় সংস্কৃত শিখেছিলেন। বাংলা তখন চতুষ্পদী তে শেখানো হতো না। তাই নিজ গৃহে তিনি বাংলা শেখেন। তিনি চন্ডীদাস এবং জয়দেব পড়তে পারতেন। তার হাতের লেখা ছিল খুব সুন্দর। একটু বড় হলে তিনি ফারসি ভাষা শেখেন। তখন মুঘলদের সরকারি ভাষা ছিল ফারসি। ভূষণে আসার পর মুসলমানদের সংস্পর্শে এসে তিনি উর্দু ভাষা শেখেন। তিনি লাঠি খেলা, অস্ত্র চালনা, এবং অশ্বারোহণে পারদর্শী ছিলেন।
 
সীতারাম কিভাবে ভূষণার কর্তৃত্ব লাভ করেন তা নিশ্চিত করে বলা মুশকিল। কেউ কেউ দস্যু সর্দার হিসেবে এলাকা দখলের কথা বলে থাকেন। তবে উত্তরাধীকারী সূত্রে তিনি ভূষণার জমিদারী লাভ করেন বলেই মনেধারনা করা হয়। চৌদ্দ বছর বয়সে তিনি জমিদারী শুরু করেন।তরুণকরেন। তরুণ বয়সে সীতারাম ঘন ঘন রাজধানী ঢাকায় আসতেন। সুবাদার শায়েস্তা খান তার সাহস এবং কর্মে মুগ্ধ ছিলেন। সে সময় পাঠান বিদ্রোহী করিম খান সাতারা পরগনায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। মুঘল ফোজদার বিদ্রোহ দমনে ব্যর্থ হলে সীতারাম কয়েক হাজার পদাতিক এবং অশ্বারোহী সৈন্য নিয়ে এই বিদ্রোহ দমনে অভিযান শুরু করেন। তিনি বিদ্রোহ দমনে সফল হন। করিম খান যুদ্ধে পরাজিত ও নিহত হন। শায়েস্তা খান অত্যন্ত খুশি হয়ে তাকে নলদী পরগনার জায়গীর দান করেন।
 
==কর্ম জীবন==