মসিউর রহমান (রাজনীতিবিদ): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidHossain (আলোচনা | অবদান) |
অ পরিষ্কারকরণ |
||
২৩ নং লাইন:
আধুনিক [[ঝিনাইদহ|ঝিনাইদহের]] রূপকার বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ মসিউর রহমান তিনি [[ঝিনাইদহ]] জেলা তথা স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের একজন বিচক্ষণ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, শিক্ষা অনুরাগী, কূটনীতিবীদ ও সমাজসেবক হিসেবে বিশিষ্টতা অর্জন করেছেন। একাত্তরের রণাঙ্গনের বীর সৈনিক মসিউর রহমান [[গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার|গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের]] জাতীয় সংসদের ৪ বার নির্বাচিত মাননীয় [[সংসদ সদস্য]], [[বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল(বিএনপি)|বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বি. এন. পি)]] এর জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক। বর্তমানে তিনি ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির সভাপতি ও বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা।
== '''<u>জন্ম ও শিক্ষাজীবন</u>''' ==
২৯ নং লাইন:
== <u>'''রাজনৈতিক জীবন'''</u> ==
বর্তমানে তিনি ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির সভাপতি ও বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা। তিনি কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক (খুলনা বিভাগের) ছিলেন। ছাত্র অবস্থায় তিনি [[বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন|বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের]] রাজনীতি সাথে যুক্ত হন । পরবর্তী কালে জাতীয় রাজনীতির শুরুতে
[[চিত্র:Masiur Rahman 1.jpg|থাম্ব|alt=|ঝিনাইদহে রাজনৈতিক জনসভায়]]
[[চিত্র:Masiur Rahman 2.jpg|থাম্ব|alt=|ঝিনাইদহে রাজনৈতিক জনসভায়]]
[[চিত্র:Masiur Rahman 3.jpg|থাম্ব|alt=|ঝিনাইদহে রাজনৈতিক জনসভায়]]
[[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে]] সাহসী সৈনিক মোঃ মসিউর রহমান ১৯৭০ সালে [[ইয়াহিয়া খান|জেনারেল ইয়াহিয়া খানের]] সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলনরত অবস্থায় গ্রেফতার হয়ে কয়েক মাস কারা বরণ করেন। ১৯৭১ সালে ৮ নং সেক্টরে [[হরিণাকুন্ডু উপজেলা|হরিণাকুন্ডু থানা]] কমান্ডার হিসেবে তিনি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করেন। তিনি [[ঝিনাইদহ জেলা|ঝিনাইদহ]], [[হরিণাকুন্ডু উপজেলা|হরিণাকুন্ডু]], [[শৈলকুপা উপজেলা|শৈলকুপা]], [[কুষ্টিয়া জেলা|কুষ্টিয়া]] ও [[আলমডাঙ্গা উপজেলা|আলমডাঙ্গা থানার]] বিভিন্ন স্থানে সংগঠিত গেরিলা যুদ্ধে অংশ নিয়ে সাহসের সাথে যুদ্ধে করেন। দেশ স্বাধীন হবার পর জেলা মুক্তিযোদ্ধাদের অস্ত্র জমা নেওয়ার জন্যে ঝিনাইদহ আনসার ক্যাম্পে মুক্তিযোদ্ধাদের ঐক্যবদ্ধ করেন ও সরকারী ভাবে মিলিশিয়া বাহিনী গঠন করেন। তিনি উক্ত ক্যাম্পের কমান্ডার নিযুক্ত হন। স্বাধীনতা পরবর্তী ঝিনাইদহে মুক্তিযোদ্ধাদের ঐক্যবদ্ধ করে তিনি জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ গঠন করেন এবং উক্ত সংসদের দায়িত্ব পালন করেন। জেলা মুক্তিযোদ্ধা, কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রয়োজনীয় খাদ্য ও দাবি-দাওয়া আদায়ে আন্দোলন করার কারনে মোঃ মসিউর রহমান স্বাধীন বাংলাদেশে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে প্রথম গ্রেফতার ও কারাভোগ করনে।
[[চিত্র:Masiur Rahman 4.jpg|থাম্ব|alt=|ঝিনাইদহে রাজনৈতিক জনসভায়]]
মোঃ মসিউর রহমান
[[সংসদ সদস্য]] থাকাবস্থায় বিরোধী দলীয় হুইপ সহ সংসদীয় শিক্ষা মন্ত্রণালয় কমিটি, কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং [[স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)|স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়]] সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান সহ জাতীয় সংসদের বিভিন্ন স্থায়ী কমিটির সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।
৪২ নং লাইন:
তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির জাতীয় পরিচালনা কমিটির নির্বাচিত সদস্য হিসাবে দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি সংসদীয় কমিটির এবং রেডক্রিসেট সোসাইটির নির্বাহী কমিটির সদস্য হিসাবে আমেরিকা, গ্রেট ব্রিটেন, ফ্রান্স, কানাডা, অস্টেলিয়া , দক্ষিণ আফ্রিকা, সুইজারল্যান্ড, নাবিবিয়া, ফিলিপাইনস, ভারত, সিঙ্গাপুর, থ্যাইল্যান্ড, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সিরিয়া, তুরষ্ক, ইন্দোনেশিয়া, শ্রীলংকা, মালদ্বীপ, চীন, উত্তর কোরিয়া, হংকং সহ পৃথিবীর অসংখ্য দেশে সভা সেমিনারে অংশ গ্রহণ করে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।
== <u>'''ব্যক্তিগত জীবন'''</u> ==
মোঃ মসিউর রহমানের স্ত্রী মাহবুবা রহমান শিখা পেশায় আয়কর আইনজীবী
== '''<u>সূত্র</u>''' ==
|