মিউনিখ লুডভিগ ম্যাক্সিমিলিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Moheen (আলোচনা | অবদান)
পরিষ্কারকরণ
Moheen (আলোচনা | অবদান)
পরিষ্কারকরণ
১২ নং লাইন:
| founder = [[Louis IX, Duke of Bavaria|নবম লুইস, বাভারিয়ার ডিউক]]
| affiliation = [[জার্মান এক্সিলেন্স বিশ্ববিদ্যালয়]]<br />[[ইউরোপিয়াম]]<br />[[লেরু]]
| budget = {{€|1.727৭২৭}} বিলিয়ন<ref name=facts_and_figures/>
| rector = {{Interlanguage link multi|ব্রের্ন্ড হুভার|de|vertical-align=sup}}
| academic_staff = ৬০১৭<ref name=facts_and_figures/>
৩১ নং লাইন:
[[University of Freiburg]] (1457) are older. Although Cologne, Erfurt and Würzburg were originally founded earlier than the University of Munich, they shut down for longer periods.|group=n}} ১৪৭২ সালে [[Louis IX, Duke of Bavaria|বাভারিয়া-ল্যান্ডশাটের ডিউক নবম লুডভিগ]], [[ইঙ্গলসস্ট্যাড|ইঙ্গলসস্ট্যাডে]] বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন। পরবর্তীতে ফরাসিদের ইঙ্গলসস্ট্যাড দখল করার হুমকির কারণে ১৮০০ সালে [[Maximilian I Joseph of Bavaria|বাভারিয়ার রাজা প্রথম ম্যাক্সিমিলিয়ান]] [[Landshut|ল্যান্ডশাটে]] বিশ্ববিদ্যালয়টিকে স্থানান্তর করেন, ১৮২৬ সালে বাভারিয়ার রাজা প্রথম লুডভিগ কর্তৃক মিউনিখের বর্তমান অবস্থানে স্থানান্তরিত হওয়ার পূর্বে। ১৮০২ সালে, বাভারিয়ার ম্যাক্সিমিলিয়ানের সম্মানে বাভারিয়ার রাজা প্রথম লুডভিগ আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয়টি লুডভিগ ম্যাক্সিমিলিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় ({{lang-de|Ludwig-Maximilians-Universität}}) নামে নামকরণ করেন।<ref>{{cite web |url=http://www.uni-muenchen.de/ueber_die_lmu/profil/geschichte/landshut/index.html |title=Landshut (1800 - 1826) - LMU München |publisher=Uni-muenchen.de |date= |accessdate=2011-10-28 |deadurl=yes |archiveurl=https://web.archive.org/web/20110930192142/http://www.uni-muenchen.de/ueber_die_lmu/profil/geschichte/landshut/index.html |archivedate=30 September 2011 |df=dmy-all }}</ref>
 
বিশেষ করে উনিশ শতকের পর থেকে মিউনিখ বিশ্ববিদ্যালয় জার্মানির পাশাপাশি ইউরোপ মহাদেশের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে;আসছে। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে ৪২ জন নোবেল বিজয়ী (২০১৭ সাল পর্যন্ত), নোবেল বিজয়ীদের সংখ্যা অনুযায়ী বিশ্বে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ষোলতম। এদের মধ্যে [[উইলহেমভিলহেল্ম রন্টজেনকনরাড র‌ন্টগেন]], [[মাক্স প্লাংক|ম্যাক্স প্লাংক]], [[ভারনারভের্নার হাইজেনবার্গকার্ল হাইজেনবের্গ]], [[অটো হান]] এবং [[টমাস মান|থমাস মান]] অন্যতম। এছাড়াও [[পোপ ষোড়শ বেনেডিক্ট|পোপ বেনেডিক্ট ষোল]] বিশ্ববিদ্যালয়টিরবিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এবং অধ্যাপক ছিলেন। সম্প্রতি [[জার্মান বিশ্ববিদ্যালয় এক্সিলেন্সউৎকর্ষ ইনিশিয়েটিভউদ্যোগ]] বিশ্ববিদ্যালয়টিকেকর্তৃক বিশ্ববিদ্যালয়টি "অভিজাত বিশ্ববিদ্যালয়" উপাধি দিয়েছে।লাভ করেছে।
 
ছাত্রসংখ্যাশিক্ষার্থীর সংখ্যা অনুসারে এলএমইউ বর্তমানে জার্মানির দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয়। ২০১৫/২০১৬ সালের শীতকালীন সেমিস্টারে, বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট ম্যাট্রিকুলেডেট ছাত্র ছিল ৫১,০২৫ জন। এর মধ্যে ৮৬৭১ ছিলজন সম্পূর্ণ নতুন এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের সংখ্যা ছিল ৭,৮১২ জন যা মোট শিক্ষার্থীর প্রায় ১৫%। বিশ্ববিদ্যালইয়েরবিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যাবলি পরিচালনার জন্য ২০১৫ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টির বাজেট ছিল {{€|৬৬০.০}} মিলিয়ন ইউরো (বিশ্ববিদ্যালয়টিরবিশ্ববিদ্যালয়ের হাসপাতালের বাজেট ছাড়াব্যাতীত)। হাসপাতালের বাজেটসহ ছিল {{€|১.৭}} বিলিয়ন ইউরো।বিলিয়ন।<ref>{{cite web|url=https://www.en.uni-muenchen.de/about_lmu/factsfigs_new/index.html |title=Facts and Figures - LMU Munich |publisher=Ludwig-Maximilians-Universität München |date= |accessdate=2017-02-12}}</ref>
 
==শিক্ষাবিদগণ==