খেজুর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
১০৩ নং লাইন:
কচি খেজুর পাতা সব্জী হিসেবে [[রান্না]] করে খাওয়া যায়। এছাড়াও, খেজুরের ফুলও খাবার উপযোগী। সনাতনী ধাঁচে স্ত্রী ফুল ৩০০-৪০০ গ্রাম ওজনে বিক্রয় করা হয়। ফুলের [[কুঁড়ি]] দিয়ে [[সালাদ]] কিংবা [[শুকনো মাছ]] বা [[শুঁটকী]] দিয়ে [[চাটনী]] তৈরী করে [[রুটি|রুটির]] সাহায্যে খাওয়া হয়। খেজুরে বিশাল পরিমাণে পুষ্টিমান রয়েছে। [[পটাসিয়াম]] উপাদান [[রোগী|রোগীর]] [[পথ্য|পথ্যের]] জন্যে বিশাল উপযোগী ও এর ক্ষেত্র হিসেবে খেজুর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পাকা খেজুরে প্রায় ৮০% [[চিনি|চিনিজাতীয়]] উপাদান রয়েছে। বাদ-বাকী অংশে [[খনিজ]] সমৃদ্ধ [[বোরন]], [[কোবাল্ট]], [[ফ্লুরিন]], [[ম্যাগনেসিয়াম]], [[ম্যাঙ্গানিজ]], [[সেলেনিয়াম]] এবং [[জিঙ্ক|জিঙ্কের]] ন্যায় গুরুত্বপূর্ণ [[খাদ্য উপাদান]] রয়েছে।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি |সাময়িকী = [[International Journal of Food Sciences and Nutrition]] |বছর=2003 |খণ্ড = 54 |সংখ্যা নং = 4|পাতাসমূহ=247–259 |শিরোনাম = The fruit of the date palm: its possible use as the best food for the future? |লেখক=Walid Al-Shahib, Richard J. Marshall |ইউআরএল=http://www.informaworld.com/smpp/content~db=all~content=a713995031}}</ref>
 
[[মধ্যপ্রাচ্য|মধ্যপ্রাচ্যের]] দেশসমূহে সনাতনী ধারায় খেজুর থেকে [[ভিনেগার]] বা [[সিরকা]] প্রস্তুত করা হয়।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি | ডিওআই = 10.1021/ie50319a016 | শিরোনাম = Vinegar from Dates | বছর = 1936 | শেষাংশ১ = Das | প্রথমাংশ১ = Bhagwan | শেষাংশ২ = Sarin | প্রথমাংশ২ = J. L. | সাময়িকী = Industrial & Engineering Chemistry | খণ্ড = 28 | সংখ্যা নং = 7 | পাতাসমূহ = 814}}</ref><ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি | ইউআরএল = http://books.google.com/books?id=Y84UAAAAIAAJ&pg=PA78#v=onepage&q&f=false | শিরোনাম = Studies in Ancient Technology | লেখক১ = Forbes | প্রথমাংশ১ = Robert James | বছর = 1971}}</ref> মধ্যপ্রাচ্যে খেজুর অন্যতম প্রধান খাদ্য হিসাবে দী্রঘিদনদীর্ঘদিন ব্যবহার হচ্ছে ৷
 
[[বাংলাদেশ]], [[ভারত]], [[পাকিস্তান]], [[উত্তর আফ্রিকা]], [[ঘানা]], [[আইভরীকোস্ট|আইভরীকোস্টে]] খেজুর গাছের অংশ কেটে সুমিষ্ট রস বের করা হয়, যা [[খেজুরের রস]] নামে পরিচিত। রসকে পরবর্তীতে গুড়ে অথবা [[নেশা|নেশাজাতীয়]] [[পানীয়|পানীয়ে]] রূপান্তরিত করা হয়। উত্তর আফ্রিকায় এ প্রক্রিয়াকে ''লাগবি'' বলা হয়। রস আহরণের জন্যে অনেক সময়ের প্রয়োজন যা [[তাপমাত্রা|তাপমাত্রার]] উপর নির্ভরশীল। [[গাছ]] কেটে রস আহরণের জন্যে দক্ষতার প্রয়োজন নতুবা খেজুর গাছ মারা যাবে।