বিজয়লক্ষ্মী পণ্ডিত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ও অন্যান্য সংশোধন
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
২৪ নং লাইন:
বিজয়লক্ষ্মী পণ্ডিত প্রথম ভারতীয় মহিলা ক্যাবিনেট মন্ত্রী। ১৯৩৭ সালে তিনি [[যুক্তপ্রদেশ (১৯৩৭–১৯৫০)|যুক্তপ্রদেশের]] প্রাদেশিক আইনসভায় নির্বাচিত হন এবং স্থানীয় স্বায়ত্ত্বশাস ও জনস্বাস্থ্য মন্ত্রী হন। ১৯৩৯ সাল পর্যন্ত এবং পরে ১৯৪৬-৪৭ সালে তিনি এই পদে বহাল ছিলেন। ১৯৪৬ সালে তিনি যুক্তপ্রদেশ থেকে [[ভারতের গণপরিষদ|ভারতের গণপরিষদে]] নির্বাচিত হন।
 
১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীন হওয়ার পর বিজয়লক্ষ্মী পণ্ডিত [[সোভিয়েত ইউনিয়নে ভারতের রাষ্ট্রদূত]] হন। ১৯৪৭-৪৯ সালে তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নে, ১৯৪৯-৫১ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকো, ১৯৫৫-৬১ সালে আয়ারল্যান্ডে (এই সময় তিনি যুক্তরাজ্যেও ভারতের হাইকমিশনার ছিলেন) এবং ১৯৫৮-৬১ সালে স্পেনে ভারতের রাষ্ট্রদূত ছিলেন। ১৯৪৬ থেকে ১৯৬৮ পর্যন্ত তিনি রাষ্ট্রসংঘে ভারতীয় প্রতিনিধি দলের প্রধান ছিলেন। ১৯৫৩ সালে তিনি [[রাষ্ট্রসংঘ সাধারণ পরিষদ|রাষ্ট্রসংঘ সাধারণ পরিষদের]] প্রথম মহিলা সভাপতি হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://oxforddictionaries.com/definition/Pandit,%2BVijaya |শিরোনাম=Vijay Lakshmi Pandit |প্রথমাংশ=online |শেষাংশ=Oxford Dictionaries |সংগ্রহের-তারিখ=2 July 2012}}</ref> (এজন্য ১৯৭৮ সালে তিনি [[আলফা কাপ্পা আলফা]] সোরোরিটির এক সাম্মানিক সদস্য হয়েছিলেন <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://aka1908.com/centennial/history/index.html|শিরোনাম=Alpha Kappa Alpha 1978|সংগ্রহের-তারিখ=14 December 2014|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20141226064143/http://www.aka1908.com/centennial/history/index.html|আর্কাইভের-তারিখ=২৬ ডিসেম্বর ২০১৪|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref>)
 
ভারতে তিনি ১৯৬২ থেকে ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত [[মহারাষ্ট্র|মহারাষ্ট্রের]] রাজ্যপাল ছিলেন। এরপর তিনি [[ফুলপুর, এলাহাবাদ|ফুলপুর]] থেকে [[লোকসভা|লোকসভায়]] নির্বাচিত হন। ফুলপুর ছিল জওহরলাল নেহেরুর লোকসভা কেন্দ্র। ১৯৬৪ থেকে ১৯৬৮ পর্যন্ত তিনি এই কেন্দ্রের সাংসদ ছিলেন। বিজয়লক্ষ্মী পণ্ডিত তাঁর ভ্রাতুষ্পুত্রী [[ইন্দিরা গান্ধী|ইন্দিরা গান্ধীর]] কঠোর সমালোচক ছিলেন। ১৯৬৬ সালে ইন্দিরা গান্ধী প্রধানমন্ত্রী হন। এরপর উভয়ের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি হওয়ায় বিজয়লক্ষ্মী সক্রিয় রাজনীতি থেকে অবসর নেন। এরপর তিনি হিমালয়ের পাদদেশে [[দুন উপত্যকা|দুন উপত্যকার]] [[দেরাদুন|দেরাদুনে]] এসে বসবাস শুরু করেন।