দেবশ্রী রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→চলচিত্রশিল্পী হিসেবে খ্যাতি: সংশোধন ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
সংশোধন ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৫ নং লাইন:
| caption = দেবশ্রী রায়
| birthname =
| birth_date = {{জন্ম তারিখ ও বয়স|df=yes|
| birth_place = [[কলকাতা]], ভারত
| film industry = [[বাংলা]]
১১ নং লাইন:
|citizenship=ভারতীয়|known_for=বাঙালী অভিনেত্রী, রাজনৈতিক নেত্রী|native_name=চুমকী|notable_works=''বাসবদত্তা''<br/>''স্বপ্নের সন্ধানে''<br/>''বিচিত্র''<br/>''নবরস''<br/>''দাদার কীর্তি''<br/>''৩৬ চৌরঙ্গী লেইন''<br/>''ভালোবাসা ভালোবাসা''<br/>''সম্রাট ও সুন্দরী''<br/>''[[উনিশে এপ্রিল]]''<br/>''কালসন্ধ্যা''<br/>''[[অসুখ]]''<br/>''দেখা''<br/>''শিল্পান্তর''<br/>''প্রহর''}}
'''দেবশ্রী রায়''' (জন্ম : ৮ আগস্ট,
তার অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র হিরন্ময় সেনের ''পাগল ঠাকুর'' (১৯৬৬)। এরপর তরুণ মজুমদারের ''কুহেলী'' (১৯৭১) ছবিতে রাণুর চরিত্রে অভিনয় করার পরে তার পরিচিতির বিস্তার ঘটে। অরবিন্দ মুখোপাধ্যায়ের ''নদী থেকে সাগরে'' (১৯৭৮) ছবিতে তিনি প্রথম সাবালিকার চরিত্রে অভিনয় করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.priyo.com/articles/%E0%A6%9A%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%95-%E0%A6%87%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A6%BF-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80|শিরোনাম=চট্টগ্রামের অনেক ইতিহাস শুনেছি মায়ের কাছে: দেবশ্রী|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=প্রিয়.কম|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2019-03-30}}</ref> ১৯৮১ সালে অপর্ণা সেনের ''৩৬ চৌরঙ্গী লেন'' ছবিতে অভিনয়ের সুবাদেই দেবশ্রী সর্বভারতীয় মুখ হিসাবে পরিচিত হন। তার অভিনীত প্রথম হিন্দি ছবি কনক মিশ্রর পরিচালনায় ''জিয়ো তো আয়সে জিয়ো'' (১৯৮১)। ১৯৮২ সালে, গৌতম মুখোপাধ্যায়ের বাংলা ছবি ''ত্রয়ী''র বিপুল বাণিজ্যিক সাফল্যের দরুণ দেবশ্রী টালিগঞ্জের প্রথম সারিতে উঠে আসেন। আশির দশকের মধ্যভাগ থেকে নব্বই দশকের মধ্যভাগ পর্যন্ত বাণিজ্যিক বাংলা ছবির সর্বপ্রধান অভিনেত্রী ছিলেন তিনি। পরবর্তী কালে ''সিনেমায় যেমন হয়'' (১৯৯৪), ''[[উনিশে এপ্রিল (চলচ্চিত্র)|উনিশে এপ্রিল]]'' (১৯৯৪), ''[[অসুখ]]'' (১৯৯৯), ''দেখা'' (২০০১), ''শিল্পান্তর'' (২০০২), ''প্রহর'' (২০০৪) - এই সব ছবিতে তার অভিনয় প্রতিভা উচ্চপ্রশংসিত হয়।
|