চিত্রা নদীর পারে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mahbubsujon (আলোচনা | অবদান)
→‎কাহিনী সংক্ষেপ: বিষয়বস্তু যোগ
Mahbubsujon (আলোচনা | অবদান)
বিষয়বস্তু যোগ
২৪ নং লাইন:
}}
 
'''[[imdbtitle:1019897|চিত্রা নদীর পারে]]''' [[তানভীর মোকাম্মেল]] পরিচালিত একটি বাংলা চলচ্চিত্র। [[১৯৯৮]] সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবিটি বিভিন্ন দেশের চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয় এবং একাধিক জাতীয় পুরস্কার লাভ করে।
 
[[১৯৪৭]] সালের দেশবিভাগ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে হিন্দুদের জীবনে যে প্রভাব ফেলেছিল, তা এই ছবিতে দেখানো হয়েছে। কাহিনীর শুরু ১৯৪৭ থেকে এবং শেষ হয় ৬০'-এর দশকে। অভিনয় করেছেন [[মমতাজউদ্দীন আহমেদ]], [[আফসানা মিমি]], [[তৌকির আহমেদ]], [[রওশন জামিল]], [[সুমিতা দেবী]] প্রমুখ।
৩০ নং লাইন:
 
বাংলাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক [[তানভীর মোকাম্মেল]] তার সুনিপুণ হাতে নির্মাণ করেছেন এ ছবিটি। শিল্পী নির্বাচন ও সেই যুগের চিত্র সার্থকভাবে তুলে আনতে পরিচালক যথেষ্ট মুন্সিয়ানার পরিচয় দিয়েছেন। প্রতিমা বিসর্জন, মুড়ির টিন বাস, মার্শাল’ল বিরোধী আন্দোলনের প্লাকার্ড, উত্তম-সুচিত্রার ছবির রিকশাযোগে প্রচারণা, চিত্রা নদীর বুকে পালতোলা নৌকা এ সবকিছুই আমাদেরকে দেশ বিভাগের সেই সময়ের কথা মনে করিয়ে দেয়।
 
প্রধান চরিত্রসমূহে স্বভাবজাত পাগলাটে ধাঁচের মঞ্চ কাপানো অভিনেতা মমতাজউদ্দীন আহমেদের নির্লিপ্ত অভিনয় ছিল দেখার মতো। সাথে এক পশলা বৃষ্টির মত ছবিতে স্নিগ্ধতা ছড়িয়েছে তৌকীর আহমেদ এবং বিশেষত আফসানা মিমি। রওশন জামিল, সুমিতা দেবী, আমীরুল ইসলাম, রামেন্দ্র মজুদারের চরিত্রগুলো অপ্রধান হলেও প্রত্যেকে বেশ ভালো অভিনয় করেছেন।
 
চিত্রগ্রাহক আনোয়ার হোসেন, শিল্প নির্দেশক উত্তম গুহ ও পোশাক পরিকল্পনায় থাকা চিত্রলেখা গুহ যথেষ্ঠ প্রশংসার দাবীদার।
 
== কাহিনী সংক্ষেপ ==
৪৫ ⟶ ৪৯ নং লাইন:
* [[সুমিতা দেবী]]
 
== পুরস্কার ==
== সম্মাননা ==
চিত্রা নদীর পারে ১৯৯৯ সালে ৭টি ক্যাটাগরিতে [[২৪তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)|জাতীয় চলচ্চিত্র পুরষ্কার]] লাভ করে। ক্যাটগরিগুলো হল-
 
* শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র,
* শ্রেষ্ঠ পরিচালক,
* শ্রেষ্ঠ গল্প,
* শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্য,
* শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশনা,
* শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা ও
* শ্রেষ্ঠ মেকআপ।
 
এছাড়া ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউটের করা সর্বকালের সেরা ১০ বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের সমালোচক ও দর্শকপ্রিয়তা উভয় ক্যাটাগরিতেই রয়েছে এ ছবিটি।
{| class="wikitable"
|+
!ক্যাটাগরি
!বিজয়ী
|-
|শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র
|[[চিত্রা নদীর পারে]]
|-
|শ্রেষ্ঠ পরিচালক
|[[তানভীর মোকাম্মেল]]
|-
|শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী
|অজানা
|-
|শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার
|[[তানভীর মোকাম্মেল|তানভির মোকাম্মেল]]
|-
|শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা
|তানভির মোকাম্মেল
|-
|শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক
|উত্তম গুহ
|-
|শ্রেষ্ঠ মেকআপম্যান
|দীপক কুমার সুর
|}
 
==সংগীত==
''চিত্রা নদীর পারে'' ছবির সংগীত পরিচালনা করেছেন সৈয়দ সাবাব আলী আরজু।