লুই ফার্দিনান্দ সেলিন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Winged Blades of Godric (আলোচনা | অবদান)
Add
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
Winged Blades of Godric (আলোচনা | অবদান)
Add
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
১৩ নং লাইন:
191২ সালে, মাতা-পিতার বিরুদ্ধে একপ্রকার বিদ্রোহ স্বরূপ, প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হওয়ার দুই বছর আগে, লুই ফরাসি সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। লক্ষণীয়ভাবে, 1911 সালে আগাদির সংকটের পর, ফ্রান্সে (বিশেষত প্যারিস এবং পার্শবর্তী অঞ্চলে) জাতীয়তাবাদ এক বিশালাকার ধারণ করেছিল - এক ইতিহাসবিদ সেই সময়কে (1911-1914) "দেশপ্রেমের বেহেস্ত" বলে বর্ণনা করেছেন।
 
লুই সিলাইন রাম্বৌললেটের ১২তম কুইরাসিয়ার রেজিমেন্টে, তিন বছরের জন্য অন্তর্ভুক্ত হন। প্রথম পর্যায় সামরিক জীবনের সাথে তীব্র মাত্রায় অসন্তুষ্ট হয়ে, তিনি বাহিনী পরিত্যাগ করার বিবেচনা করেছিলেন। তবে পরবর্তী সময়ে তিনি সামরিক জীবন যাপনের সহিত নিজেকে মানিয়ে নেন এবং শেষ অবধি সার্জেন্ট পদ অর্জন করেছিলেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শুরুতেই লুই এর বাহিনী যুদ্ধক্ষেত্রে সংজোযিত হয়েছিল। ১৯১৪ সালের ২৫ অক্টোবর, জার্মানির ভারী গলা বর্ষণ এর কারণস্বরূপ, অন্যান্য সেনাগণ একটি গুরুত্যপূর্ণ যুদ্ধ-বার্তা প্রেরণ করতে অনিচ্ছুক হলে, তিনি স্বেচ্ছাসেবক হন। ওয়াইপ্রেস-এর কাছাকাছি, বার্তা প্রদানের সময়, তিনি ডান হাতে আঘাত লাভ করেন। তবে জনপ্রিয় গুজবের বিপরীতে, তিনি মাথায় আহত হননি। অসীম সাহসিকতা জন্য, লুইকে নভেম্বরে মেডাইলে মিলিটারি প্রদান করা হয়।
 
১৯১৫ সালের মার্চ মাসে তাকে লন্ডনে পাঠানো হয়েছিল, ফরাসি পাসপোর্ট অফিসে কাজ করার জন্য। লন্ডনে থাকাকালীন তিনি সুজান নেবাউটকে বিয়ে করেন কিন্তু এক বছর পরে তাদের বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে। সেই সালেরই সেপ্টেম্বরে, তার অস্ত্র ক্ষতগুলির কোনোরূপ আরোগ্য হওয়ার লক্ষণ না দেখা গেলে, তাকে সামরিক দায়িত্ব থেকে মুক্তি দেওয়া হয় এবং তিনি ফ্রান্সে প্রত্যাবর্তন করেন।
 
১৯১৬ সালে, সাঙ্ঘা-ওব্বাঙ্গুই বনপালন কোম্পানির প্রতিনিধি হিসেবে লুই আফ্রিকার উদ্দেশ্যে রওনা দেন। সফরটি অসফল ছিল কিন্তু তা ব্যতিরেকে এই সময় সম্পর্কে খুব কমই জ্ঞাত। তাকে একবার ব্রিটিশ ক্যামেরুনে পাঠানো হয়েছিল এবং ১৯১৭ সালে তিনি ফ্রান্সে ফিরে আসেন। এরপর কয়েক মাস তিনি রকফেলার ফাউন্ডেশনের হয়ে এক দল স্বাস্থ্যসেবক এর সাথে ব্রিটানি-র বাসিন্দাদের যক্ষ্মারোগ নিয়ন্ত্রণ এবং এক সঠিক স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখা নিয়ে উপদেশ দিতেন।