আলোক চিত্রানুলিপিকারক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বৈদ্যুতিক যন্ত্র যা কোনও মূল লেখা বা ছবির আলোকচিত্র গ্রহণের পরে শুষ্ক কালি দিয়ে এর হুবহু অনুলি
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
শুরু
(কোনও পার্থক্য নেই)

১০:৩৬, ২৬ জুন ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আলোক চিত্রানুলিপিকারক একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্র, যার সাহায্যে নথিপত্র এবং অন্যান্য চিত্রসমূহকে কাগজ কিংবা পাতলা প্লাস্টিকের পর্দা দিয়ে তৈরী পৃষ্ঠাতে দ্রুত ও কম খরচে অনেক অনুলিপি (নকল বা কপি) তৈরি করা যায়। ইংরেজি পরিভাষাতে একে "ফটোকপিয়ার" বা "ফটোকপি মেশিন" বলা হয়।

২০১০ সালের একটি আলোক চিত্রানুলিপিকারক (জিরক্স প্রযুক্তির)

বেশিরভাগ আধুনিক আলোক চিত্রানুলিপিকারক যন্ত্রে জিরোগ্রাফি বা জিরোলিখন (Xerography) নামক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। এই প্রযুক্তিতে "টোনার" নামের শুষ্ক কালির গুঁড়াকে স্থিরবিদ্যুতের মাধ্যমে আকৃষ্ট করা হয় এবং এগুলিকে পরে তাপ, চাপ বা উভয়ের সমন্বয়ে কাগজে ছাপানো হয়। মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানি জিরক্স (Xerox) ১৯৫৬ সালে উপরোক্ত জিরোলিখনভিত্তিক বাণিজ্যিক আলোক চিত্রানুলিপিকারক যন্ত্র বাজারে নিয়ে আসে। এগুলি দিয়ে খুবই সস্তায় এক পৃষ্ঠা অনুলিপি বা নকল (কপি) করা যেত; আগের তুলনায় অনুলিপির খরচ অর্ধেকেরও নিচে নেমে আসে (প্রতি পাতায় খরচ ২৫ সেন্ট থেকে ১০ সেন্টে নেমে আসে)। বর্তমানে বাজারের সিংহভাগ আলোক চিত্রানুলিপিকারক যন্ত্রই জিরক্স কোম্পানির যন্ত্রের সদৃশ।

ইদানিং ২১শ শতকে এসে চিত্রগ্রহণযন্ত্র বা স্ক্যানার, মুদ্রণযন্ত্র বা প্রিন্টার ও আলোক চিত্রানুলিপিকারক যন্ত্র বা ফটোকপিয়ার - তিন ধরনের যন্ত্র একত্র করে একটি যন্ত্রে পরিণত করা হয়েছে এবং এ ধরনের সমন্বিত যন্ত্র ব্যবহারের পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে।