কেন জেমস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট - নতুন অনুচ্ছেদ!
৬৩ নং লাইন:
<ref>{{cite web|title=Batting and Fielding in Plunket Shield 1932-33|url=https://cricketarchive.com/Archive/Events/3/Plunket_Shield_1932-33/Batting_by_Average.html|website=CricketArchive|accessdate=18 November 2017}}</ref>
 
== আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ==
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ১১ [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্টে]] অংশগ্রহণ করার সুযোগ লাভ করেছিলেন কেন জেমস। [[১৯২৯-৩০ ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের নিউজিল্যান্ড সফর|১৯২৯-৩০]] মৌসুমে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের ইতিহাসের প্রথম টেস্টে সন্দেহাতীতভাবে প্রথম পছন্দের উইকেট-রক্ষক হিসেবে অন্তর্ভূক্ত হয়েছিলেন কেন জেমস। ১০ জানুয়ারি, ১৯৩০ তারিখে ক্রাইস্টচার্চে সফরকারী [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ডের]] বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তাঁর। একই দলের বিপক্ষে অকল্যান্ডে ৩১ মার্চ, ১৯৩৩ তারিখে সর্বশেষ টেস্টে অংশগ্রহণ করেন।
 
অভিষেক টেস্টে ব্যাটিংয়ে নেমে মোটেই সুবিধে করতে পারেননি তিনি। প্রথম ইনিংসে [[মরিস অলম|মরিস অলমের]] বলে [[টিচ কর্নফোর্ড|টিচ কর্নফোর্ডের]] গ্লাভসে ১ বল মোকাবেলান্তে [[শূন্য রান]] ও দ্বিতীয় ইনিংসে [[স্ট্যান ওয়ার্থিংটন|স্ট্যান ওয়ার্থিংটনের]] এলবিডব্লিউর শিকারে পরিণত হন আবারও শূন্য রানে। ঐ খেলায় তাঁর দল আট উইকেটে পরাজিত হয়েছিল।
 
১৯২৯-৩০ মৌসুমে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের ইতিহাসের প্রথম টেস্টে সন্দেহাতীতভাবে প্রথম পছন্দের উইকেট-রক্ষক হিসেবে অন্তর্ভূক্ত হয়েছিলেন কেন জেমস। [[New Zealand cricket team in England in 1931|১৯৩১]] সালে ইংল্যান্ড গমনে আবারও এ দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৩১-৩২ মৌসুমে নিজ দেশে [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকার]] বিপক্ষে খেলার পর পরবর্তী মৌসুমে পুণরায় ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলেছেন তিনি। সর্বমোট ১১ টেস্টে ১৬টি ডিসমিসাল ঘটিয়েছিলেন। তবে, ব্যাট হাতে বেশ দূর্বলতার পরিচয় দিয়েছেন। সর্বমোট ৫২ রান করতে পেরেছিলেন কেন জেমস।
 
== কাউন্টি ক্রিকেট ==
ইংল্যান্ডে চলে যান ও নর্দাম্পটনশায়ারের পক্ষে কাউন্টি খেলোয়াড় হিসেবে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৩৬ থেকে ১৯৩৯ সাল পর্যন্ত নিয়মিত উইকেট-রক্ষক হিসেবে স্বীয় প্রতিভার স্বাক্ষর রাখেন। অত্যন্ত দূর্বলমানের কাউন্টি দল হিসেবে মে, ১৯৩৫ সাল থেকে পরবর্তী চার বছর কোন খেলায় [[ফলাফল (ক্রিকেট)|জয়লাভে]] সক্ষমতা দেখায়নি। ঐ দলটিতে শুধুমাত্র উইকেট-রক্ষক হিসেবেই তিনি সম্যক ভূমিকা রাখেননি; বরং, ব্যাটসম্যান হিসেবে নিজেকে মেলে ধরেছিলেন। ১৯৩৮ সালে দুই [[শতক (ক্রিকেট)|সেঞ্চুরি]] সহযোগে সহস্র রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছিলেন তিনি।<ref>{{cite web|title=First-class batting and fielding in each season by Ken James|url=https://cricketarchive.com/Archive/Players/0/527/f_Batting_by_Season.html|website=CricketArchive|accessdate=7 May 2016}}</ref>
 
[[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ]] চলাকালে [[Royal New Zealand Air Force|রয়্যাল নিউজিল্যান্ড এয়ার ফোর্সে]] যোগ দেন।<ref name="WCA"/> নিউজিল্যান্ডে ফিরে তিনি আরও একটি [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর খেলায়]] অংশ নিয়েছিলেন। নিজস্ব ৪৩তম [[জন্মদিন|জন্মদিনের]] পূর্বে ১৯৪৬-৪৭ মৌসুমের প্লাঙ্কেট শীল্ডে ওয়েলিংটনের [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়কের]] দায়িত্বে থেকে [[Auckland cricket team|অকল্যান্ডের]] বিপক্ষে খেলেন। এরপর [[Hawke Cup|হক কাপে]] হাট ভ্যালির পক্ষে কয়েকটি খেলায়ও অংশগ্রহণ ছিল তাঁর। ১৯৪৮-৪৯ [[মৌসুম (ক্রীড়া)|মৌসুমে]] তাঁর দল প্রথমবারের মতো এ প্রতিযোগিতার শিরোপা জয়ে সক্ষম হয়।<ref>{{cite web|title=Wanganui v Hutt Valley 1948-49|url=https://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/123/123514.html|website=CricketArchive|accessdate=18 November 2017}}</ref>
 
== ব্যক্তিগত জীবন ==
[[ক্রিকেট]] খেলা থেকে অবসর গ্রহণের পর অতিথিশালা পরিচালনা করেন। ২১ আগস্ট, ১৯৭৬ তারিখে ৭২ বছর বয়সে মানাওয়াতোর পালমারস্টোন নর্থ এলাকায় কেন জেমসের দেহাবসান ঘটে।
 
== তথ্যসূত্র ==