ভারতীয় প্রযুক্তিবিদ্যা প্রতিষ্ঠান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
10টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
2টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1) (GreenC)
১১১ নং লাইন:
প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলিতে টাকার বিনিময়ে মহাবিদ্যালয়ের প্রবেশিকা পরীক্ষার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এর ফলে যারা আর্থিক কারণে এই প্রশিক্ষণ নিতে পারে না তারা প্রবেশিকা পরীক্ষায় এক ধাপ পিছিয়ে পড়ে যা একটি পরীক্ষায় কাম্য নয়। এছাড়া এই ভাবে আসলে শিক্ষার নামে প্রহসন হয় কারণ ছাত্রদের সার্বিক শিক্ষা অসম্পূর্ণ থেকে যায়। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি| ইউআরএল=http://timesofindia.indiatimes.com/india/Poor-quality-of-students-entering-IITs-Narayana-Murthy/articleshow/10217469.cms | কর্ম=The Times of India | শিরোনাম=Poor quality of students entering IITs: Narayana Murthy - The Times of India}}</ref>
পরীক্ষায় প্রশ্নগুলি সাধারণত সঠিক উত্তর বেছে নেওয়া ধরনের হয় যার ফলে ছাত্রদের সম্পূর্ণ মূল্যায়ন হয় না।
১৯৯০ সালের আগে অবধি সরকারের দেশের বেকারত্বের সমস্যা সমাধানের প্রতি নজর না থাকায় ছাত্ররা বিদেশে চলে যেত যার ফলে দেশের উন্নতিতে ঘাটতি থেকে যাচ্ছিল। তবে সরকার জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার পরে এই সমস্যা অনেক কমে এসেছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী প্রাক ১৯৯০ সময়ে প্রায় ৭০ শতাংশ ছাত্ররা বিদেশে, মূলত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে যেত। কিন্তু ২০০৫ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী এই হার ৩০ শতাংশে নেমে এসেছে।<ref name="brain drain">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|লেখক = IANS
|লেখক = IANS
| ইউআরএল = http://www.highbeam.com/doc/1P3-998814451.html
| শিরোনাম = Trend of brain drain on reverse to India
| কর্ম = The Hindustan Times
| তারিখ = 7 March 2006
| সংগ্রহের-তারিখ =17 7 March 2009}}</ref>2006
| সংগ্রহের-তারিখ = 717 March 20062009
|আর্কাইভের-ইউআরএল = https://web.archive.org/web/20121026092518/http://www.highbeam.com/doc/1P3-998814451.html
|আর্কাইভের-তারিখ = ২৬ অক্টোবর ২০১২
|অকার্যকর-ইউআরএল = হ্যাঁ
}}</ref>
পরীক্ষার প্রশ্নপত্র কেবল ইংরেজি এবং হিন্দিতে হয় বলে আঞ্চলিক ভাষায় শিক্ষিত ছাত্রদের অসুবিধের মুখোমুখি হতে হয় বলেও অভিযোগ উঠেছে।