আয়মান আল-জাওয়াহিরি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আ হ ম সাকিব (আলোচনা | অবদান)
→‎সুদান: অনুচ্ছেদ যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
আ হ ম সাকিব (আলোচনা | অবদান)
→‎সামরিক জীবন: অনুচ্ছেদ যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১১৩ নং লাইন:
 
== সামরিক জীবন ==
=== দেশভিত্তিক ===
=== আত্মগোপন অবস্থা ===
====মিসর====
১৯৮১ সালে আয়মান আল-জাওয়াহিরি [[প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাতকে গুপ্তহত্যা]]র অভিযোগে অন্যান্য অনেকের মতো গ্রেফতার হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.egyptindependent.com/news/mohamed-al-zawahiri-denies-being-arrested-syria | শিরোনাম =Mohamed al-Zawahiri denies being arrested in Syria | লেখক =''[[Egypt Independent]]'' | তারিখ =May 1, 2013}}</ref> প্রথমদিকে পরিকল্পনাটি নড়বড়ে হয়ে গিয়েছিল, যখন একজন গুরুত্বপূর্ণ উচ্চপদস্থ বন্দীর তথ্যের ভিত্তিতে আল-জিহাদের পরিকল্পনার ব্যাপারে মিসর সরকারকে সতর্ক করা হয়েছিল এবং এর ভিত্তিতে ১৯৮১ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রেসিডেন্ট [[আনোয়ার সাদাত|সাদাত]] আল-জিহাদের অগণিত সদস্যসহ ১৫০০ এর অধিক মানুষকে গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি সামরিক নেতৃত্বে থাকা লেফটেন্যান্ট [[খালিদ ইসলামবুলি]]কে লক্ষ্য করতে পারেননি। খালেদ ১৯৮১ সালের অক্টোবরে একটি সামরিক কুচকাওয়াজের সময় সাদাতকে হত্যা করতে সক্ষম হন।<ref>Wright, p. 50.</ref> জাওহিরির আইনজীবী [[মুনতাসির আল-যায়াত]] বলেন, জাওয়াহিরি জেলখানায় নির্যাতিত হয়েছিলেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Bowcott |প্রথমাংশ=Owen |শিরোনাম=Torture trail to September 11: A two-part investigation into state brutality opens with a look at how the violent interrogation of Islamist extremists hardened their views, helped to create al-Qaida and now, more than ever, is fueling fundamentalist hatred |কর্ম=[[The Guardian]] |তারিখ=24 January 2003 |ইউআরএল=https://www.theguardian.com/alqaida/story/0,12469,881096,00.html |সংগ্রহের-তারিখ=29 August 2006 |অবস্থান=London |অকার্যকর-ইউআরএল=yes |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20060304031513/http://www.guardian.co.uk/alqaida/story/0%2C12469%2C881096%2C00.html |আর্কাইভের-তারিখ=March 4, 2006 |df= }}</ref>
১৪২ নং লাইন:
 
২০০১ সালের ১০ই অক্টোবরে আল-জাওয়াহিরিকে আমেরিকার [[ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন]]-এর মোস্ট ওয়ান্টেড সন্ত্রাসীদের প্রাথমিক তালিকায় যুক্ত করা হয়। এই তালিকাটি [[জর্জ ডব্লিউ বুশ]] জনসম্মুখে প্রকাশ করেন। নভেম্বরের শুরুর দিকে [[তালিবান]] সরকার তাকে আফগানের কেন্দ্রীয় [[নাগরিকত্ব]] প্রদান করেন। অনুরূপভাবে, বিন লাদেন, [[মুহাম্মাদ আতিফ]], [[সাইফ আল-আদেল]] এবং শায়খ [[আসেম আব্দুর রহমান]]কেও নাগরিকত্ব দেওয়া হয়।<ref>[[The Hindu]], [http://www.hinduonnet.com/2001/11/10/stories/03100007.htm Taliban grants Osama citizenship], November 9, 2001.</ref>
 
=== সংগঠনভিত্তিক ===
==== মিসরীয় ইসলামি জিহাদ ====
{{মূল|মিসরীয় ইসলামি জিহাদ}}
আয়মান আল-জাওয়াহিরি ছিলেন মিসরীয় ইসলামি জিহাদের দ্বিতীয় এবং সর্বশেষ "[[আমির]]"। তিনি [[আব্বুদ আল-যুমার|আব্বুদ আল যুমারের]] পরবর্তী ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। [[আব্বুদ আল-যুমার]]কে মিসর সরকার [[যাবজ্জীবন]] কারাদণ্ড দিয়েছিল। আয়মান আল-জাওয়াহিরি অবশেষে মিসরীয় ইসলামি জিহাদের সাংগঠনিক নেতৃত্বের পর্যায়ে পৌঁছেন। জাওয়াহিরির ইচ্ছা ছিল, সামরিক নিয়োগ কর্মকর্তা এবং অস্ত্র নিয়ন্ত্রক হবার। তিনি "তৎকালীন বিদ্যমান নেতৃত্ব উৎখাতের জন্য" মোক্ষম সময়ের অপেক্ষা করছিলেন।<ref name=wrightp49>Wright, p. 49.</ref> আল-জিহাদের প্রধান সেনাকর্মকর্তা ছিলেন আব্বুদ আল-যুমার, তিনি মিসরীয় সেনাবাহিনীর একজন [[কর্নেল]] ছিলেন। আব্বুদ আল-যুমার পরিকল্পনা করেছিলেন, ‘‘মিসরের সকল নেতৃবৃন্দকে হত্যা করবেন এবং সেনাবাহিনীর সদর দপ্তর ও নিরাপত্তা বিভাগ দখলে নিবেন। এছাড়া টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা, বেতারকেন্দ্র, টেলিভিশন কেন্দ্রগুলো দখলে আনবেন, এসব কেন্দ্র থেকে ইসলামি বিপ্লবের সংবাদ সম্প্রচার করবেন।’’ তিনি প্রত্যাশিত ছিলেন, ‘‘দেশের ধর্মনিরপেক্ষ সরকারের বিরুদ্ধে একটি জনপ্রিয় উত্থান ঘটাবেন।’’<ref name=wrightp49/>
 
== অংশগ্রহণ ==