সংখ্যা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
jag har ändrat allt
ট্যাগ: প্রতিস্থাপিত তথ্য অপসারণ blanking দৃশ্যমান সম্পাদনা
১ নং লাইন:
*
'''সংখ্যা''' হলো পরিমাপের একটি [[বিমূর্ত]] ধারণা । সংখ্যা প্রকাশের [[প্রতীক|প্রতীকগুলিকে]] বলা হয় [[অঙ্ক]] ।
 
==সংখ্যা পদ্ধতি==
{{মূল|সংখ্যা689 পদ্ধতি}}
 
==মূল শ্রেণীবিভাগ==
===স্বাভাবিক সংখ্যা===
{{মূল|স্বাভাবিক সংখ্যা}}
 
===পূর্ণ সংখ্যা===
{{মূল|পূর্ণ সংখ্যা}}
 
===মূলদ সংখ্যা===
{{মূল|মূলদ সংখ্যা}}
 
===বাস্তব সংখ্যা===
{{মূল|বাস্তব সংখ্যা}}
 
===জটিল সংখ্যা===
{{মূল|জটিল সংখ্যা}}
 
==সংখ্যা ধারণার উৎপত্তি==
===প্রস্তর যুগ===
বর্তমান গণিতের জন্ম হয়েছে [[গণনা]] থেকে। গণনার ধারণা থেকেই প্রথম সংখ্যা ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয়েছিল যদিও সংখ্যার জন্ম হয়েছে অনেক সময়ের ব্যবধানে। [[প্রাচীন প্রস্তর যুগ|প্রাচীন প্রস্তর যুগে]] মানুষ যখন গুহায় বসবাস করতো তখনও এক-দুই পর্যন্ত গণনা চালু ছিল বলে ধারণা করা হয়। তখন পারিবারিক বা সামাজিক জীবন ভালো করে শুরু না হলেও পদার্থের রূপ সম্বন্ধে তারা ওয়াকিবহাল ছিল। [[নব্য প্রস্তর যুগ|নব্য প্রস্তর যুগে]] মানুষ খাদ্য আহরণ, উৎপাদন এবং সঞ্চয় করতে শুরু করে। মৃৎ, কাষ্ঠ এবং বয়ন শিল্পের প্রসার ঘটে যার অনেক নমুনা বর্তমানে আবিষ্কৃত হয়েছে। অধিকাংশের মতে এ সময়েই ভাষার বিকাশ ঘটে। তবে ভাষা যতটা বিকশিত হয়েছিল তার তুলনায় সংখ্যার ধারণা ছিল বেশ অস্পষ্ট। সংখ্যাগুলো সর্বদাই বিভিন্ন বস্তুর সাথে সংশ্লিষ্ট থাকতো। যেমন, পশুটি, দুটি হাত, একজোড়া ফল, এক হাঁড়ি মাছ, অনেক গাছ, সাতটি তারা ইত্যাদি। এমনকি [[অস্ট্রেলিয়া]], [[আমেরিকা]] এবং [[আফ্রিকা|আফ্রিকার]] অনেক গোত্র আজ থেকে মাত্র দুশো বছর আগেও এ অবস্থায় ছিল।
 
===বিশুদ্ধ সংখ্যার ধারণা===
বিশুদ্ধ সংখ্যা বলতে বস্তু নিরপেক্ষ সংখ্যার ধারণাকে বুঝায়। প্রস্তর যুগ পেরিয়ে আরও অনেক পরে এ ধারণার বিকাশ ঘটেছে। এক বা দুইয়ের গণ্ডী পেরিয়ে আরও বড় সংখ্যা নির্দেশ করতে প্রথম কেবল যোগ ব্যবহার করা হতো। পরে ধীরে ধীরে যোগ এবং গুণনের সাহায্যে ছোট থেকে বড় সংখ্যার দিকে যাওয়া শুরু হয়। দুটি অস্ট্রেলীয় গোত্রের উদাহরণ এখানে উল্লেখ্য:
* [[মারে রিভার গোত্র]]: এনিয়া (এক), পেচেভাল (দুই), পেচেভাল-এনিয়া (তিন), পেচেভাল-পেচেভাল (চার)।
* [[কামিলা রোই গোত্র]]: মাল (এক), বুলান (দুই), গুলিবা (তিন), বুলান-বুলান (চার), বুলান-গুলিবা (পাঁচ), গুলিবা-গুলিবা (ছয়)।
 
সংখ্যার ধারণা স্পষ্ট হতে শুরু করে বাণিজ্যের প্রসারের সাথে সাথে। কারণ এ সময় হিসাব সংরক্ষণ প্রক্রিয়ার প্রয়োজন পড়ে এবং এক গোত্রের সাথে আরেক গোত্রের তথ্যের আদান প্রদান জরুরি হয়ে উঠে। একটি স্পষ্ট সংখ্যা ধারণার উদাহরণ হিসেবে বাংলা সংখ্যা পদ্ধতির কথা বলা যেতে পারে। দশমিক প্রণালী ব্যবহার করে এখানে সংখ্যা গণনা করা হয়ে থাকে। এক থেকে দশ পর্যন্ত হল মূল সংখ্যা।
 
সংখ্যাকে বিভিন্ন ব্যবস্থায় প্রকাশ করা সম্ভব:
 
==দশমিক ব্যবস্থা==
 
এই ব্যবস্থায় সংখ্যার একেকটি অঙ্ক দশের এককটি গুণিতক।
 
অনেক একককে দশের বিভিন্ন গুণিতকে প্রকাশ করার জন্য বিশেষ উপসর্গ আছে:
 
* কিলো (kilo)
* মেগা (Mega)
* গিগা (Giga)
* টেরা (Tera)
* পেটা (Peta)
* এক্সা (Exa)
* জেত্তা (Zetta)
* ইয়ত্তা (Yotta)
* ডেসি (Deci)
* সেন্টি (Centi)
* মিলি (Milli)
* মাইক্রো (Micro)
৫৭ ⟶ ৮ নং লাইন:
* জেপ্টো (Zepto)
 
র ও ডিজিটাল বর্তনীতে এই সংখ্যা ব্যবস্থার ব্যাপক প্রচলন রয়েছে।
==বাইনারি ব্যবস্থা==
বাইনারি সংখ্যা ব্যবস্থায় শুধু দুইটি অঙ্ক, ০ ও ১ ব্যবহার করা হয়। যেমন, দশমিক ৬ সংখ্যাটি বাইনারিতে প্রকাশিত হবে ১১০ হিসাবে। প্রতিটি অবস্থানের গুরুত্ব (weight) ২ করে, অর্থাৎ ৬ = ১* ২<sup>২</sup>+১* ২<sup>১</sup>+১* ২<sup>০</sup>। এই সংখ্যা পদ্ধতির সুবিধা হল ইলেক্ট্রনিক বর্তনীতে খুব সহজেই বাইনারি সংখ্যার হিসাব করা যায়, ফলে কম্পিউটার ও ডিজিটাল বর্তনীতে এই সংখ্যা ব্যবস্থার ব্যাপক প্রচলন রয়েছে।
{{গণিত-অসম্পূর্ণ}}
{{গণিতের ক্ষেত্রসমূহ}}