মুঘল সম্রাট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
RockyMasum (আলোচনা | অবদান) হটক্যাটের মাধ্যমে +বিষয়শ্রেণী:মধ্যযুগীয় ভারতের ইতিহাস; +বিষয়শ্রেণী:মুঘল সম্রাট |
মারাঠা রা বীরের জাতি তারা জঙ্গী নয়। ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৪৩ নং লাইন:
আরঙ্গজেব এর আমলে মুঘল সাম্রাজ্য রাজনৈতিকভাবে সুসংগঠিত এবং শক্তিশালী থাকলেও ধর্মীয় বিভেদ মুঘল সাম্রাজ্যের স্থায়িত্ব কে অনিশ্চিত করে তোলে।<ref name="Berndl"/> আরঙ্গজেব দক্ষিণ এশিয়ার প্রায় সব অঞ্চলেই মুঘল সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। কিন্তু ১৭০৭ সালে তাঁর মৃত্যুর পর সাম্রাজ্যে বিদ্রোহ দেখা দেয়। <ref name="Berndl"/> আরঙ্গজেব তার পূর্বপুরুষের রাজ্য মধ্য এশিয়ার তুরান জয় করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি তাতে সফল হননি। আওরঙ্গজেব দাক্ষিণাত্য বিজয়ের অভিযানে জয়লাভ করলেও যুদ্ধে প্রচুর লোকবল ও সম্পদ ক্ষয় হয়।<ref name="D'souza pages 3-30">D'souza, Rohan "Crisis before the Fall: Some Speculations on the Decline of the Ottomans, Safavids and Mughals" pages 3-30 from ''Social Scientist'', Volume 30, Issue # 9/10, September–October 2002 page 21.</ref> আরঙ্গজেব এর জন্য আরেকটি সমস্যা ছিল যে তার সেনাবাহিনীর ভিত্তি ছিল মূলত উত্তর ভারতের অভিজাত শ্রেণী তারাই অভিযানের জন্য প্রয়োজনীয় রসদ ও অশ্বারোহী বাহিনী সরবরাহ করত। অটোমান সাম্রাজ্যের মত কোন [[জেনিসারি বাহিনী]] মুঘলদের ছিল না।<ref>D'souza, Rohan "Crisis before the Fall: Some Speculations on the Decline of the Ottomans, Safavids and Mughals" pages 3-30 from ''Social Scientist'', Volume 30, Issue # 9/10, September–October 2002 page 22.</ref> দীর্ঘ দাক্ষিণাত্যের যুদ্ধ আরঙ্গজেব এর অন্যান্য সফলতা কে অনেকটাই ম্লান করে দিয়েছিল। ১৭ শতকের শেষে অভিজাত শ্রেণী মুঘল সম্রাটদের অভিযানে সেনাবাহিনী এবং অন্যান্য রসদ সরবরাহ করতে অনিচ্ছুক হয়ে পড়ে। এর কারণ হলো অভিযানের সফলতার পর ভূসম্পত্তি এবং অন্যান্য সম্পত্তি প্রাপ্তির যে সম্ভাবনা তা ধীরে ধীরে কমে আসছিল।<ref>D'souza, Rohan "Crisis before the Fall: Some Speculations on the Decline of the Ottomans, Safavids and Mughals" pages 3-30 from ''Social Scientist'', Volume 30, Issue # 9/10, September–October 2002 pages 22-23.</ref> আওরঙ্গজেবের পুত্র শাহ আলম তার পিতার ধর্মভিত্তিক রাজনীতি পরিহার করে প্রশাসনে একটি সংস্কার আনতে সচেষ্ট হন। ১৭১৯ সালে তাঁর মৃত্যুর পর সমগ্র মুঘল সাম্রাজ্য এক বিশৃংখল পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়। পরপর চারজন সম্রাট সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হন।<ref name="Berndl"/>
সম্রাট [[মোহাম্মদ শাহ]] এর শাসন আমলে মুঘল সাম্রাজ্যের ভাঙ্গন শুরু হয়। মধ্য ভারতের একটি বিরাট অংশ মুঘলদের হাতছাড়া হয়ে মারাঠাদের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। একটি এলাকার সামরিক নিয়ন্ত্রণ নেয়ার জন্য মুঘলরা সবসময় একটি কৌশল অবলম্বন করতো। তারা এলাকার একটি দুর্গ দখল করতো এবং সেটি কে কেন্দ্র রূপে ব্যবহার করে আশেপাশের শত্রু সেনাদের প্রতিহত করত। মুঘলরা খোলা যুদ্ধের ময়দানে শত্রুর মোকাবেলা করে তাদের নিশ্চিহ্ন করতে বেশি পারদর্শী ছিল। এই কৌশলটি ছিল অত্যন্ত ব্যয়বহুল।<ref name="D'souza pages 3-30"/> অপরদিকে হিন্দু মারাঠা
| প্রকাশক = Routledge
| পাতাসমূহ = 41|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=qMJIuHL9ksAC&pg=PA41|আইএসবিএন=978-0203712535
৫৩ নং লাইন:
}}</ref>
পরবর্তী দশকে আফগান,
==মুঘল সম্রাটদের তালিকা==
|