সোল্‌স: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Tanvir.riham (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
Tanvir.riham (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৪৬ নং লাইন:
 
== ডিস্কোগ্রাফি ==
 
* সুপার সোল্‌স (১৯৮২)
১৯৮০ সালে বের হয় সোলসের ১ম অ্যালবাম ‘সুপার সোলস’। এটিই ছিলো বাংলাদেশের কোনো ব্যান্ডের প্রথম পূর্ণাঙ্গ অ্যালবাম, প্রথম রক অ্যালবাম। সেই অ্যালবামের ‘মন শুধু মন ছুঁয়েছে’, ‘তোরে পুতুলের মতো করে সাজিয়ে’, ‘এই মুখরিত জীবন’ গানগুলো অল-টাইম হিটস।
* কলেজের করিডোরে
 
* মানুষ ও মাটির কাছাকাছি
সোলসের ২য় এ্যালবাম ‘কলেজের করিডোরে’ বের হয় ১৯৮২ সালে। এ্যালবামের ‘কলেজের করিডোরে’, ‘ফরেস্ট হিলের এক দুপুরে’, ‘ফুটবল ফুটবল’ গানগুলো তখন বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিলো বলে জানা যায়। এই এ্যালবাম করার পরেই নকীব খান ও পিলু খান ব্যান্ড ছেড়ে দিয়ে পরবর্তীতে ‘রেনেসাঁ’ গঠন করেন।
* ইস্ট এন্ড ওয়েস্ট
 
* এ এমন পরিচয়
১৯৮৭ সালে ‘মানুষ মাটির কাছাকাছি’ নামে ব্যান্ডের ৩য় এ্যালবাম বের হয়। এই এ্যালবামেই আইয়ুব বাচ্চু প্রথম কোনো গানে কণ্ঠ দিয়েছিলেন। গানের শিরোনাম ছিলো ‘হারানো বিকেলের গল্প বলি’।
* আজ দিন কাটুক গানে
 
* অসময়ের গান
‘ইষ্ট এন্ড ওয়েস্ট’ নামে সোলস তাদের ৪র্থ এ্যালবাম বের করে ১৯৮৮ সালে। ৬ টি বাংলা গানের পাশাপাশি ৬ টি ইংরেজি গানও ছিলো এই এ্যালবামে। সেই বছরেই আইয়ুব বাচ্চুর হাত ধরে সোলসে আগমন ঘটে পার্থ বড়ুয়ার, যিনি এখনো সোলসের ভোকালিস্ট হিসেবে আছেন। সোলসে আসার আগে পার্থ বড়ুয়া ছিলেন ‘ম্যাসেজ’ ব্যান্ডের কিবোর্ডিস্ট। পার্থ গিটার শিখেছেন এবির কাছেই। ১৯৮৯ সালে আইয়ুব বাচ্চু ব্যান্ড ত্যাগ করে আরেকটা নতুন ব্যান্ড ‘এলআরবি’ গঠন করেন।
* মুখরিত জীবন
 
* টু-লেট
কিছুদিন বিরতির পর ১৯৯২ সালে ব্যান্ডের ২০ বছর পূর্তিতে বের হয় তাদের ৫ম স্টুডিও এ্যালবাম ‘এ এমন পরিচয়’। বিগত কয়েক বছর ধরে তপন চৌধুরী একক গান নিয়ে ব্যস্ত থাকায় তারা খানিকটা অনিয়মত হয়ে পড়েছিলো। এটা ছিলো তপন চৌধুরীর সাথে সোলসের শেষ এ্যালবাম। এরপর তপন চৌধুরী পুরোপুরিভাবে সলো ক্যারিয়ারের দিকে ঝুঁকে পড়েন।
* ঝুট ঝামেলা
 
* তারার উঠোনে
১৯৯৫ সালে সোলস বের করে তাদের ৬ষ্ঠ এ্যালবাম ‘আজ দিন কাটুক গানে’। এই এ্যালবামের ‘কেন এই নিঃসঙ্গতা’ গানটি সোলসের সবচেয়ে জনপ্রিয় গান বলা যায়। এই এ্যালবাম দিয়ে পার্থ শ্রোতাদের মন জয় করে নিয়েছিলো।
* জ্যাম
 
১৯৯৭ সালে সোলসের ৭ম এ্যালবাম ‘অসময়ের গান’ রিলিজ হয়েছিলো। এ্যালবামের ‘আইওনা আইওনা’ গানটি সেসময় বেশ জনপ্রিয় হয়েছিলো।
 
একুস্টিক ভার্শনে তাদের আগের কিছু গান, কিছু নতুন গান আর জনপ্রিয় কয়েকটা গানের কাভার মিলে ২০০০ সালে বের হয় সোলসের ৮ম এ্যালবাম ‘মুখরিত জীবন’। এ্যালবামের টাইটেল গানটা এখনও বেশ জনপ্রিয়। টিভি লাইভে এই গানটার অনুরোধ তাদেরকে সবচেয়ে বেশী করতে হয়।
 
২০০২ সালে বের হয় তাদের নবম
এ্যালবাম ‘তারার উঠোনে’।
 
দশম এ্যালবাম ‘টু-লেট’ রিলিজ হয় ২০০৫ সালে। তাদের সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ার মবিন-এর মৃত্যুর পূর্বের শেষ কাজ এই এ্যালবামটি।
 
২০০৬ সালে বের হয় তাদের ১১তম এ্যালবাম ‘ঝুট ঝামেলা’।
 
সোলসের ১২তম এবং সর্বশেষ এ্যালবাম ‘জ্যাম’ বের হয় ২০১২ সালে । এখানে নির্মলেন্দু গুণ নামে একটা গান জনপ্রিয় হয়। তাছাড়া জ্যাম টাইটেল ট্র্যাকটি বাস্তব ইস্যু হওয়াতে খুব আলোচিত হয়।
 
== জনপ্রিয় গান ==