ডুমুর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

ডুমুর কয়েক প্রজাতির হয়। [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]] সচরাচর যে ডুমুর পাওয়া যায় (''Ficus hispida'') তার ফল ছোট এবং খাওয়ার অনুপযুক্ত। এর আরেক নাম '[[কাকডুমুর]]'। এই গাছ অযত্নে-অবহেলায় এখানে সেখানে ব্যাপক সংখ্যায় গজিয়ে ওঠে। গাছ তুলনামূলকভাবে ছোট। এটি এশিয়ার অনেক অঞ্চলে এবং অস্ট্রেলিয়ায় পাওয়া যায়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Ficus hispida|ইউআরএল=http://zipcodezoo.com/Plants/F/Ficus_hispida/|কর্ম=ZipcodeZoo|প্রকাশক=ZipcodeZoo|সংগ্রহের-তারিখ=April 17, 2012|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20100830031335/http://zipcodezoo.com/Plants/F/Ficus_hispida/|আর্কাইভের-তারিখ=৩০ আগস্ট ২০১০|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Biotik.org|ইউআরএল=http://www.biotik.org/india/species/f/ficuhisp/ficuhisp_en.html|কর্ম=Ficus hispida|সংগ্রহের-তারিখ=April 17, 2012|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20100725113045/http://www.biotik.org/india/species/f/ficuhisp/ficuhisp_en.html|আর্কাইভের-তারিখ=জুলাই ২৫, ২০১০|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> পাখিরাই প্রধানত এই ডুমুর খেয়ে থাকে এবং পাখির বিষ্ঠার মাধ্যমে বীজের বিস্তার হয়ে থাকে। অনেক এলাকায় এই ডুমুর দিয়ে তরকারি রান্না করে খাওয়া হয়। এই ডুমুরের পাতা শিরিশ কাগজের মত খসখসে। এর ফল কান্ডের গায়ে থোকায় থোকায় জন্মে।