উৎসব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
163.47.36.74-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Salim Khandoker-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
→‎পহেলা বৈশাখ: লিংক সংযোজন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৯৫ নং লাইন:
ঔপনিবেশিক শাসনামলে খ্রিস্টানদের ক্রিস্টমাস বা যিশু এর জন্মদিন (বড়দিন) সাড়ম্বরে উদযাপিত হতো, বিশেষ করে কলকাতায়। এ উপলক্ষে দেশিয়রাও নানারকম অনুষ্ঠান করতেন। বড়দিনের উৎসব একদিনের। গির্জায় গির্জায় বিশেষ প্রার্থনা, ভোজসভা এবং উপহার বিতরণ এ উৎসবের প্রধান বৈশিষ্ট্য। বর্তমানে বাংলাদেশে বৌদ্ধ বা খ্রিস্টানদের সংখ্যা নগণ্য, তাই তাদের উৎসবও পালিত হয় অনেকটা নীরবে।
 
==[[পহেলা বৈশাখ]]==
বর্তমান বাংলাদেশে বিকশিত হচ্ছে আরেকটি উৎসব যার সঙ্গে ধর্মের কোনো সম্পর্ক নেই, সেটি হলো বাংলা নববর্ষ। বাংলা বছরের প্রথম দিন পহেলা বৈশাখ মহাসমারোহে পালিত হয়। এর প্রধান বৈশিষ্ট্য এ যে, এটি ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে একটি সামাজিক উৎসব। এর চরিত্র সর্বজনীন। ধর্মভিত্তিক নয় অথচ সর্বজনীন এমন উৎসব পৃথিবীতে বিরল। বিগত ৪০০ বছরে কৃষি ও ঋতুর সঙ্গে যুক্ত অনেক অনুষ্ঠান এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়ে এবং এভাবে আবর্তিত হয়ে পহেলা বৈশাখ রূপান্তরিত হয় নববর্ষে। বিশ শতকের ষাটের দশক থেকে বাংলা নববর্ষ এক নতুন মাত্রা লাভ করে। আইয়ুব আমলে (১৯৬৪) রবীন্দ্রসঙ্গীত ও বাঙালি সংস্কৃতির ওপর আক্রমণ শুরু হলে ছায়ানট পহেলা বৈশাখ নববর্ষ পালন উপলক্ষে রমনার বটমূলে আয়োজন করে রবীন্দ্রসঙ্গীতের অনুষ্ঠান। ছায়ানটের এ প্রচেষ্টা ক্রমশই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর বাংলা নববর্ষ ঘোষিত হয় সরকারি ছুটির দিন হিসেবে। বাংলা নববর্ষ এখন বাংলাদেশের একটি প্রধান সামাজিক উৎসব।
 
'https://bn.wikipedia.org/wiki/উৎসব' থেকে আনীত