আর্থার মিচেল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
খেলার ধরন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
৬২ নং লাইন:
'''আর্থার মিচেল''' ({{lang-en|Arthur Mitchell}}; [[জন্ম]]: [[১৩ সেপ্টেম্বর]], [[১৯০২]] - [[মৃত্যু]]: [[২৫ ডিসেম্বর]], [[১৯৭৬]]) ইয়র্কশায়ারের বেইলডন গ্রীন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন।<ref name="YB">{{cite book |title=The Yorkshire County Cricket Club: 2011 Yearbook |last=Warner |first=David |coauthor=|year=2011 |edition=113th |publisher=Great Northern Books |location=Ilkley, Yorkshire |isbn=978-1-905080-85-4 |page=374|url= }}<!--|accessdate=6 July 2011--></ref> [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৩৩ থেকে ১৯৩৬ সময়কালে ইংল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছিলেন। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে [[ইয়র্কশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|ইয়র্কশায়ার দলের]] প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি মাঝারিসারির ব্যাটসম্যান হিসেবে অংশগ্রহণ করতেন ‘টিকার’ ডাকনামে পরিচিত আর্থার মিচেল।
 
== প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট ==
১৯৩৪ সালে প্লেয়ার্সের সদস্যরূপে জেন্টলম্যানের বিপক্ষে লর্ডসের খেলায় অংশ নেন। দুই ঘন্টা পাঁচ মিনিট সময় ব্যয় করে পঞ্চাশ ও এক ঘন্টা পর ১২০ রানে আউট হন।
ব্যাটিং চলাকালীন অনবরত বিড়বিড় করে কথা বলার অভ্যাসের কারণে ‘টিকার’ ডাকনামে আখ্যায়িত হন। খাঁটিমানের ও দৃঢ়প্রত্যয়ী মনোভাবের অধিকারী ছিলেন আর্থার মিচেল। কিছু সময় [[ব্যাটিং অর্ডার|মাঝারিসারিতে]] ব্যাটিংয়ে নামতেন। তবে, ১৯৩২ সালে [[পার্সি হোমস]] উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে অবসর গ্রহণ করলে তিনি ব্যাটিংয়ের অবস্থান পরিবর্তন করেন। স্ট্রোক মারার চেয়ে দৌঁড়িয়ে রান নেয়ার অভ্যাস ছিল তাঁর। খুব কম সময়ই ব্যাট হাতে খুলে মারার অভ্যাস ছিল। এক পর্যায়ে লক্ষ্য করেন যে, ফাইন কাটার মারের দিকেই তিনি অধিক ঝুঁকে পড়েছেন। ১৯৩৩ সালে উপর্যুপরী চারটি ইনিংসে [[শতক (ক্রিকেট)|শতরান]] করেছিলেন তিনি।
 
১৯৩৪ সালে [[জেন্টলম্যান বনাম প্লেয়ার্স|প্লেয়ার্সের]] সদস্যরূপে জেন্টলম্যানের বিপক্ষে লর্ডসের খেলায় অংশ নেন। দুই ঘন্টা পাঁচ মিনিট সময় ব্যয় করে পঞ্চাশ রান তুলেন ও এক ঘন্টা পর ১২০ রানে আউট হন।
 
== খেলার ধরন ==
ইয়র্কশায়ার কাউন্টি দলের স্বর্ণালী সময়ে আর্থার মিচেলের অংশগ্রহণ ছিল। তাঁর ব্যাটিং তেমন দর্শনীয় না হলেও সর্বদাই দলের প্রয়োজনে বিশেষতঃ দলের বিপর্যয়কালীন নিজেকে যথাসাধ্য উজাড় করে দেয়ার মানসিকতা ছিল তাঁর। তাঁকে আউট না করে কোন দল [[ফলাফল (ক্রিকেট)|জয়ের]] সন্ধান পায়নি। সম্ভবতঃ দ্বৈত ভূমিকার কারণে উপস্থিত দর্শকেরা তাঁকে মনে রেখেছিলেন। অন-সাইডে তাঁর খেলার প্রবণতা লক্ষ্যণীয় ছিল। কিন্তু, রানের দরকার পড়লে দ্রুত দৌঁড়ে তা সম্পন্ন করতেন। কখনোবা অফ-সাইডে স্ট্রোক খেলতেন যা প্রতিপক্ষীয় দল ঘুনাক্ষরেও টের পেতো না। কাটারের দিকেই তাঁর সবিশেষ নজর ছিল।
 
ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি সুদক্ষ [[ফিল্ডিং (ক্রিকেট)|ফিল্ডারের]] ভূমিকায়ও অবতীর্ণ হয়েছিলেন তিনি। সচরাচর উইকেটের কাছাকাছি লেগ কিংবা অফের দিকে অবস্থান করতেন। যুদ্ধ পর্যন্ত নিয়মিতভাবে দলের পক্ষে খেলে যান। কোচের দায়িত্ব পালনকালীন তিনি শুধুমাত্র শিক্ষাই দিতেন না; বরং খেলা সম্পর্কে আলাপচারিতায়ও মত্ত্ থাকতেন।
 
== তথ্যসূত্র ==