বিজিআর-৩৪: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Add ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
Add ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
||
১৩ নং লাইন:
"আয়ুষ মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনুমোদিত", বৈজ্ঞানিকভাবে উৎপাদিত ঔষধ হিসাবে বাজারে চালু করা হলে, একাধিক মিডিয়া প্রতিষ্ঠান বিজিআর-৩৪কে "ব্রেকথ্রু-ড্রাগ" বলে অভিহিত করে, বিশেষ করে কম মূল্যের আলোকে। সিএসআইআর প্ল্যাটিনাম-জয়ন্তীর অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই আবিষ্কার কে সিএসআইআর-এর একটি মহান কৃতিত্ব হিসাবে উল্লেখ করেন।
কিন্তু, এর কিছু সময়ের মধ্যেই বিজিআর -34 চতুর্দিক থেকে তীব্র সমালোচনার এক বিতর্কমূলক বিষয় হয়ে ওঠে। ক্লিনিকাল ট্রায়ালটি এক দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হওয়ার পর প্রকাশ করা হয় এবং ড্রাগটির দাবি করা কার্যকারিতাগুলি-ও কোনোভাবে যাচাই করা যায়নি। পিয়ার-রিভিউইড-জার্নালগুলিতে ড্রাগটির প্রতিলক্ষণ, বিষাক্ততা বা অন্যান্য দৃষ্টিকোণ থেকে পরিচালিত কোনো বৈজ্ঞানিক গবেষণা প্রকাশনার প্রমান পাওয়া যায় না। একটি "অভিনব আয়ুর্বেদিক পণ্য" হিসাবে চিহ্নিত হওয়া সত্ত্বেও "ন্যাশনাল বোটানিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট" (এনবিআরআই) বা ভারতের বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তি পোর্টালের কাছে কোন পেটেন্ট আবেদন ছিল না। এরই পরপর সমতুল্য অ্যালোপ্যাথিক ওষুধের সাপেক্ষে বিজিআর-৩৪ এর কম ব্যয়বহুলতাও ভ্রান্তিকর তথ্য বলে প্রমাণিত হয়।
বহু চিকিৎসকরা বিজিআর-৩৪-এর নিরাপত্তার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে, একাধিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া উল্লেখ করেন এবং অনেকেই ড্রাগটির অক্ষমতা-ও তুলে ধরেন।
|