ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ash wki (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Ash wki (আলোচনা | অবদান)
১৬ নং লাইন:
[[পন্ডিত বিষ্ণুনারায়ণ ভাতখন্ডে]] (১৮৬০-১৯৩৬) বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে ভারতীয় উচ্চাঙ্গ শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের [[রাগ]] সমূহকে দশটি [[ঠাট]] বা গ্রুপে ভাগ করেছেন। এর আগে এগুলো বিভাজিত ছিল [[রাগ]] (পুরুষ), রাগিণী (স্ত্রী) এবং পুত্রা (সন্তান) হিসেবে। কেউ কেউ মনে করেন ভারতীয় উচ্চাঙ্গ শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে সময় ও কাল নির্ভর রাগ রয়েছে প্রায় ৬,০০০ টি।
 
== কর্ণাটকীয় উচ্চাঙ্গকর্ণাটী সঙ্গীত ==
কর্ণাটকীয় উচ্চাঙ্গকর্ণাটী সঙ্গীত বা কর্ণাটীকর্ণাটকীয় উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত হচ্ছে ভারতীয় উচ্চাঙ্গ শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের আদিতম রূপ। দক্ষিণ ভারতে উদ্ভূত কর্ণাটী সঙ্গীত হচ্ছে পৃথিবীর প্রচীনতম সঙ্গীতসমূহের একটি। এটিতেও রাগ ও তালের প্রকাশ ঘটেছে ভিন্ন মাত্রায়। কর্ণাটী সঙ্গীততে ৭২টি মেলোডিক কোড রয়েছে যেগুলোকে [[মেলাকারটা]] [[রাগ]] বলা হয়। এর সাথে সঙ্গত করবার জন্য রয়েছে ১০৮ ধরনের তাল।<ref>{{cite web|url=http://www.karnatik.com/glosst.shtml|title=রয়াল কার্পেট: কর্ণাটী পরিভাষার টিপ্পনী - T (Royal Carpet: Glossary of Carnatic Terms T)|work=karnatik.com}}</ref>
 
[[পূরণধারা দাসকে]] (১৪৮০-১৫৬৪) কর্ণাটী সঙ্গীতের পিতা বলা হয়। তিনি ছিলেন একজন সন্ন্যাসী ও হিন্দু দেবতা [[কৃষ্ণ]] ([[বিষ্ণু]], [[বিত্তল]] অবতার)-এর ভক্ত।<ref name="Rao2015p70">{{cite book|author1=Ramesh N. Rao|author2=Avinash Thombre|title=Intercultural Communication: The Indian Context|url=https://books.google.com/books?id=yfCICwAAQBAJ&pg=PT70|year=2015|publisher=SAGE Publications|isbn=978-93-5150-507-5|pages=69–70}}</ref> তিনি প্রায় ৪,৭৫,০০০ সঙ্গীত রচনা করেছেন যার বেশীর ভাগই হারিয়ে গেছে। তিনিই পরবর্তী যুগের কর্ণাটী সঙ্গীতের রচয়িতাদের প্রেরণা ছিলেন।
 
== তথ্য উৎস ==