বিজিআর-৩৪: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Winged Blades of Godric (আলোচনা | অবদান)
Add
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
Winged Blades of Godric (আলোচনা | অবদান)
Add
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
১৭ নং লাইন:
 
বহু চিকিৎসকরা বিজিআর-৩৪-এর নিরাপত্তার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে, একাধিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া উল্লেখ করেন এবং অনেকেই ড্রাগটির অক্ষমতা-ও তুলে ধরেন।
 
অক্টোবর ২016-এ "এডভার্টাইসিং স্ট্যান্ডার্ড কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া", "ড্রাগস্ এন্ড ম্যাজিক রেমেডিস এক্ট" লঙ্ঘন করার ফলস্বরূপ, বিজিআর -৩৪ এর বিজ্ঞাপনকে নিষিদ্ধ বলে ঘোষণা করে। বিজ্ঞাপনটি "কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই টাইপ 2 ডায়াবেটিস মেলিটাস নিরাময়" করার দাবি করেছিল যদিও সেটি কোনো নিরাময়যোগ্য রোগ নয়। জাতীয় টাস্ক ফোর্স ওন ফাইটো ফার্মাসিউটিক্যালস-এর উপদেষ্টা ও ফার্মাসিউটিকাল বিজ্ঞানী মোহন নায়ার, জনসাধারণের প্রতি ড্রাগটির ক্ষতি করার সম্ভাবনা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। ড্রাগটির নিরাপত্তা ও কার্যকারিতার কোনোরূপ মূল্যায়ন না করেই commercialise করার তীব্র সমালোচনা করেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অধিদপ্তরের অধীনে আয়ুর্বেদিক জীববিজ্ঞানের টাস্ক ফোর্সের চেয়ারম্যান শংকর ভালিয়াথন। আয়ুষ বিভাগের পূর্বতন সচিব শৈলজ চন্দ্র ঐরূপ নিরেস গবেষণাকে, আয়ুর্বেদ সংক্রান্ত সমস্ত গবেষণার দুর্নাম ঘটানোর সম্ভাবনা উল্লেখ করেন। মহারাষ্ট্র মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের উপরাষ্ট্রপতি আভিনাশ ভন্ডওয়ে "কেন্দ্রীয় ড্রাগ স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন (এফডিএ)" কে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানান।
 
ক্রেতাদের মুখে বিবিধ রকমের পর্যালোচনা শোনা যায় এবং এই ড্রাগ বিক্রি রধ করার জন্য আদালতে মামলা-ও দায়ের করা হয়েছিল।