দ্য লর্ড অব দ্য রিংস: দ্য ফেলোশিপ অব দ্য রিং: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

| পরিবেশক = [[নিউ লাইন সিনেমা]]

| দৈর্ঘ্য = ১৭৮ মিনিট<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=The Lord of the Rings - The Fellowship of the Ring |ইউআরএল=http://www.bbfc.co.uk/releases/lord-rings-fellowship-ring-2001 |প্রকাশক=[[Britishব্রিটিশ Boardবোর্ড ofঅব Filmফিল্ম Classificationক্লাসিফিকেশন]] |সংগ্রহের-তারিখ=16 October 2012}}</ref>

* {{NZ}}<ref name="BFI">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=The Lord of the Rings The Fellowship of the Ring (2001) |ইউআরএল=https://explore.bfi.org.uk/4ce2b8182e312 |প্রকাশক=[[Britishব্রিটিশ Filmফিল্ম Instituteইনস্টিটিউট]] |সংগ্রহের-তারিখ=6 December 2012}}</ref>

| নির্মাণব্যয় = $ ৯ কোটি ৩০ লক্ষ<ref name="BOM">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.boxofficemojo.com/movies/?id=fellowshipofthering.htm |শিরোনাম=The Lord of the Rings: The Fellowship of the Ring (2001) |প্রকাশক=[[Boxবক্স Officeঅফিস Mojoমোজো]] |সংগ্রহের-তারিখ=5 February 2009}}</ref>

'''''দ্য লর্ড অফ দ্য রিংস: দ্য ফেলোশিপ অফ দ্য রিং''''' ([[ইংরেজি ভাষায়]]: The Lord of the Rings: The Fellowship of the Ring) [[জে. আর. আর. টলকিন]] এর রূপকথার উপন্যাস ত্রয়ীর প্রথমটি থেকে করা চলচ্চিত্র। [[২০০১]] সালে মুক্তিপ্রাপ্ত এই সিনেমার পরিচালক হলেন [[পিটার জ্যাকসন]]। উপন্যাস ত্রয়ীর পরবর্তী দুটি থেকেও পিটার জ্যাকসন সিনেমা তৈরি করেছেন। প্রথম পর্বের কাহিনী ঘটেছে মিড্‌ল-আর্থে। এতে দেখা যায়, ডার্ক লর্ড "সাউরন" একটি রিং তথা আংটি খুঁজছে। এই আংটি পেলে সে সমগ্র বিশ্ব নিজের করতলে নিয়ে আসতে পারবে। ভাগ্যক্রমে এই আংটি পড়েছে হবিট গোত্রের কিশোর "ফ্রোডো ব্যাগিন্স"-এর হাতে। তাই সমগ্র বিশ্বের ভাগ্য নির্ভর করছে ফ্রোডোর উপর। ডার্ক লর্ডের হাত থেকে বাঁচার জন্য সকল গোত্রের নেতারা মিলে আংটি ধ্বংসের ব্যবস্থা করছেন। আংটি ধ্বংসের একমাত্র উপায় মর্ডরদের রাজত্বে গিয়ে মাউন্ট ডুমের আগুনে তা ফেলে দেয়া। মাউন্ট ডুম পর্যন্ত আংটি নিয়ে যাওয়ার জন্যই গঠিত হয় "ফেলোশিপ অফ দ্য রিং"। আংটি থাকে ফ্রোডোর কাছে। আর বাকি আট জন সঙ্গী তাকে রক্ষা করে চলে।

[[২০০১]] সালের [[১৯শে ডিসেম্বর]] ছবিটি মুক্তি পায়। মুক্তির পরপরই দর্শক ও সমালোচকদের কাছে বিপুল প্রশংসা অর্জন করে। মূল উপন্যাসকে বিকৃত না করায় প্রশংসার পরিমাণ আরও বেড়ে গেছে। বক্স অফিসে প্রভূত সফলতা অর্জন করে। বিশ্বব্যাপী এর মোট আয়ের পরিমাণ গিয়ে দাড়ায় ৮৭ কোটি মার্কিন ডলারে। [[২০০১]] সালের সব ছবির মধ্যে আয়ের দিক দিয়ে এর স্থান ছিল দ্বিতীয় (প্রথম ''[[হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন]]'')। সে সময় ''ফেলোশিপ অফ দ্য রিং'' ছিল আয়ের দিক দিয়ে সবর্কালের সেরা সিনেমার তালিকায় পঞ্চম।

চলচ্চিত্রটি বর্তমানে৭৪তম সর্বকালেরএকাডেমি সবচেয়েপুরস্কার বেশিআয়োজনে অর্থ উপার্জনকারী[[শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের তালিকায়জন্য এরএকাডেমি স্থানপুরস্কার|শ্রেষ্ঠ ১৪।চলচ্চিত্র]] ও [[শ্রেষ্ঠ পরিচালনার জন্য একাডেমি পুরস্কার|শ্রেষ্ঠ পরিচালনা]]সহ তেরটি বিভাগে অস্কারের মনোনয়ন লাভ করে সিনেমাটিএবং দুইদুইটি ক্ষেত্রেবিভাগে [[বাফটা অ্যাওয়ার্ডপুরস্কার]] লাভ করে, যার মধ্যে সেরা চলচ্চিত্র ও সেরা ছবিওপরিচালনাও ছিল। [[২০০৭]] সালে অ্যামেরিকান ফিল্ম ইনস্টিটিউটের করা সর্বকালের সেরা ১০০ মার্কিন চলচ্চিত্রের তালিকায় একে ৫০তম স্থানে রাখা হয়। এছাড়া এএফআই[[আমেরিকান একেফিল্ম ইনস্টিটিউট]] ছবিটিকে সর্বকালের দ্বিতীয় সেরা রূপকথার সিনেমা হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।

[[বিষয়শ্রেণী:এপিকপিটার জ্যাকসন পরিচালিত চলচ্চিত্র]]

[[বিষয়শ্রেণী:ইংরেজিমার্কিন ভাষারধারাবাহিক চলচ্চিত্র]]

[[বিষয়শ্রেণী:দ্যমার্কিন লর্ডমহাকাব্যিক অব দ্য রিংস(সিরিজ)চলচ্চিত্র]]