বাক্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Minhad Al-Mishruh (আলোচনা | অবদান)
→‎তথ্যসূত্র: সংশোধন
Minhad Al-Mishruh (আলোচনা | অবদান)
→‎বাক্যের গুণ: সম্প্রসারণ
৪২ নং লাইন:
 
* '''বাহুল্য দোষ:''' প্রয়োজনের অতিরিক্ত শব্দ ব্যবহার করলে বাহুল্য দোষ ঘটে এবং এর ফলে বাক্য তার যোগ্যতা গুণ হারিয়ে থাকে।যেমন- ''দেশের সব আলেম রাই এ ব্যাপারে আমাদের সমর্থন দান করেন''।’আলেমগণ’ বহুবচনবাচক শব্দ।এর সঙ্গে ‘সব’ শব্দাট বাহুল্য দোষ করেছে।
* '''বাগধারার শব্দ পরিবর্তন:'''বাগধারা ভাষাবিশেষের ঐতিহ্য। এর যথেচ্ছ পরিবর্তন করলে শব্দ তার যোগ্যতা হারায়।যেমন- ‘অরণ্যে রোদন’(অর্থ: নিষ্ফল আবেদন)-এর পরিবর্তে যদি বলা হয়,’বনে ক্রন্দন’ তবে বাগদারাটি তার যোগ্যতা হারাবে।
* '''বাগধারার শব্দ পরিবর্তন:'''
*'''গুরুচণ্ডালি দোষ:''' তৎসম শব্দের সঙ্গে দেশীয় শব্দের প্রয়োগ কখনো কখনো গুরুচণ্ডালি দোষ সৃষ্টি করে।এ দোষে দুষ্ট শব্দ তার যোগ্যতা হারায়।’গরুর গাড়ি’, ‘শবদাহ’, ‘মড়াপোড়া’ প্রভৃতি স্খলে যথাক্রমে ‘গরুর শকট’, ‘শবপোড়া’, ’মড়াদাহ’ প্রভৃতির ব্যবহার গুরুচণ্ডালি দোষ সৃষ্টি করে'''।'''
* '''গুরুচণ্ডালি দোষ:'''
 
'''যদি কোনো বাক্যে এ তিনটি গুণের একটি অনুপস্থিত থাকে,তবে তাকে বাক্য বলে গণ্য করা হবে না।'''